আজকাল ওয়েবডেস্ক: একসময় খেলেছেন ক্রিকেট। টেবিল টেনিসেও ছিলেন দক্ষ। তারপর চলে আসেন অ্যাথলেটিক্সে। কোচের পরামর্শে হয়ে যান জ্যাভলিন থ্রোয়ার। পাকিস্তানের আরশাদ নাদিম বৃহস্পতিবার অলিম্পিকে ৯২.৯৭ মিটার বর্ষা ছুঁড়ে জ্যাভলিনে সোনা জিতে নেন। যা রেকর্ড। অলিম্পিকে এর আগে রেকর্ড ছিল ৯০.৫৭ মিটার।
৮৯.৪৫ মিটার জ্যাভলিন ছুঁড়ে রুপো পেয়েছেন ভারতের নীরজ চোপড়া। ম্যাচ শেষে নাদিম–নীরজ দীর্ঘক্ষণ কথা বলেন। নাদিম বলেছেন, ‘সব খেলাতেই দুই দেশের মধ্যে রেষারেষি। বিশেষ করে সেটা যদি হয় ক্রিকেট। পাশাপাশি দুই দেশের তরুণরা যদি সংশ্লিষ্ট খেলার সঙ্গে যুক্ত থাকা প্লেয়ারদের থেকে অনুপ্রাণিত হয়, সেটা খুব ভাল।’
এই প্রথম কোনও পাকিস্তানি অলিম্পিকে ব্যক্তিগত ইভেন্টে সোনা জিতলেন। এর আগে ১৯৮৮ সালে সিওল অলিম্পিকে হুসেন শাহ বক্সিংয়ে ব্রোঞ্জ জিতেছিলেন।
নীরজ–নাদিম এর আগেও পরস্পরের বিরুদ্ধে লড়েছেন। দু’জনে খুব ভাল বন্ধুও। কয়েকমাস আগেও নাদিম সোশ্যাল মিডিয়ায় অর্থ সাহায্য চেয়েছিলেন জ্যাভলিন কেনার জন্য। নীরজ সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছিলেন। ফাইনালে সেই নাদিমই ছিলেন ডার্ক হর্স। সোনা জেতার সবচেয়ে বড় দাবিদার ছিলেন নীরজই। কিন্তু ফাইনালে কামাল করে দিলেন নাদিম। এর আগে ২০২২ সালে কমনওয়েলথ গেমসে জ্যাভলিনে সোনা জিতেছিলেন নাদিম। তাঁর কথায়, ‘দেশের মানুষকে ধন্যবাদ। সবাই আমার জন্য প্রার্থনা করেছেন। এক বছর ধরে হাঁটুর চোটে ভুগেছি। সুস্থ হওয়ার পর ফিটনেসের দিকে নজর দিয়েছিলাম। ফাইনালে যথেষ্ট আত্মবিশ্বাসী ছিলাম।’ নাদিম আরও জানিয়েছেন, ‘একসময় ক্রিকেটার ছিলাম। টেবিল টেনিসও খেলেছি। অ্যাথলেটিক্সের বিভিন্ন ইভেন্টেও খেলেছি। তারপর কোচ আমার ভাল স্বাস্থ্য দেখে জ্যাভলিনে চলে আসতে বলে। ২০১৬ থেকে পাকাপাকিভাবে জ্যাভলিনে চলে আসি।’ এরপরই মুচকি হেসে নাদিম বলেন, ‘জ্যাভলিন ছোঁড়ার সময় আমার অ্যাকশন অনেকটা জোরে বোলারের মতো হয়। অনেকেই বলে থাকে। বিষয়টা উপভোগ করি।’
৮৯.৪৫ মিটার জ্যাভলিন ছুঁড়ে রুপো পেয়েছেন ভারতের নীরজ চোপড়া। ম্যাচ শেষে নাদিম–নীরজ দীর্ঘক্ষণ কথা বলেন। নাদিম বলেছেন, ‘সব খেলাতেই দুই দেশের মধ্যে রেষারেষি। বিশেষ করে সেটা যদি হয় ক্রিকেট। পাশাপাশি দুই দেশের তরুণরা যদি সংশ্লিষ্ট খেলার সঙ্গে যুক্ত থাকা প্লেয়ারদের থেকে অনুপ্রাণিত হয়, সেটা খুব ভাল।’
এই প্রথম কোনও পাকিস্তানি অলিম্পিকে ব্যক্তিগত ইভেন্টে সোনা জিতলেন। এর আগে ১৯৮৮ সালে সিওল অলিম্পিকে হুসেন শাহ বক্সিংয়ে ব্রোঞ্জ জিতেছিলেন।
নীরজ–নাদিম এর আগেও পরস্পরের বিরুদ্ধে লড়েছেন। দু’জনে খুব ভাল বন্ধুও। কয়েকমাস আগেও নাদিম সোশ্যাল মিডিয়ায় অর্থ সাহায্য চেয়েছিলেন জ্যাভলিন কেনার জন্য। নীরজ সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছিলেন। ফাইনালে সেই নাদিমই ছিলেন ডার্ক হর্স। সোনা জেতার সবচেয়ে বড় দাবিদার ছিলেন নীরজই। কিন্তু ফাইনালে কামাল করে দিলেন নাদিম। এর আগে ২০২২ সালে কমনওয়েলথ গেমসে জ্যাভলিনে সোনা জিতেছিলেন নাদিম। তাঁর কথায়, ‘দেশের মানুষকে ধন্যবাদ। সবাই আমার জন্য প্রার্থনা করেছেন। এক বছর ধরে হাঁটুর চোটে ভুগেছি। সুস্থ হওয়ার পর ফিটনেসের দিকে নজর দিয়েছিলাম। ফাইনালে যথেষ্ট আত্মবিশ্বাসী ছিলাম।’ নাদিম আরও জানিয়েছেন, ‘একসময় ক্রিকেটার ছিলাম। টেবিল টেনিসও খেলেছি। অ্যাথলেটিক্সের বিভিন্ন ইভেন্টেও খেলেছি। তারপর কোচ আমার ভাল স্বাস্থ্য দেখে জ্যাভলিনে চলে আসতে বলে। ২০১৬ থেকে পাকাপাকিভাবে জ্যাভলিনে চলে আসি।’ এরপরই মুচকি হেসে নাদিম বলেন, ‘জ্যাভলিন ছোঁড়ার সময় আমার অ্যাকশন অনেকটা জোরে বোলারের মতো হয়। অনেকেই বলে থাকে। বিষয়টা উপভোগ করি।’
