আজকাল ওয়েবডেস্ক: দীর্ঘদিনের বিতর্কের অবসান ঘটিয়ে কুকুরের মাংস খাওয়া নিষিদ্ধ করতে চলেছে দক্ষিণ কোরিয়া। ২০২৭ সালের মধ্যেই এই প্রাচীন প্রথা নিষিদ্ধ হতে চলেছে।
শুক্রবার দক্ষিণ কোরিয়ার ক্ষমতাসীন পিপল পাওয়ার পার্টির নীতি প্রধান ইউ ইউই-ডং সরকারি কর্মকর্তা এবং প্রাণী অধিকার কর্মীদের সঙ্গে এক বৈঠকে বলেন, “কুকুরের মাংস খাওয়া নিয়ে বিতর্কের অবসান ঘটাতে একটি বিশেষ আইন জারির সময় এসেছে।” চলতি বছরেই কুকুরের মাংস খাওয়া নিষিদ্ধ করার জন্য পার্লামেন্টে একটি বিল উত্থাপন করা হবে। ২০২৭ সালের মধ্যে তা পুরোপুরি নিষিদ্ধ করা যাবে বলেই আশাবাদী তাঁরা।
প্রসঙ্গত, দক্ষিণ কোরিয়ায় ১১৫০টি কুকুরের ব্রিডিং ফার্ম রয়েছে। ১৬০০-র বেশি রেস্তোরাঁয় কুকুরের মাংস বিক্রি করা হয়। প্রতিবছর শুধুমাত্র মাংস খাওয়ার জন্য ৭ থেকে ১০ লাখ কুকুর হত্যা করা হয়। কুকুরের মাংস খাওয়া নিয়ে বহুদিন ধরেই তীব্র সমালোচিত হয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া। এর আগে বিল উত্থাপন হলেও, ব্যবসায়ীদের বিরোধিতায় তা পাস হয়নি। তবে চলতি বছরে কুকুরের মাংস খাওয়ার বিরুদ্ধে মত জোরাল হচ্ছে এই দেশে। বিশেষ করে তরণ প্রজন্মের মধ্যে।
শুক্রবার দক্ষিণ কোরিয়ার ক্ষমতাসীন পিপল পাওয়ার পার্টির নীতি প্রধান ইউ ইউই-ডং সরকারি কর্মকর্তা এবং প্রাণী অধিকার কর্মীদের সঙ্গে এক বৈঠকে বলেন, “কুকুরের মাংস খাওয়া নিয়ে বিতর্কের অবসান ঘটাতে একটি বিশেষ আইন জারির সময় এসেছে।” চলতি বছরেই কুকুরের মাংস খাওয়া নিষিদ্ধ করার জন্য পার্লামেন্টে একটি বিল উত্থাপন করা হবে। ২০২৭ সালের মধ্যে তা পুরোপুরি নিষিদ্ধ করা যাবে বলেই আশাবাদী তাঁরা।
প্রসঙ্গত, দক্ষিণ কোরিয়ায় ১১৫০টি কুকুরের ব্রিডিং ফার্ম রয়েছে। ১৬০০-র বেশি রেস্তোরাঁয় কুকুরের মাংস বিক্রি করা হয়। প্রতিবছর শুধুমাত্র মাংস খাওয়ার জন্য ৭ থেকে ১০ লাখ কুকুর হত্যা করা হয়। কুকুরের মাংস খাওয়া নিয়ে বহুদিন ধরেই তীব্র সমালোচিত হয়েছে দক্ষিণ কোরিয়া। এর আগে বিল উত্থাপন হলেও, ব্যবসায়ীদের বিরোধিতায় তা পাস হয়নি। তবে চলতি বছরে কুকুরের মাংস খাওয়ার বিরুদ্ধে মত জোরাল হচ্ছে এই দেশে। বিশেষ করে তরণ প্রজন্মের মধ্যে।
