আজকাল ওয়েবডেস্ক: বিশ্বে চলতি বছরের জুন মাস ছিল সবচেয়ে উষ্ণতম মাস। ইউরোপীয় ইউনিয়নের জলবায়ু বিষয়ক পর্যবেক্ষক এ কথা জানিয়েছেন। বিশ্বে ২০২৩ সালের জুনে যে তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল গত মাসে তা ভেঙে গেছে। কোপার্নিকাস ক্লাইমেট চেঞ্জ সার্ভিস (সিথ্রিএস) বলেছে, ২০২৩ সালের জুন থেকে গত ১৩ মাসের প্রত্যেক দিন তাপমাত্রা পূর্বের রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে।
কোপার্নিকাস ক্লাইমেট চেঞ্জ সার্ভিসের পরিচালক কার্লো বুনটেম্পো বলেছেন, ‘এটি আমাদের জলবায়ুর ব্যাপক ও অব্যাহত পরিবর্তনকেই তুলে ধরে।’ তিনি আরও বলেছেন, ‘বিশ্ব উষ্ণতার জন্যে দায়ী গ্যাস পরিবেশে যতদিন মানুষ সংযুক্ত করতে থাকবে ততদিন এটিই অনিবার্য।’
সিথ্রিএসের একজন সিনিয়র বিজ্ঞানী জুলিয়েন নিকোলাস বলেছেন, ‘রেকর্ড ভাঙা এই তাপমাত্রার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে জলবায়ুর এল নিনো প্রভাব যা বিশ্ব উষ্ণতাকে আরও বাড়িয়ে দিচ্ছে।’
তবে এটিই একমাত্র কারণ নয় বলে তিনি উল্লেখ করেন। এদিকে নিকোলাস বলেছেন, বিশ্বে লা নিনোর প্রভাবও শুরু হতে যাচ্ছে। এর প্রভাবে আবহাওয়া ঠান্ডা হয়। তিনি বলেন, আশা করছি আগামী কয়েকমাসে বৈশ্বিক তাপমাত্রা কমতে শুরু করবে।
কোপার্নিকাস ক্লাইমেট চেঞ্জ সার্ভিসের পরিচালক কার্লো বুনটেম্পো বলেছেন, ‘এটি আমাদের জলবায়ুর ব্যাপক ও অব্যাহত পরিবর্তনকেই তুলে ধরে।’ তিনি আরও বলেছেন, ‘বিশ্ব উষ্ণতার জন্যে দায়ী গ্যাস পরিবেশে যতদিন মানুষ সংযুক্ত করতে থাকবে ততদিন এটিই অনিবার্য।’
সিথ্রিএসের একজন সিনিয়র বিজ্ঞানী জুলিয়েন নিকোলাস বলেছেন, ‘রেকর্ড ভাঙা এই তাপমাত্রার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে জলবায়ুর এল নিনো প্রভাব যা বিশ্ব উষ্ণতাকে আরও বাড়িয়ে দিচ্ছে।’
তবে এটিই একমাত্র কারণ নয় বলে তিনি উল্লেখ করেন। এদিকে নিকোলাস বলেছেন, বিশ্বে লা নিনোর প্রভাবও শুরু হতে যাচ্ছে। এর প্রভাবে আবহাওয়া ঠান্ডা হয়। তিনি বলেন, আশা করছি আগামী কয়েকমাসে বৈশ্বিক তাপমাত্রা কমতে শুরু করবে।
