আজকাল ওয়েবডেস্ক: তিনজন সহপাঠীর প্রাণ গিয়েছে। বাকিরা প্রাণে বেঁচে গিয়েছেন কোনওরকমে। দিল্লি-কাণ্ডের চর্চা এখন দেশ জুড়ে। তীব্র নিন্দা-আলোচনা। তার মাঝেই সামনে এসেছে এক পড়ুয়ার একটি ভিডিও। সেই ভিডিও দেখে রীতিমত শিউরে উঠছেন নেটিজেনরা।
পড়ুয়ার প্রকাশ করা ওই ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, দিল্লির রাস্তায় এক হাঁটু জল। রীতিমত হাঁটু-জল পেরিয়ে যেতে হচ্ছে সাধারণ মানুষকে। গাড়িঘোড়া স্তব্ধ একপ্রকার। আর ওই জল হুহু করে ঢুকছে বেসমেন্টে। যে বেস্মেন্টে সেই সময় ছিলেন বহু পড়ুয়া। কেউ মন দিয়েছিলেন পড়ায়, কেউ খুঁজছিলেন বই। তখনও তাঁরা জানতেন না, কী বিপদ অপেক্ষা করে রয়েছে তাঁদের জন্য।
ওই পড়ুয়ার নাম হৃদেশ চৌহান। সমাজমাধ্যমে ওই ভয়াবহ দিনের ভিডিও শেয়ার করে লিখেছেন, আমি প্রাণে বেঁচে গিয়েছি। লিখেছেন, ‘সন্ধে ৬টা ৪০ নাগাদ, মাত্র ১০ মিনিটের মাথায় বেসমেন্ট জলে ভরে যায়। আমরা সঙ্গে সঙ্গেই পুলিশ এবং ন্যাশনাল ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট অথোরিটিকে খবর দিয়েছিলাম। তবে তারা আসে রাত ৯টা নাগাদ। ততক্ষণে প্রাণ হারিয়েছেন আমার ৩ সহপাঠী। বাকি ৩ জন ভর্তি হাসপাতালে।‘ তাঁদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করার কথাও বলেছেন তিনি। প্রশ্ন করেছেন, যাঁদের প্রাণ গেল, এই দায় কার? কেউ কি পারবে তাঁদের জীবন ফিরিয়ে দিতে?
দিল্লির ঘটনা নিয়ে তুঙ্গে চর্চা। প্রবল জলের তোড়ে বেসমেন্টে আটকে পড়ে মৃত্যু হয়েছে তিন পড়ুয়ার। এই ঘটনায় উত্তাল দেশ। সোমবার রাজ্যসভায় এই প্রসঙ্গে সংক্ষিপ্ত আলোচনায় বসেন সাংসদরা।
সূত্রের খবর, ঘটনা প্রসঙ্গে জগদীপ ধনখড় জানিয়েছেন, কোচিং দিনে দিনে বাণিজ্যে পরিণত হচ্ছে। সংবাদ মাধ্যম খুললেই প্রথম পাতাগুলিতে কোচিং সেন্টারের বিজ্ঞাপনে ভরা থাকে বলেও উল্লেখ করেন তিনি। সূত্রের খবর, এই ঘটনায় জগদীপ ধনখড় সব সংসদীয় দলের নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন।
পড়ুয়ার প্রকাশ করা ওই ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, দিল্লির রাস্তায় এক হাঁটু জল। রীতিমত হাঁটু-জল পেরিয়ে যেতে হচ্ছে সাধারণ মানুষকে। গাড়িঘোড়া স্তব্ধ একপ্রকার। আর ওই জল হুহু করে ঢুকছে বেসমেন্টে। যে বেস্মেন্টে সেই সময় ছিলেন বহু পড়ুয়া। কেউ মন দিয়েছিলেন পড়ায়, কেউ খুঁজছিলেন বই। তখনও তাঁরা জানতেন না, কী বিপদ অপেক্ষা করে রয়েছে তাঁদের জন্য।
ওই পড়ুয়ার নাম হৃদেশ চৌহান। সমাজমাধ্যমে ওই ভয়াবহ দিনের ভিডিও শেয়ার করে লিখেছেন, আমি প্রাণে বেঁচে গিয়েছি। লিখেছেন, ‘সন্ধে ৬টা ৪০ নাগাদ, মাত্র ১০ মিনিটের মাথায় বেসমেন্ট জলে ভরে যায়। আমরা সঙ্গে সঙ্গেই পুলিশ এবং ন্যাশনাল ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট অথোরিটিকে খবর দিয়েছিলাম। তবে তারা আসে রাত ৯টা নাগাদ। ততক্ষণে প্রাণ হারিয়েছেন আমার ৩ সহপাঠী। বাকি ৩ জন ভর্তি হাসপাতালে।‘ তাঁদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করার কথাও বলেছেন তিনি। প্রশ্ন করেছেন, যাঁদের প্রাণ গেল, এই দায় কার? কেউ কি পারবে তাঁদের জীবন ফিরিয়ে দিতে?
দিল্লির ঘটনা নিয়ে তুঙ্গে চর্চা। প্রবল জলের তোড়ে বেসমেন্টে আটকে পড়ে মৃত্যু হয়েছে তিন পড়ুয়ার। এই ঘটনায় উত্তাল দেশ। সোমবার রাজ্যসভায় এই প্রসঙ্গে সংক্ষিপ্ত আলোচনায় বসেন সাংসদরা।
সূত্রের খবর, ঘটনা প্রসঙ্গে জগদীপ ধনখড় জানিয়েছেন, কোচিং দিনে দিনে বাণিজ্যে পরিণত হচ্ছে। সংবাদ মাধ্যম খুললেই প্রথম পাতাগুলিতে কোচিং সেন্টারের বিজ্ঞাপনে ভরা থাকে বলেও উল্লেখ করেন তিনি। সূত্রের খবর, এই ঘটনায় জগদীপ ধনখড় সব সংসদীয় দলের নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন।
