আজকাল ওয়েবডেস্ক: গুরুগ্রামে শারীরিক ও যৌন হেনস্থার শিকার এক নাবালিকা পরিচারিকা। শনিবার সেক্টর ৫১ মহিলা পুলিশ স্টেশনে যে বাড়িতেই কাজ করত, সেই পরিবারের ৪ জনের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করেছেন পরিচারিকার মা।
পুলিশ সূত্রে খবর, নাবালিকা ও তার মা দুজনেই বিহারের বাসিন্দা। কাজের সূত্রে গুরুগ্রামে থাকেন। জুন মাসে এক বাড়িতে মাসিক ৯ হাজার টাকা বেতনে কাজ শুরু করে নাবালিকা। অভিযোগ, প্রথম দুই মাস বেতন দেওয়ার পর আর টাকা দিতেন না অভিযুক্তরা। এমনকী নাবালিকার সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ, দেখাও করতে দিতেন না।
থানায় নির্যাতিতার মা জানিয়েছেন, নাবালিকাকে ওই বাড়ির মহিলা লোহার রড দিয়ে বেধড়ক মারধর করতেন। ৪৮ ঘণ্টায় একবার মাত্র খাবার খেতে দিতেন। দম্পতির দুই ছেলে নাবালিকাকে নগ্ন করে ভিডিও শুট করতেন। প্রায়ই যৌন হেনস্থা করতেন। হাতে অ্যাসিড ঢেলে, মুখে কাপড় দিয়ে বেঁধে একটি বন্ধ ঘরে ফেলে রেখেছিলেন। চিৎকার করলে, বা কাউকে জানালে, খুনের হুমকিও দিতেন। এখানেই থামেননি। বাড়ির পোষ্য কুকুরকে দিয়ে হামলা চালাতেও বাধ্য করতেন তাঁরা।
নাবালিকা পরিচারিকার মায়ের অভিযোগের ভিত্তিতে শশী শর্মা এবং তাঁর দুই সন্তানের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির একাধিক ধারায় মামলা রুজু করেছে পুলিশ।
পুলিশ সূত্রে খবর, নাবালিকা ও তার মা দুজনেই বিহারের বাসিন্দা। কাজের সূত্রে গুরুগ্রামে থাকেন। জুন মাসে এক বাড়িতে মাসিক ৯ হাজার টাকা বেতনে কাজ শুরু করে নাবালিকা। অভিযোগ, প্রথম দুই মাস বেতন দেওয়ার পর আর টাকা দিতেন না অভিযুক্তরা। এমনকী নাবালিকার সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ, দেখাও করতে দিতেন না।
থানায় নির্যাতিতার মা জানিয়েছেন, নাবালিকাকে ওই বাড়ির মহিলা লোহার রড দিয়ে বেধড়ক মারধর করতেন। ৪৮ ঘণ্টায় একবার মাত্র খাবার খেতে দিতেন। দম্পতির দুই ছেলে নাবালিকাকে নগ্ন করে ভিডিও শুট করতেন। প্রায়ই যৌন হেনস্থা করতেন। হাতে অ্যাসিড ঢেলে, মুখে কাপড় দিয়ে বেঁধে একটি বন্ধ ঘরে ফেলে রেখেছিলেন। চিৎকার করলে, বা কাউকে জানালে, খুনের হুমকিও দিতেন। এখানেই থামেননি। বাড়ির পোষ্য কুকুরকে দিয়ে হামলা চালাতেও বাধ্য করতেন তাঁরা।
নাবালিকা পরিচারিকার মায়ের অভিযোগের ভিত্তিতে শশী শর্মা এবং তাঁর দুই সন্তানের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির একাধিক ধারায় মামলা রুজু করেছে পুলিশ।
