আজকাল ওয়েবডেস্ক: কলম চোর সন্দেহে তৃতীয় শ্রেণির ছাত্রকে চরম শারীরিক নির্যাতন। অভিযোগ উঠল শিক্ষক এবং দুই উঁচু শ্রেণির পড়ুয়ার বিরুদ্ধে। আহত পড়ুয়ার মা জানিয়েছেন, আর্থিক অনটনের জেরে দুই ছেলেকেই আশ্রমে রেখে পড়াশোনা করান। আশ্রমে ছেলেদের সঙ্গে দেখা করতে যাওয়ার পর বড়ছেলে জানায়, তাঁর ছোট ছেলেকে কলম চোর সন্দেহে বেধড়ক মারধর করা হয়েছে।
নৃশংস ঘটনাটি ঘটেছে কর্ণাটকের রায়চুরের রামকৃষ্ণ আশ্রমে। পড়ুয়ার মা জানিয়েছেন, তাকে প্রথমে লাঠি দিয়ে ব্যাপক মারধর করা হয়। সেটি ভেঙে গেলে, ব্যাট দিয়ে পেটাতে শুরু করেন শিক্ষক। মারধর করার সময় পড়ুয়ার হাত বেঁধে রেখেছিলেন। গুরুতর আহত অবস্থায় পড়ুয়াকে তিনদিন আশ্রমের ঘরে আটকে রাখা হয়েছিল। ঘটনার কথা জানতে পেরে তাকে হাসপাতালে নিয়ে যান মা। বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সে।
পড়ুয়ার মায়ের আরও অভিযোগ, আশ্রমের প্রাঙ্গণে একটি কলম পড়ে থাকতে দেখে কুড়িয়ে নিয়েছিল তার ছেলে। কিন্তু উঁচু শ্রেণির দুই পড়ুয়ার সন্দেহ ছিল, সেই কলম চুরি করেছে। এরপর শিক্ষকের একটি কলম তাকে তার এক বন্ধু দিয়েছিল লেখার জন্য। পরে অভিযুক্ত শিক্ষক খুঁজে না পাওয়ায় তাকে কলম চোর সন্দেহে মারধর করেন। ঘটনাটি ঘিরে ইতিমধ্যেই এফআইআর দায়ের করেছে পুলিশ। তদন্ত জারি রয়েছে।
নৃশংস ঘটনাটি ঘটেছে কর্ণাটকের রায়চুরের রামকৃষ্ণ আশ্রমে। পড়ুয়ার মা জানিয়েছেন, তাকে প্রথমে লাঠি দিয়ে ব্যাপক মারধর করা হয়। সেটি ভেঙে গেলে, ব্যাট দিয়ে পেটাতে শুরু করেন শিক্ষক। মারধর করার সময় পড়ুয়ার হাত বেঁধে রেখেছিলেন। গুরুতর আহত অবস্থায় পড়ুয়াকে তিনদিন আশ্রমের ঘরে আটকে রাখা হয়েছিল। ঘটনার কথা জানতে পেরে তাকে হাসপাতালে নিয়ে যান মা। বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সে।
পড়ুয়ার মায়ের আরও অভিযোগ, আশ্রমের প্রাঙ্গণে একটি কলম পড়ে থাকতে দেখে কুড়িয়ে নিয়েছিল তার ছেলে। কিন্তু উঁচু শ্রেণির দুই পড়ুয়ার সন্দেহ ছিল, সেই কলম চুরি করেছে। এরপর শিক্ষকের একটি কলম তাকে তার এক বন্ধু দিয়েছিল লেখার জন্য। পরে অভিযুক্ত শিক্ষক খুঁজে না পাওয়ায় তাকে কলম চোর সন্দেহে মারধর করেন। ঘটনাটি ঘিরে ইতিমধ্যেই এফআইআর দায়ের করেছে পুলিশ। তদন্ত জারি রয়েছে।
