আজকাল ওয়েবডেস্ক: মুম্বাইয়ের ৮৮ বছরের পুরনো এক ক্যাফে, নাম ক্যাফে মাইসোর। ১৯৩৬ সালে প্রতিষ্ঠিত এই ক্যাফে মাইসোর মুম্বাইয়ের প্রাচীনতম উদুপি খাবারের দোকান । বর্তমানে মাটুঙ্গায় অবস্থিত এই ক্যাফে বিখ্যাত তাদের নরম এবং তুলতুলে ইডলি, খাস্তা মাইসোর মসলা দোসা, স্বাদযুক্ত রসমের জন্য। কিন্তু এই ক্যাফের সঙ্গে ওতপ্রোত ভাবে জড়িয়ে রয়েছে আম্বানি পরিবার। এমনকি অনন্ত আম্বানি এবং রাধিকা মার্চেন্টের বিয়ের পর নবদম্পতি এসে প্রণাম করে গিয়েছেন রেস্তোরাঁর বর্তমান মালকিন শান্তেরি নায়কের।
এখনও প্রত্যেক সপ্তাহে ক্যাফে মাইসোর থেকে খাবার পৌঁছায় আম্বানি পরিবারে। রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজের চেয়ারম্যান মুকেশ আম্বানি তখন ছাত্র। সেই সময় থেকেই তাঁর ক্যাফে মাইসোরে আসা শুরু। যা এখনও অব্যাহত। ক্যাফের বর্তমান মালিক নরেশ নায়েকের স্মৃতিচারণায়, 'আমার তখন সবে সাত বছর বয়স। একদিন টিভিতে দুই যুবককে দেখতে পাই। তারপর দেখি সেই দুই যুবক আমার সামনে টেবিলে বসে আছেন। তাঁরা ছিলেন মুকেশ এবং অনিল আম্বানি। কীভাবে কেউ একসঙ্গে দুটি জায়গায় থাকতে পারে তখন আমার মাথায় আসেনি। মুকেশ আম্বানি তাঁর স্ত্রী নীতা এবং সন্তানদের নিয়েও এসেছেন এখানে।
খাওয়া শেষ করে রাস্তা থেকে বাচ্চাদের জন্য বেলুন কিনে তারপর বাড়ি গিয়েছেন। বড় মাপের মানুষ হলেও সবাইকে উনি সমান চোখে দেখেন। এত ঘটা করে বিয়ের পরেও অনন্ত আম্বানি এবং রাধিকা আমার মায়ের পা ছুঁয়ে প্রণাম করে গেছেন।' এখনও ক্যাফে মাইসোর থেকে প্রতি সপ্তাহান্তে খাবার আম্বানির বাসভবনে পৌঁছে দেওয়া হয়। তাঁদের টিম সেই খাবার সংগ্রহ করে। সময়মত টাকাও দিয়ে দেওয়া হয় তাঁদের। গর্বের সঙ্গে নরেশের বক্তব্য, 'নিজের কোম্পানিগুলির বাইরে শুধুমাত্র ক্যাফে মাইসোরের কথাই বলেন মুকেশ আম্বানি। এটাই আমার কাছে অত্যন্ত গর্বের।'
এখনও প্রত্যেক সপ্তাহে ক্যাফে মাইসোর থেকে খাবার পৌঁছায় আম্বানি পরিবারে। রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজের চেয়ারম্যান মুকেশ আম্বানি তখন ছাত্র। সেই সময় থেকেই তাঁর ক্যাফে মাইসোরে আসা শুরু। যা এখনও অব্যাহত। ক্যাফের বর্তমান মালিক নরেশ নায়েকের স্মৃতিচারণায়, 'আমার তখন সবে সাত বছর বয়স। একদিন টিভিতে দুই যুবককে দেখতে পাই। তারপর দেখি সেই দুই যুবক আমার সামনে টেবিলে বসে আছেন। তাঁরা ছিলেন মুকেশ এবং অনিল আম্বানি। কীভাবে কেউ একসঙ্গে দুটি জায়গায় থাকতে পারে তখন আমার মাথায় আসেনি। মুকেশ আম্বানি তাঁর স্ত্রী নীতা এবং সন্তানদের নিয়েও এসেছেন এখানে।
খাওয়া শেষ করে রাস্তা থেকে বাচ্চাদের জন্য বেলুন কিনে তারপর বাড়ি গিয়েছেন। বড় মাপের মানুষ হলেও সবাইকে উনি সমান চোখে দেখেন। এত ঘটা করে বিয়ের পরেও অনন্ত আম্বানি এবং রাধিকা আমার মায়ের পা ছুঁয়ে প্রণাম করে গেছেন।' এখনও ক্যাফে মাইসোর থেকে প্রতি সপ্তাহান্তে খাবার আম্বানির বাসভবনে পৌঁছে দেওয়া হয়। তাঁদের টিম সেই খাবার সংগ্রহ করে। সময়মত টাকাও দিয়ে দেওয়া হয় তাঁদের। গর্বের সঙ্গে নরেশের বক্তব্য, 'নিজের কোম্পানিগুলির বাইরে শুধুমাত্র ক্যাফে মাইসোরের কথাই বলেন মুকেশ আম্বানি। এটাই আমার কাছে অত্যন্ত গর্বের।'
