নিজস্ব সংবাদদাতা: সুন্দর এক বন্ধুত্বের গল্প বলে স্টার জলসার 'চিরসখা'। যে বন্ধুত্বের শেষ নেই, শুধুই আছে একে অপরের প্রতি সম্মান ভালবাসা এবং অবশ্যই নির্ভরশীলতা। এমনই দুই বন্ধুর চরিত্রে দেখা যাচ্ছে সুদীপ মুখোপাধ্যায় এবং অপরাজিতা ঘোষ দাসকে। এমন না বলা প্রেম বন্ধুত্বের রূপ নিয়ে থেকে গিয়েছে আজীবন। তবে ধারাবাহিকের ক্ষেত্রে এমন গল্প সংখ্যায় বেশ কম। তাই শুরুর পর থেকে দর্শকের মনে জায়গা করে নিয়েছে এই ধারাবাহিক। 

 


এই প্রশ্নের উত্তর মেলার আগেই এসে হাজির কমলিনীর স্বামী চন্দ্র। এত বছর পর ফিরে‌ নতুন করে সংসার করতে চায় সে। কিন্তু কমলিনী তা চায় না। নিজের হাতে এতদিন সব সামলেছে সে, তাই এখন হঠাৎ সবকিছু বদলে ফেলে নিজের লড়াইকে ছোট করতে চায় না সে। এদিকে, নতুন ঠাকুরপোকেও পাশে চায় সে। কিন্তু মুখ ফুটে সে কথা বলতে পারে না। 

 


এদিকে, কমলিনীর সাজানো সংসারে হাজির তার সতীন ও সতীনের মেয়ে। অর্থাৎ চন্দ্রের দ্বিতীয় স্ত্রী ও সন্তান। সব মিলিয়ে এখন বেজায় মুশকিলে পরিবারের সবাই। এদিকে, কমলিনীকে বাড়িটা ছেড়ে দেওয়ার জন্য জোর করে চন্দ্র ও তার মা। চন্দ্র তাকে বলে, এ বাড়ি তো তার নয়। এর থেকেও অনেক বড় বাড়ি কমলিনীকে উপহার দেবে সে। কিন্তু রাজি হয় না কমলিনী। তখন বর্ষাও কটূ কথা বলতে ছাড়ে না তাকে। সেই সময় স্বতন্ত্র এসে হাজির হয়। জোর গলায় সে জানায়, এ বাড়ি তার। তাই কমলিনী যেন কিছুতেই এই বাড়ি ছেড়ে না যায়। কী হবে এরপর? কমলিনীর পরিবারের মাঝে আবারও কোন বিপদ আসছে?