আজকাল ওয়েবডেস্ক: একসঙ্গে ১২ জন চিকিৎসক বদলি হলেন ধূপগুড়ি মহকুমা হাসপাতালে। বুধবার রাজ্য স্বাস্থ্য দপ্তরের তরফে জারি হয়েছে এই নির্দেশিকা। তাঁদের সকলকে 'অন ডিটেলমেন্ট' পাঠানো হয়েছে।
গত লোকসভা নির্বাচনে জলপাইগুড়িতে প্রচারে এসে তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক ব্যানার্জি প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন ধূপগুড়িকে মহকুমা তৈরি করা হবে। তা বাস্তবায়িত হয়েছে। এই মহকুমা মহকুমা শাসক থেকে মহকুমা পুলিশ আধিকারিক পেয়েছে। চলছে মহকুমা স্তরের আদালত তৈরির কাজও। এর সঙ্গে এলাকার স্বাস্থ্য ব্যবস্থার উন্নয়নে ধূপগুড়ি গ্রামীণ হাসপাতালকে উন্নীত করা হয়েছে মহকুমা হাসপাতালে।
কিন্তু মহকুমা হাসপাতাল হিসেবে উন্নীত হলেও পরিকাঠামোগত উন্নয়নের অভাব ছিল। তার মধ্যে যে বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ছিল সেটি হল চিকিৎসকের অভাব। সেই অভাব মেটাতে তিনজন নতুন চিকিৎসক নিয়োগ করা হয়েছিল। এবার একলপ্তে ১২ জন চিকিৎসককে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি বের হল।
এই চিকিৎসকদের মধ্যে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক থেকে অ্যানেসথেসিস্ট, সকলেই আছেন। এবিষয়ে ধূপগুড়ি ব্লকের স্বাস্থ্য আধিকারিক ডা.অঙ্কুর চক্রবর্তী বলেন, আগে চারজনের নির্দেশিকা এসেছিল। তিনজন এসেছেন। এবার ১২ জনের নির্দেশিকা এসেছে। হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, এখনও এই হাসপাতালে পরিকাঠামোগত কিছু সমস্যা রয়েছে। যার মধ্যে একটি হল অপারেশন থিয়েটার।
বিষয়টি লঘু করে দেখতে রাজি নয় সিপিএম। রাজ্য সিপিএম নেতা কৌস্তুভ চ্যাটার্জি বলেন, 'অভিষেক ব্যানার্জি নিজে যেই কেন্দ্র থেকে জিতে সাংসদ হয়েছেন সেই ডায়মন্ড হারবার লোকসভার মধ্যে যে মহকুমা হাসপাতালগুলি আছে সেখানে কি এতজন চিকিৎসক আছেন?'
পাল্টা বক্তব্যে তৃণমূল কংগ্রেসের মুখপাত্র অরূপ চক্রবর্তী বলেন, 'অভিষেক ব্যানার্জি স্বজনপোষন পছন্দ করেন না। তিনি মনে করেন যেখানে মানুষের পরিষেবা আরও প্রয়োজন সেখানেই দ্রুততার সঙ্গে পরিষেবা পৌঁছে দিতে হবে। স্বজনপোষন করলে তো তিনি সবই তাঁর নিজের কেন্দ্রে নিয়ে যেতে উদ্যোগী হতেন। মমতা ব্যানার্জি যেমন গোটা বাংলার মুখ্যমন্ত্রী তেমনি অভিষেক গোটা বাংলার নেতা। মমতা ব্যানার্জির প্রশাসন ও অভিষেক ব্যানার্জির রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব, এই দুইয়ের সমন্বয়ে বাংলার প্রতিটি কোনায় পরিষেবা পৌঁছে দিতে এই সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।'
গত লোকসভা নির্বাচনে জলপাইগুড়িতে প্রচারে এসে তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক ব্যানার্জি প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন ধূপগুড়িকে মহকুমা তৈরি করা হবে। তা বাস্তবায়িত হয়েছে। এই মহকুমা মহকুমা শাসক থেকে মহকুমা পুলিশ আধিকারিক পেয়েছে। চলছে মহকুমা স্তরের আদালত তৈরির কাজও। এর সঙ্গে এলাকার স্বাস্থ্য ব্যবস্থার উন্নয়নে ধূপগুড়ি গ্রামীণ হাসপাতালকে উন্নীত করা হয়েছে মহকুমা হাসপাতালে।
কিন্তু মহকুমা হাসপাতাল হিসেবে উন্নীত হলেও পরিকাঠামোগত উন্নয়নের অভাব ছিল। তার মধ্যে যে বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ছিল সেটি হল চিকিৎসকের অভাব। সেই অভাব মেটাতে তিনজন নতুন চিকিৎসক নিয়োগ করা হয়েছিল। এবার একলপ্তে ১২ জন চিকিৎসককে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি বের হল।
এই চিকিৎসকদের মধ্যে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক থেকে অ্যানেসথেসিস্ট, সকলেই আছেন। এবিষয়ে ধূপগুড়ি ব্লকের স্বাস্থ্য আধিকারিক ডা.অঙ্কুর চক্রবর্তী বলেন, আগে চারজনের নির্দেশিকা এসেছিল। তিনজন এসেছেন। এবার ১২ জনের নির্দেশিকা এসেছে। হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, এখনও এই হাসপাতালে পরিকাঠামোগত কিছু সমস্যা রয়েছে। যার মধ্যে একটি হল অপারেশন থিয়েটার।
বিষয়টি লঘু করে দেখতে রাজি নয় সিপিএম। রাজ্য সিপিএম নেতা কৌস্তুভ চ্যাটার্জি বলেন, 'অভিষেক ব্যানার্জি নিজে যেই কেন্দ্র থেকে জিতে সাংসদ হয়েছেন সেই ডায়মন্ড হারবার লোকসভার মধ্যে যে মহকুমা হাসপাতালগুলি আছে সেখানে কি এতজন চিকিৎসক আছেন?'
পাল্টা বক্তব্যে তৃণমূল কংগ্রেসের মুখপাত্র অরূপ চক্রবর্তী বলেন, 'অভিষেক ব্যানার্জি স্বজনপোষন পছন্দ করেন না। তিনি মনে করেন যেখানে মানুষের পরিষেবা আরও প্রয়োজন সেখানেই দ্রুততার সঙ্গে পরিষেবা পৌঁছে দিতে হবে। স্বজনপোষন করলে তো তিনি সবই তাঁর নিজের কেন্দ্রে নিয়ে যেতে উদ্যোগী হতেন। মমতা ব্যানার্জি যেমন গোটা বাংলার মুখ্যমন্ত্রী তেমনি অভিষেক গোটা বাংলার নেতা। মমতা ব্যানার্জির প্রশাসন ও অভিষেক ব্যানার্জির রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব, এই দুইয়ের সমন্বয়ে বাংলার প্রতিটি কোনায় পরিষেবা পৌঁছে দিতে এই সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।'
