আজকাল ওয়েবডেস্ক: শরীরচর্চার উপকারিতা সম্পর্কে জানেন প্রায় সকলেই। তবে অনেকেই নিয়ম করে তা করে উঠতে পারেন না। তাদের জন্য নাচ কিংবা সাঁতার খুব ভালো বিকল্প। বিশেষ করে সাঁতার। এতে প্রকৃতির কাছাকাছি থাকা যায় আবার শরীরেরও উপকার হয়। দাবি থেরাপিস্টের।
সাঁতার কাটলে শুধু শরীরের ধুলো ময়লা ধুয়ে যায় না, মনের গ্লানিও দূর হয়। তাছাড়া সাঁতার মানেই অ্যাডভেঞ্চার। আপনি যদি সারাদিনে আধ ঘন্টা সাঁতার কাটে তাহলে মন থাকবে ফুরফুরে। আর শরীর চনমনে।
থেরাপিস্টের মতে জল এমন একটি আধার যেখানে শরীর ও মন তৃপ্তি পায়। জলে ডুব দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই হ্যাপি হরমোন সিক্রেট হয়। ‌
সাঁতারে শুধু ক্যালরি বার্ন হয় না, পেশির গঠন মজবুত হয়। এমনকি শরীরের সার্বিক শক্তি বাড়ে। এক্ষেত্রে বাটারফ্লাই আর ফ্রি স্টাইল ধরনের সাঁতার সবথেকে বেশি উপকারী।
মনে করুন বেড়াতে গিয়েও বিলাসবহুল রিসোর্টের সুইমিংপুলে সাঁতার কাটছেন আপনি। বিষয়টা কিন্তু শুধুই অ্যাডভেঞ্চার নয়। ওই প্রকৃতির বুকে আপনি যত বেশি সময় কাটাবেন তত বেশি নিজেকে রিজুভিনেট করতে পারবেন।
শীতের প্রকোপ কমছে। শহরের যে কোনও সুইমিংপুলে মেম্বারশিপ নিন কিংবা ভর্তি হন। প্রশিক্ষকের থেকে ট্রেনিং নিন এবং ডুব দিন সুস্থতার যাত্রায়। এতে ফুসফুসের কার্যকারিতা বাড়ে। অ্যাজমার সমস্যার ঝুঁকি কমে। তবে ক্লোরিন জলে থেকে অনেক সময় অ্যালার্জির সমস্যা হতে পারে। সে বিষয়ে একটু সাবধান থাকতে হবে আপনাকে।