রাহুল দেব বোস ভালবাসার সন্ধান পেয়েছেন। গত আট মাস ধরে তাতেই বিভোর। দশমীতে সেই প্রেমের কথা আনুষ্ঠানিক ভাবে জানাতেই টেলিপাড়ায় শোরগোল। সম্পর্কে রাহুল দেব বসু-দেবাদৃতা বসু! কবে থেকে, কী ভাবে? আজকাল ডট ইন যোগাযোগ করতেই খুশি গলায় নায়কের উত্তর, ‘‘ধারাবাহিক ‘আলোর ঠিকানা’ আমাদের আলো দেখিয়েছে! গৌরব আলোর প্রথম প্রেম। পাশে থেকে সমর্থন জানায়। যে কোনও ভাল কাজে এগিয়ে দেয়। কিন্তু বড় নীরব, গভীর সেই প্রেম। অভিনয় করতে করতেই আমরা কাছে এসেছি।’’
সামাজিক পাতায় ছবি দিয়ে সে কথা জানিয়েছেন অভিনেতা। সিঁদুর মেখে লাল দু’জনেই। সুপুরুষ নায়ক ঝকঝকে লাল পাঞ্জাবিতে। দেবাদৃতা ঝকঝকে সুন্দরী লাল ঢাকাই শাড়িতে। বিবরণীতে লেখা, ‘‘গৌরব আলোকে পায়নি। রাহুল দেবাদৃতাকে খুঁজে পেয়েছে!’’ দশমীতেই কেন? রাহুলের মতে, এই প্রেম তাঁদের কাছে ঈশ্বরের আশীর্বাদের মতো। তাই বিশেষ দিনে জীবনের বিশেষ মুহূর্তের কথা ঘোষণা করেছেন। আট মাসের প্রেম আরও গাঢ় পুজোর ক’দিনে। শুটিং থেকে দূরে। চারটে দিন কীভাবে সময় কাটালেন তাঁরা? নায়কের কথায়, ‘‘একসঙ্গে থেকেছি, ঘুরেছি, খাওয়াদাওয়া করেছি। মণ্ডপে গিয়ে প্রচুর ঠাকুর দেখেছি। মুখ যদিও মুখোশে ঢাকা ছিল। কেউ চিনতে পারার আগে চট ককরে সরে গিয়েছি। যাঁরা বুঝে গিয়েছেন, তাঁদের সঙ্গে আড্ডা দিয়েছি। সব মিলিয়ে যেন স্বপ্নের মতো।’’
দেবাদৃতা সত্যিই ‘আলো’র মতো? তাই অল্প সময়ে এত গভীর প্রেম?
রাহুলের যুক্তি, নায়িকা ভীষণ সরল। ওর সারল্য এড়িয়ে যেতে পারেননি। 'আয় খুকু আয়' ছবির ‘সঞ্জয়’-এর অতীত আছে। দেবাদৃতার? সব জেনেই নায়িকা পর্দার ‘প্রথম প্রেম’র হাত ধরেছেন? প্রশ্ন রাখতেই সজাগ রাহুল। স্পষ্ট বললেন, ‘‘কেউ কারও অতীত নিয়ে মাথা ঘামাচ্ছি না। বরং দেবাদৃতার সঙ্গে নতুন স্মৃতি বোনার চেষ্টা করছি।’’
সামাজিক পাতায় ছবি দিয়ে সে কথা জানিয়েছেন অভিনেতা। সিঁদুর মেখে লাল দু’জনেই। সুপুরুষ নায়ক ঝকঝকে লাল পাঞ্জাবিতে। দেবাদৃতা ঝকঝকে সুন্দরী লাল ঢাকাই শাড়িতে। বিবরণীতে লেখা, ‘‘গৌরব আলোকে পায়নি। রাহুল দেবাদৃতাকে খুঁজে পেয়েছে!’’ দশমীতেই কেন? রাহুলের মতে, এই প্রেম তাঁদের কাছে ঈশ্বরের আশীর্বাদের মতো। তাই বিশেষ দিনে জীবনের বিশেষ মুহূর্তের কথা ঘোষণা করেছেন। আট মাসের প্রেম আরও গাঢ় পুজোর ক’দিনে। শুটিং থেকে দূরে। চারটে দিন কীভাবে সময় কাটালেন তাঁরা? নায়কের কথায়, ‘‘একসঙ্গে থেকেছি, ঘুরেছি, খাওয়াদাওয়া করেছি। মণ্ডপে গিয়ে প্রচুর ঠাকুর দেখেছি। মুখ যদিও মুখোশে ঢাকা ছিল। কেউ চিনতে পারার আগে চট ককরে সরে গিয়েছি। যাঁরা বুঝে গিয়েছেন, তাঁদের সঙ্গে আড্ডা দিয়েছি। সব মিলিয়ে যেন স্বপ্নের মতো।’’
দেবাদৃতা সত্যিই ‘আলো’র মতো? তাই অল্প সময়ে এত গভীর প্রেম?
রাহুলের যুক্তি, নায়িকা ভীষণ সরল। ওর সারল্য এড়িয়ে যেতে পারেননি। 'আয় খুকু আয়' ছবির ‘সঞ্জয়’-এর অতীত আছে। দেবাদৃতার? সব জেনেই নায়িকা পর্দার ‘প্রথম প্রেম’র হাত ধরেছেন? প্রশ্ন রাখতেই সজাগ রাহুল। স্পষ্ট বললেন, ‘‘কেউ কারও অতীত নিয়ে মাথা ঘামাচ্ছি না। বরং দেবাদৃতার সঙ্গে নতুন স্মৃতি বোনার চেষ্টা করছি।’’
