রবিবার ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫

সম্পূর্ণ খবর

উত্তর সম্পাদকীয় | শিকড়ে ডানার খোঁজে; রতন থিয়াম

রিয়া পাত্র | ২৫ জুলাই ২০২৫ ১৩ : ৫৬Riya Patra

অভি চক্রবর্তী 


সালটা, ২০১৪। ত্রিপুরায় ন্যাশনাল স্কুল অফ ড্রামার একটা পরীক্ষার প্রাথমিক নির্বাচনের পর, নির্বাচকদের মুখোমুখি (ভাইবা) হতে গিয়েছিলাম। দুরুদুরু বক্ষ। হিন্দিতে আমার অবস্থা অভাবনীয় আর ইংরেজি যা বলি, তা লেখার মতো করে। সময় লাগে। ঢুকে দেখলাম অনেক রথী-মহারথী বসে আছেন ভারতীয় থিয়েটারের। সঙ্গে আমাদের বাংলা থিয়েটারেরও এক সর্বজনমান্য শিক্ষক। বুকে বল এল, যাক বাবা! চাকরি পাই না পাই, যা বলব তা অন্তত একজনকে বোঝাতে পারব। মহাবিস্ময়ের পালার শুরুয়াত হল এবার। সেই বাঙালি শিক্ষক- নির্দেশক আমাকে বললেন, 'Avi, Introduce himself!, যেখানে প্রশ্রয় পাব ভেবেছিলাম সেখানেই ভেঙে পড়ল আকাশ। থেমে থেমে ইংরেজিতেই উত্তর দিলাম। আবার বিস্ময়! পাশ থেকে এক উজ্জ্বল জ্যোতির্ময় মণিপুরী মানুষ, অসামান্য কন্ঠস্বরে আমাকে মোহিত করে দিয়ে বললেন, 'তুমি বাংলায় বলতে পারো', সেই শিক্ষকের নাম রতন থিয়াম।

গুগল, উইকি খুব সহজ তখন ততটা সহজ ছিল না। তবে এক যুগ থিয়েটার করে ফেলেছি তো, রতন থিয়ামকে চিনব না এটা হতে পারে না। আমি তো চিনতাম, কিন্তু এক অপরিচিত ছেলের জন্য এমন প্রশ্রয়ের বরাভয় তিনি সোচ্চারে দিতে পারেন সেটা জানতাম না। প্রথম এভাবেই রতন থিয়াম আমার জীবনে এলেন। বাংলা কথা নিয়ে, আদ্যন্ত আমার মাতৃভাষার মধ্যে দিয়েই। পরে জেনেছি ১৯৪৮-এর  ২০ জানুয়ারি, এই বাংলাতেই জন্মেছিলেন শ্রী থিয়াম। নবদ্বীপে। আর নবদ্বীপের মানুষ তো প্রেম বিলোতেই আসে, তাই না? উইকি ঘেঁটে দেখা যাচ্ছে তাঁকে নেমাই বলেও নাকি ডাকা হত!

আরও পড়ুন: কৃষি এবং গাড়ি শিল্পই কি ভারত-মার্কিন বাণিজ্য চুক্তিতে বাধার সৃষ্টি করছে?


রতন থিয়াম মারা গেলেন ২২ জুলাই, ২০২৫। মধ্যরাতে। তাঁর দু'টি থিয়েটার আমার দেখার সৌভাগ্য হয়েছে। তারমধ্যে ২০১৪-এ নির্মিত 'ম্যাকবেথে'-এর গড়ন, নির্মাণ শৈলী আমাকে তাজ্জব, বিহ্বল করে দিয়েছিল, সামান্য টুকরো-টাকরা সংলাপের সমন্বয়ে এক অত্যাশ্চর্য ইন্দ্রজাল বিছিয়ে যাচ্ছিলেন তিনি গোটা মঞ্চজুড়ে। আইডিয়াকে কী ভাবে ডিজাইনে নিয়ে যাচ্ছেন, তা দেখতে দেখতে আমার থিয়েটার দেখার দীর্ঘ অভ্যাস ধাক্কা খেতে শুরু করল। প্রায় নিরাভরণ মঞ্চ আলোর স্রোতে, প্রয়োজনীয় উপকরণে, সঙ্গীত এবং অভিনেতার শারীরিক ঐশ্বর্যের বিপুল সমারোহে বারেবারে সম্পূর্ণ হয়ে উঠছিল, আবার অদৃশ্য হয়ে শুনশান, নৈঃশব্দের প্রান্তর হয়ে পড়ে থাকছিল। আমি তখনও থিয়েটার অফ রুটস আন্দোলনের কথা জানি না। রতন থিয়ামের কাজ জানি না। উন্মাদের মতো, এক বিস্ময়কর ঘোরের মধ্যে মধ্যরাতে বাড়ি ফিরলাম।


ইন্টারনেট ঘেঁটেঘুঁটে বার করলাম তাঁর কয়েকটি সাক্ষাৎকার। জানলাম নিজস্ব সংস্কৃতির চেনা আঁতুড়ঘরকে মঞ্চে পৌঁছে দিতেই তিনি ১৯৭৬-এ তৈরি করেন 'কোরাস রেপার্টারি থিয়েটার।' এখানেই তিনি নিজস্ব সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যবাহী মেইতেই অভিনয় পদ্ধতির আঞ্চলিক এবং সমৃদ্ধশালী বয়ানকে বিশ্বথিয়েটারে পৌঁছে দেওয়ার অননুকরণীয় পথ অন্বেষণ করে গিয়েছেন আজীবন। থিয়েটার ভিলেজ তৈরি করেছেন। যেখানে ছাত্রছাত্রীদের বিভিন্ন চাষবাস, সেলাই- ফোঁড়াইয়ের মাধ্যমে জীবিকান্বেষণ হবে এবং তাঁরাই সন্ধেবেলা আলোর নীচে এসে দাঁড়াবেন, সঙ্গীত দিয়ে সান্দ্র করে তুলবেন পারিপার্শ্বকে। এসব কথা আমাকে 'প্রতিদিন'-এর অফিসে বসে বলেছিলেন রবিশংকর বল। আমার জীবনের স্বল্পকালের সিধু জ্যাঠা। এখন তো চারিদিকেই থিয়েটারের ঘরবাড়ি। যে যে চোখেই তাকে দেখুন না কেন! বাংলা, অসম, ওড়িশা-সহ অন্যান্য অনেক রাজ্যেই থিয়েটার ভিলেজ এবং থিয়েটার স্পেসের প্রবর্তন এখন প্রাত্যহিক খবর। রতন থিয়াম কিন্তু থিয়েটারকে টিকিয়ে রাখতে, বাঁচিয়ে রাখতে অনেক আগেই এসব ভেবেছিলেন। 


তাঁর থিয়েটার আমাকে যথার্থই এক কার্নিভালের স্বাদ এবং বিষন্নতা দিল। ভরতের নাট্যশাস্ত্র, জাপানের নোহ থিয়েটার এবং গ্রীক থিয়েটারের এক মসৃণ সংশ্লেষে তাঁর থিয়েটার তৈরি হত। সঙ্গে জুড়ে থাকতো আঞ্চলিক মেইতেই সংস্কৃতির অবয়ব। ফলত ম্যাকবেথের এই মণিপুরী রূপান্তর হয়ে ওঠে সর্বাংশে আন্তর্জাতিক। তাঁর মৃত্যুর শোভাযাত্রার যে চলচ্ছবি আমরা সোশ্যাল মিডিয়ায় ক্রমাগত দেখে চলেছি, তাও হয়ে ওঠে এক বিষাদের বর্ণাঢ্য কার্নিভাল। একটা মানুষ, একটা থিয়েটারের মানুষ তাঁর শিষ্যদের কী এমন যাদুদণ্ডের স্পর্শে মাতোয়ারা করে দিয়ে গেলেন যে তাঁদের গুরুর শেষযাত্রাতেও গুরুর শিল্পকর্মের যাবতীয় সাবুত প্রসেশন করে চলল। শিকড় থেকে আন্তর্জাতিকতায় পৌঁছনোর বিবিধ  খোলামুখ নিয়েই। মৃত্যুর  পরও। 


প্রসঙ্গে ফিরি, ম্যাকবেথ দেখার জন্য অধৈর্য অপেক্ষা করছি, ৬.৩০-এ শুরু হবে থিয়েটার। আমাদের এখানে যা হয় শুরুর আগে, চিল্লামিল্লি, হৈ-চৈ, নির্দেশক এলে একরকম না এলে আরেকরকম। এখানে তা নয়, সব্বাই যন্ত্রবৎ কাজ করে যাচ্ছেন, আমি চিন্তিত। রতন থিয়ামের সঙ্গে একটু দেখা করব, হবে না? তেপান্তরের কল্লোল ভট্টাচার্যকে বারংবার জিজ্ঞেস করছি, ওখানেই প্রথম দেখেছিলাম ম্যাকবেথ। বন্ধু কল্লোলও নিস্পৃহভঙ্গীতে অপেক্ষা করতে বললেন আমাকে, থিয়াম এলেন। তখন ৬.১১। পরিচয় হল। আমার সামনাসামনি সেই প্রথম কথা, আমি তাঁকে আমার একটা বই দিলাম। মিনিট পাঁচেক কথা হল। সুট-প্যান্ট পরিহিত এক প্রাজ্ঞ ধীমান পুরুষের, কোটের পকেট একটা গোলাপ রাখা। অথচ তিনি নাটক দেখলেন সকলের সঙ্গে মাটিতে বসে। আমি বুঝতে পারলাম শিকড় আর আন্তর্জাতিকতা কী ভাবে তাঁর মনে বসত করে, একইসঙ্গে? পরিচ্ছদ যদি আন্তর্জাতিক হয় তবে অন্তরে তাঁর থাংতার বিভঙ্গ, গোলাপের পাপড়ির মতো, সুবাসের মতো ছড়িয়ে আছে। মেইতেই সংস্কৃতির শিকড় তাঁর শিরা ধমনী রক্তজালকের মধ্যে একাকার হয়ে গিয়েছে। 


এছাড়াও তার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলি হল 'ঊরুভঙ্গম', 'চক্রব্যুহ', 'উত্তর প্রিয়দর্শী', 'লেংশোনেই' ইত্যাদি। এইসব কাজকে এক করে তাঁর নিবিড় ছাত্র পার্থ গুপ্ত ব্লসম থিয়েটারে ২০২৪-এর ফেব্রুয়ারির শেষ  সপ্তাহে এক অনবদ্য প্রদর্শনী করেছিলেন। যা দেখে আমি রতন থিয়ামের কাজের ভিস্যুয়াল এলিমেন্ট, স্টেজ ডিজাইন, লাইটিং ডিজাইন সম্পর্কে এক ধারাবাহিক প্রবহমানতা সামান্য হলেও আঁচ করতে পেরেছিলাম। সেজন্যই হয়ত তাঁর সাক্ষাৎকারগুলিতে তিনি বারংবার বলেছেন বিশ্ব পরিবর্তনশীল, ফলে থিয়েটারকে বদলাতে হবে, অভিনেতাকে বদলাতে হবে। বদলাতে হবে ট্রেনিং প্রসেস এবং উপস্থাপন পদ্ধতি এবং তা সংগ্রহ করতে হবে নিজস্ব সংস্কৃতির শিকড় থেকে। তার একের পর এক কাজে তিনি এই প্রমাণ রেখে গিয়েছেন। কথা আর কাজকে আলাদা হতে দেননি। নিজে দক্ষ চিত্রশিল্পী ছিলেন, তাই তাঁর কাজে বিশ্ব চিত্রশিল্পকে অনায়াসে থিয়েটারের মঞ্চভাবনায় সংশ্লেষিত হতে দেখে দারুণ রোমাঞ্চিত হয়েছিলাম। 


শ্রী থিয়াম, ১৯৮৭ সালে সঙ্গীত নাটক আকাদেমি পুরস্কার পান,  ১৯৮৭-৮৯ অব্দি ন্যাশনাল স্কুল অফ ড্রামার পরিচালক হিসেবেও কাজ করেন। উল্লেখ্য, এখানেই তিনি থিয়েটার নিয়ে পড়াশুনোর কাজটিও সম্পন্ন করেছিলেন। ১৯৮৯-এ তাঁকে পদ্মশ্রী উপাধিতে ভূষিত করে ভারত সরকার এবং ২০১২ সালে সঙ্গীত নাটক আকাদেমি কর্তৃক সর্বোচ্চ সম্মান ফেলোশিপ পান। 


একটু ব্যক্তিগত কথা বলে শেষ করি। ২০২৪-এ দারোন্দায় ব্লসম থিয়েটারের বন্ধু নির্দেশক পার্থ গুপ্ত আমাদের 'গান্ধারী' নাটকটি করবার জন্য আমন্ত্রণ জানান। জানান যে প্রদর্শনীটি স্বয়ং রতন থিয়াম দেখবেন, সঙ্গে উপস্থিত থাকবেন এই থিয়েটারের পরিচালক সত্যব্রত রাউত। আমি নিজেই নিজেকে চিমটি কাটি। পার্থ দার আমন্ত্রণে থিয়েটার করতে চাই, একথা যত না সত্যি, তার চেয়েও বড় সত্যি এই আকস্মিক বিপদকে রুখব কী করে? রতন থিয়াম থিয়েটার দেখবেন, আমাদের?  তখন কিন্তু তিনি বেশ অসুস্থও। তারমধ্যে একের পর এক ছোট নাটক দেখছেন, এক নাটক থেকে আরেক নাটকে যাওয়ার বিরতিতে কথা বলছেন। মাটির গ্যালারিতে বসে, সাধারণ দর্শকদের সঙ্গে। আবার একাকীও হয়ে যাচ্ছেন। 'ভিড়ের মধ্যে অপূর্ব সে একা।' কোনও হাঁকডাক নেই। কোনও চাটুকার পরিবৃত হয়ে জ্ঞান বিতরণের ঐশ্বরিক অভীপ্সা নেই। তিনি যেন অপেক্ষার আগল উন্মুক্ত করে রাখা এক দিব্যোন্মাদ পুরুষ।  'গান্ধারী' হল। 'ব্র্যাভো ব্র্যাভো' করতে করতে নেমে এলেন মাটির ক্ষেত্রে। অনেক্ষণ কথা বললেন। ক'দিনে এ প্রযোজনা তৈরি হয়েছে খোঁজ নিলেন। সঙ্গীতা, আমি, সত্যব্রত স্যার সব্বাই মাথা নীচু করে শুনে চলেছি সে সব। ছবি তুললেন। বাইট দিলেন। অমল আলো উদ্বোধন করবেন কথা দিলেন। একটা থিয়েটার জীবনে আর কী লাগে। রতন থিয়াম শিকড়েই ছিলেন, শিকড়ের আন্তর্জাতিক ডানা তৈরির জন্য আমরণ কাজ করে গেলেন এবং সেই ডানায় চড়েই যেন মিশে গেলেন প্রকৃতিতে। যেখানে সংলাপ অতিরিক্ত। দৃশ্যর সঙ্গে মানানসই সংগীতই একমাত্র আবশ্যক উপকরণ। 

আর এই সঙ্গীত হল বিশ্ব থিয়েটারের হাহাকার অথবা নিভৃত কান্না। যা বেজেই চলেছে তাঁর মৃত্যুর পর থেকে, এক  অনন্ত জ্যোতির্ময় শোভাযাত্রাকে ঘিরে।


'তোমাকে আর কষ্ট দিতে চাই না', সন্তানের অসুস্থতায় কাতর, স্বামীকে চিঠি লিখে ছেলেকে নিয়েই মরণঝাঁপ মায়ের

"আমি শিবের ভক্ত, গরল গিলে ফেলব", রাজনীতিতে কু-কথা নিয়ে কংগ্রেসকে কড়া নিশানা মোদির

বিশ্ব বক্সিং চ্যাম্পিয়নশিপে সোনা জিতলেন জেসমিন, রুপো ও ব্রোঞ্জ ঘরে আনলেন নূপুর ও পূজা

‘বিগ বস ১৯’ খ্যাত তানিয়া মিত্তলের প্রাক্তন প্রেমিক বলরাজ গ্রেপ্তার! কেন এমন দুর্ভোগ, বিস্ফোরক আরেক প্রাক্তন প্রেমিকা

'বিপ্লবের' পর নেপালে যৌনতা শুরু করার দাবি মানবাধিকার কর্মীদের!

বউ ছাড়া ছেলের বিয়ে দিলেন মানসী সেনগুপ্ত! কেমন আয়োজন হয়েছিল 'ফড়িং বাবু'র অন্নপ্রাশনে?

সংসারের জ্বালা থেকে মুক্তি চেয়েছিল, দুই সন্তানকে খুন দম্পতির, স্বামীর কাণ্ডে এখন জেল হেফাজতে শুধু স্ত্রী

যাঁদের দেশে থাকা নিয়ে আপত্তি জানাতে বিক্ষোভ, মিছিলের মাঝে তাঁদের দোকানেই ভিড় খাওয়া দাওয়ার! ইংরেজদের কাণ্ডে হাসির রোল

নামকরা স্কুলে মাদক কারখানা, শেষ পর্যন্ত গ্রেপ্তার স্কুলের ডিরেক্টর, বাজেয়াপ্ত লাখ টাকার সরঞ্জাম

‘মদ, সিগারেট খাই না’! বলিউডের কালো সত্য ফাঁস আমিশার, নতুন বোমা ফাটালেন করিনাকে নিয়ে

সস্তা হচ্ছে বালি-সিমেন্ট-ইট-সহ বাড়ি তৈরির সরঞ্জাম! জানুন হিসাব

রজনীকান্তের 'কুলি'তে ক্যামিও করে বিরাট আক্ষেপ আমিরের! কোন সত্যি সামনে আনলেন 'মিস্টার পারফেকশনিস্ট'?

ড্রোন প্রযুক্তি বদলে দিচ্ছে আধুনিক যুদ্ধের কায়দা, কে এগিয়ে, কে পিছিয়ে

শ্যালিকাকে দেখেই বুকে উথালপাতাল, স্ত্রীকে না জানিয়ে বিয়েও করলেন! যুবকের আরও কীর্তি জানলে শিউরে উঠবেন

আপনার চ্যাট সাজিয়ে দেবে হোয়াটসঅ্যাপ, জেনে নিন নতুন এই ফিচার

পুরো শরীর ক্ষতবিক্ষত! দুর্ঘটনায় শয্যাশায়ী ভিকি, স্বামীকে নিয়ে যা লিখলেন অঙ্কিতা… জানলে অবাক হবেন

উড়ানের ঠিক আগেই জোরে ব্রেক, তীব্র ঝাঁকুনি, ইন্ডিগোর বিমানে তখন অখিলেশের স্ত্রী, কেমন আছেন ডিম্পল?

এক পুরুষে সন্তুষ্ট না, আরও দুই যুবকের সঙ্গে ঘোরাঘুরি! বিবাহিত যুবতীকে বেঁধে বেধড়ক মারধর গ্রামবাসীদের, শিউরে ওঠা দৃশ্য এই রাজ্যে

জিএসটি কমলেও পাঁচ-১০ বা ২০ টাকার বিস্কুট-সাবান-মাজনের দাম কমা অসম্ভব! তাহলে বিকল্প কী?

টলিউড কি সাংস্কৃতিকভাবে দেউলিয়া? কাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ শানালেন অঞ্জন দত্ত?

বেলা বাড়তেই ভোলবদল আবহাওয়ার, দুপুরেই কলকাতার আকাশ কালো-ঝেঁপে বৃষ্টি, পুজোর আগে ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টির সতর্কতায় আতঙ্ক

ভারত-পাক ম্যাচের আগে নিজের দলকেই কটাক্ষ আফ্রিদির

বারোটি বছর পার! আবিরের ‘বন্ধু’ হয়ে উঠতে পারলেন না অঙ্কুশ, আক্ষেপ না প্রতিদ্বন্দ্বিতা? কোনটি বাছলেন নায়ক

'মেয়ে হতে চাই', এক কোপে নিজের পুরুষাঙ্গ কেটে ফেললেন যুবক! ফাঁকা বাড়িতে লিঙ্গ পরিবর্তনের চেষ্টায় শেষমেশ ভয়ঙ্কর পরিণতি

সোশ্যাল মিডিয়া