আজকাল ওয়েবডেস্ক: মরুভূমি, মরু বালুকা, বাকি সব বৈশিষ্ট্য এক হলেও, বালুকার রং কালো। ওয়াকিবহাল মহল মনে করছে, ভ্রমণ পিপাসুদের জন্য এই ‘কালো মরুভূমি’ই হয়ে উঠতে পারে পরবর্তী ‘ট্রাভেল ডেস্টিনেশন’। ৩০ কিলোমিটার বিস্তৃত এই কালো ,মরুভূমি নিয়েই এখন কৌতূহল তুঙ্গে।
ভ্রমণ পিপাসুদের জন্য এমনিই তালিকায় এগিয়ে থাকে মিশর। তার অন্যতম কারণ অবশ্যই সেখানকার ভিন্ন ধরনের ভূমিভাগ, প্রাকৃতিক সৌন্দর্য। সেই মিশরেই হইচই কালো মরুভূমি নিয়ে। কিন্তু কেন এই হইচই? কারণ, স্বাভাবিক মরুভূমি আর বাহারিয়া মরুদ্যানের মাঝে একেবারে নতুন আকর্ষণ এই কালো মরুভূমি। কেবল ঘোরা নয়, ভূতাত্বিক বিষয়ে যাঁরা গভীর জ্ঞান আহরণ করতে চান, তাঁদের জন্য কালো মরুভূমি যেন এক অত্যাশ্চর্য বিষয়।
যদিও হাজার আকর্ষণের মাঝে, এতদিন এই মরুভূমি নিজেকে হাজার মানুষের ভিড় থেকে বাইরে রাখতে পেরেছিল।
কেন এই মরুভূমির নাম কালো মরুভূমি?মিশরের ওই এলাকায় আগ্নেয়গিরি-পাহাড়-টিলার কারণেই মরুভূমির রঙ কালো। এই ঢিবিগুলি কালো ব্যাসল্ট দিয়ে আবৃত। অতীতের অগ্ন্যুৎপাতের ব্যাসল্ট শিলা এবং অবশিষ্টাংশের কারণেই মরুভূমির রঙ কালো হয়েছে। মরুভূমির ওই অংশের কালো রঙ এবং আশেপাশের সোনালি বালুকা সমগ্র জায়গায় এক অত্যাশ্চর্য রূপ তৈরি করেছে।
কালো মরুভূমির মূল তিনটি আকর্ষণ হল-
ক্রিস্টাল পর্বত
আগাবত উপত্যকা
এল হাইজ মরুদ্যান-সবুজ এল হাইজ মরূদ্যানে পাম গাছ, মিষ্টি জলের ঝরনা মূল আকর্ষণ।
কায়রো থেকে ৩৭০ কিলোমিটার দূরে এই জায়গা।
