আজকাল ওয়েবডেস্ক: মুর্শিদাবাদের কান্দি শহরের একটি প্রাচীন মনসা মন্দির থেকে বিগ্রহ চুরির ঘটনাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়াল গোটা এলাকাতে। বুধবার সকালে মন্দিরের তালা খুলতে গিয়ে দেখা যায় বিগ্রহটি কেউ বা কারা চুরি করে নিয়ে গেছে।
কান্দি থানার পার্ব্বতীপুর এলাকায় নদীর তীরে অবস্থিত বহু প্রাচীন মনসা মন্দির। কবে এই মন্দিরটি তৈরি হয়েছিল তা নিয়ে স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে বিতর্ক থাকলেও অত্যন্ত জাগ্রত মনসা দেবীর মন্দিরে প্রত্যেকদিনই প্রচুর বাসিন্দা পুজো দিতে আসেন।
মনসা মন্দিরের পুরোহিত প্রলয় চক্রবর্তী বলেন, "আমাদের পূর্বপুরুষদের কাছ থেকে জানতে পেরেছিলাম এই মন্দির চাঁদ সদাগরের আমলে তৈরি। মন্দির পরিষ্কার করা এবং রক্ষণাবেক্ষণের জন্য দু"জন ব্যক্তি রাতে এখানে থাকেন। আজ ভোর চারটে নাগাদ তাঁরা যখন মন্দির চত্বর পরিষ্কার করার জন্য ঘুম থেকে ওঠেন তখন দেখতে পান মন্দিরের বিগ্রহটি কেউ বা কারা চুরি করে নিয়ে গেছে। এরপরই তারা আমাকে গোটা ঘটনাটি ফোনে জানান। তারপর আমি একে একে মন্দির কমিটির সদস্য এবং পুলিশে খবর দিই।"
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে -এর আগেও তিনবার ওই মন্দির থেকে বিগ্রহ চুরি হয়েছে। প্রলয়বাবু বলেন, "এই নিয়ে চতুর্থবার মন্দির থেকে বিগ্রহ চুরি হল। বারবার কেন এই মন্দির থেকে বিগ্রহ চুরি হচ্ছে তা আমরা পুলিশকে তদন্ত করে দেখতে অনুরোধ করেছি।"
অন্যদিকে মন্দিরে বিগ্রহ চুরির ঘটনায় স্থানীয় মানুষদের মধ্যে আতঙ্ক এবং ভয়ের পরিবেশ তৈরি হয়েছে। মন্দিরে চুরির ঘটনার খবর পেয়ে কান্দি থানার আইসি-র নেতৃত্বে বিশাল পুলিশ বাহিনী এলাকাতে পৌঁছয়। তবে এখনও পর্যন্ত এই ঘটনাতে কেউ গ্রেপ্তার হয়নি। গোটা ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে কান্দি থানার পুলিশ।
কান্দি থানার পার্ব্বতীপুর এলাকায় নদীর তীরে অবস্থিত বহু প্রাচীন মনসা মন্দির। কবে এই মন্দিরটি তৈরি হয়েছিল তা নিয়ে স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে বিতর্ক থাকলেও অত্যন্ত জাগ্রত মনসা দেবীর মন্দিরে প্রত্যেকদিনই প্রচুর বাসিন্দা পুজো দিতে আসেন।
মনসা মন্দিরের পুরোহিত প্রলয় চক্রবর্তী বলেন, "আমাদের পূর্বপুরুষদের কাছ থেকে জানতে পেরেছিলাম এই মন্দির চাঁদ সদাগরের আমলে তৈরি। মন্দির পরিষ্কার করা এবং রক্ষণাবেক্ষণের জন্য দু"জন ব্যক্তি রাতে এখানে থাকেন। আজ ভোর চারটে নাগাদ তাঁরা যখন মন্দির চত্বর পরিষ্কার করার জন্য ঘুম থেকে ওঠেন তখন দেখতে পান মন্দিরের বিগ্রহটি কেউ বা কারা চুরি করে নিয়ে গেছে। এরপরই তারা আমাকে গোটা ঘটনাটি ফোনে জানান। তারপর আমি একে একে মন্দির কমিটির সদস্য এবং পুলিশে খবর দিই।"
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে -এর আগেও তিনবার ওই মন্দির থেকে বিগ্রহ চুরি হয়েছে। প্রলয়বাবু বলেন, "এই নিয়ে চতুর্থবার মন্দির থেকে বিগ্রহ চুরি হল। বারবার কেন এই মন্দির থেকে বিগ্রহ চুরি হচ্ছে তা আমরা পুলিশকে তদন্ত করে দেখতে অনুরোধ করেছি।"
অন্যদিকে মন্দিরে বিগ্রহ চুরির ঘটনায় স্থানীয় মানুষদের মধ্যে আতঙ্ক এবং ভয়ের পরিবেশ তৈরি হয়েছে। মন্দিরে চুরির ঘটনার খবর পেয়ে কান্দি থানার আইসি-র নেতৃত্বে বিশাল পুলিশ বাহিনী এলাকাতে পৌঁছয়। তবে এখনও পর্যন্ত এই ঘটনাতে কেউ গ্রেপ্তার হয়নি। গোটা ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে কান্দি থানার পুলিশ।
