আজকাল ওয়েবডেস্ক: মুর্শিদাবাদ থেকে সৌদি আরবে শ্রমিকের কাজ করতে গিয়ে রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হয়ে গেলেন নবগ্রাম থানার গুড়ো শান্তিপাড়া গ্রামের এক যুবক। গত কয়েকদিন ধরে রফিকুল শেখ নামে ওই যুবকের সঙ্গে তাঁর পরিবারের লোকেরা যোগাযোগ করতে না পেরে মুর্শিদাবাদ জেলা প্রশাসনের দ্বারস্থ হয়েছেন। স্থানীয় তৃণমূল বিধায়ক কানাই চন্দ্র মণ্ডল বলেন, ‘প্রশাসনিকভাবে চেষ্টা করা হচ্ছে যাতে ওই যুবকের সঙ্গে যোগাযোগ করা যায়।’ স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গুড়ো শান্তিপাড়া গ্রামের বাসিন্দা রফিকুল শেখ (২৯) এক বছর আট মাস আগে আশেপাশের গ্রামের আরও কয়েকজনের সঙ্গে সৌদি আরবে শ্রমিকের কাজ করতে যান।
রফিকুলের স্ত্রী সারজিনা বিবি বলেন, ‘সৌদি থেকে স্বামী নিয়মিত আমাদের সঙ্গে ফোনে কথা বলত। মাসে মাসে টাকাও পাঠাত। কিন্তু গত তিনদিন ধরে তাঁর সঙ্গে কোনওভাবেই যোগাযোগ করতে পারছি না।’
তিনি জানান, ‘সৌদিতে আমার স্বামী হুমায়ুন কবীর নামে এক যুবকের সঙ্গে একই ঘরে থাকত। তাঁর সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ করে জানতে পেরেছি তারাও গত কয়েকদিন ধরে আমার স্বামীকে খুঁজে পাচ্ছে না। বাজার করতে যাবে বলে ঘর থেকে বেরিয়ে আমার স্বামী নাকি আর ফিরে আসেনি। রফিকুলের ফোনটি বন্ধ রয়েছে। ইতিমধ্যে তারাও স্থানীয় পুলিশের দ্বারস্থ হয়েছেন।’ জানা গেছে, রফিকুলের একটি চার বছরের মেয়ে আছে। মেয়েকে ভাল ভাবে পড়ানোর জন্য অতিরিক্ত আয়ের আশায় সৌদি গিয়েছিল রফিকুল। পরিবারের একমাত্র রোজগেরে সদস্য বিদেশে গিয়ে রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হয়ে যাওয়ায় সমস্যায় পড়েছে পরিবার।
রফিকুলের স্ত্রী সারজিনা বিবি বলেন, ‘সৌদি থেকে স্বামী নিয়মিত আমাদের সঙ্গে ফোনে কথা বলত। মাসে মাসে টাকাও পাঠাত। কিন্তু গত তিনদিন ধরে তাঁর সঙ্গে কোনওভাবেই যোগাযোগ করতে পারছি না।’
তিনি জানান, ‘সৌদিতে আমার স্বামী হুমায়ুন কবীর নামে এক যুবকের সঙ্গে একই ঘরে থাকত। তাঁর সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ করে জানতে পেরেছি তারাও গত কয়েকদিন ধরে আমার স্বামীকে খুঁজে পাচ্ছে না। বাজার করতে যাবে বলে ঘর থেকে বেরিয়ে আমার স্বামী নাকি আর ফিরে আসেনি। রফিকুলের ফোনটি বন্ধ রয়েছে। ইতিমধ্যে তারাও স্থানীয় পুলিশের দ্বারস্থ হয়েছেন।’ জানা গেছে, রফিকুলের একটি চার বছরের মেয়ে আছে। মেয়েকে ভাল ভাবে পড়ানোর জন্য অতিরিক্ত আয়ের আশায় সৌদি গিয়েছিল রফিকুল। পরিবারের একমাত্র রোজগেরে সদস্য বিদেশে গিয়ে রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হয়ে যাওয়ায় সমস্যায় পড়েছে পরিবার।
