আজকাল ওয়েবডেস্ক: উত্তরপ্রদেশে কানওয়ার যাত্রাপথে সমস্ত দোকানে নেমপ্লেট নির্দেশিকায় অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ দিল সুপ্রিম কোর্ট। চারদিন পর শুক্রবার এই মামলার পরবর্তী শুনানি। বিতর্কিত এই নির্দেশিকার পর রাজ্যগুলিকেও নোটিশ পাঠানো হয়েছে।
সোমবার সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ, দোকানের মালিকদের নাম, ফোন নম্বর এবং কর্মীদের নাম উল্লেখ করায় কখনই জোর করা উচিত নয়। পুলিশ এক্ষেত্রে জোর করতে পারে না। দোকানে শুধুমাত্র কোন ধরনের খাবার বিক্রি করা হয় সেটি উল্লেখ করা যেতে পারে। সোমবার সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি ঋষিকেশ রায় এবং বিচারপতি এসভিএন ভাট্টির ডিভিশন বেঞ্চ এই অন্তর্বর্তী রায় দেয়।
প্রসঙ্গত, চলতি সপ্তাহে মুজফফরনগর পুলিশ কানওয়ার যাত্রাপথে সমস্ত খাবারের দোকানে মালিকদের নাম ও ফোন নম্বর উল্লেখ করার নির্দেশ জারি করে। এরপর এই নির্দেশিকা জারি করেন খোদ উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। সরকারি নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, কানওয়ার যাত্রার প্রতিটি রুটে যত খাবারের দোকান রয়েছে সেখানে দোকান মালিকের নাম ও ফোন নম্বর উল্লেখ করতে হবে। যোগীর এই নির্দেশ সমর্থন করেছেন রামদেব। শুধু উত্তরপ্রদেশে নয়, উত্তরাখণ্ড, মধ্যপ্রদেশেও সমস্ত দোকানের বাইরে মালিকদের নাম উল্লেখ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। যা কেন্দ্র করে বিরোধীরা তো বটেই, এমনকী এনডিএ শিবিরের নেতারাও উষ্মা প্রকাশ করেছেন।
তিন রাজ্যে এই নির্দেশিকা জারি হতেই অ্যাসোসিয়েশন অফ প্রোটেকশন অফ সিভিল রাইটস সুপ্রিম কোর্টে একটি মামলা দায়ের করেছিল। যোগী সরকারের এই নির্দেশিকার পর মামলা দায়ের করেছিলেন তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্রও। কানওয়ার যাত্রায় এই নির্দেশিকা 'সংবিধান বিরোধী' বলে মন্তব্য করেছিলেন তিনি।
সোমবার সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ, দোকানের মালিকদের নাম, ফোন নম্বর এবং কর্মীদের নাম উল্লেখ করায় কখনই জোর করা উচিত নয়। পুলিশ এক্ষেত্রে জোর করতে পারে না। দোকানে শুধুমাত্র কোন ধরনের খাবার বিক্রি করা হয় সেটি উল্লেখ করা যেতে পারে। সোমবার সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি ঋষিকেশ রায় এবং বিচারপতি এসভিএন ভাট্টির ডিভিশন বেঞ্চ এই অন্তর্বর্তী রায় দেয়।
প্রসঙ্গত, চলতি সপ্তাহে মুজফফরনগর পুলিশ কানওয়ার যাত্রাপথে সমস্ত খাবারের দোকানে মালিকদের নাম ও ফোন নম্বর উল্লেখ করার নির্দেশ জারি করে। এরপর এই নির্দেশিকা জারি করেন খোদ উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। সরকারি নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, কানওয়ার যাত্রার প্রতিটি রুটে যত খাবারের দোকান রয়েছে সেখানে দোকান মালিকের নাম ও ফোন নম্বর উল্লেখ করতে হবে। যোগীর এই নির্দেশ সমর্থন করেছেন রামদেব। শুধু উত্তরপ্রদেশে নয়, উত্তরাখণ্ড, মধ্যপ্রদেশেও সমস্ত দোকানের বাইরে মালিকদের নাম উল্লেখ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। যা কেন্দ্র করে বিরোধীরা তো বটেই, এমনকী এনডিএ শিবিরের নেতারাও উষ্মা প্রকাশ করেছেন।
তিন রাজ্যে এই নির্দেশিকা জারি হতেই অ্যাসোসিয়েশন অফ প্রোটেকশন অফ সিভিল রাইটস সুপ্রিম কোর্টে একটি মামলা দায়ের করেছিল। যোগী সরকারের এই নির্দেশিকার পর মামলা দায়ের করেছিলেন তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্রও। কানওয়ার যাত্রায় এই নির্দেশিকা 'সংবিধান বিরোধী' বলে মন্তব্য করেছিলেন তিনি।
