লবস্টার : এই প্রজাতির চিংড়িমাছ তাদের জিনগত পরিবর্তনের মাধ্যমে নিজেদের বংশকে এগিয়ে নিয়ে যায়। বিগত প্রায় ১০০ বছর ধরে লবস্টার নিজেকে বাঁচিয়ে রেখেছে। দ্রুত জলের নিচে নিজেকে বদলে ফেলা এর একটি প্রধান ধর্ম।
2
8
কচ্ছপ: এরা বরাবরই ধীরে চলো নীতি অবলম্বন করে থাকে। ফলে সমুদ্রের তলায় যতই গতি তৈরি হোক না কেন সেটা এদের উপর কোনও প্রভাব ফেলতে পারে না। ফলে দীর্ঘ বহু বছর ধরে বেঁচে থাকা এদের প্রধান শক্তি হয়ে গিয়েছে। কয়েকটি কচ্ছপ তো আবার ১৫০ বছর ধরেও জলের নিচে বেঁচে থাকে।
3
8
বোহেড হোয়েল: এই প্রজাতির হোয়েল প্রায় ২০০ বছর ধরে বেঁচে থাকে। জলের নিচে এদের অসীম শক্তি এদেরকে দীর্ঘবছর ধরে বাঁচিয়ে রাখে। জিনগত শক্তির কারণে এরা দীর্ঘসময় ধরে নিজেদেরকে বাঁচিয়ে রাখতে পারে। জল থেকেই এরা নিজেদের প্রয়োজনীয় খাদ্যও অতি সহজে গ্রহণ করে।
4
8
টুরিট্টোপোসিস ধরণি: এটি একটি বিরল প্রজাতির জেলিফিস। সমুদ্রের জলের নিচ থেকে শুরু করে একেবারে উপরের দিকে ভেসে বেড়াতে পারে এই জেলিফিস। ফলে দীর্ঘ বহু বছর ধরে এরা নিজেদেরকে বাঁচিয়ে রাখে অতি সহজেই।
5
8
গ্রিণল্যান্ড শার্ক: প্রায় ৪০০ বছর ধরে বেঁচে থাকে গ্রিণল্যান্ড শার্ক। এরা জলের একেবারে নিচে থেকে নিজেদেরকে ধরে রাখে। পাশাপাশি শীতল জলে থাকার শক্তি এদেরকে বহু বছর ধরে বাঁচতে সাহায্য করে।
6
8
রেড সি উরচিন: এই ধরণের উরচিনগুলি বহু বছর ধরে সমুদ্রের জলের নিচে বেঁচে থাকে। এরা বহু বছর ধরে একই জায়গায় নিজেদেরকে ধরে রাখে। ফলে কোথাও যেতে হয় না বলে এদের শক্তি বেশি ক্ষয় হয় না।
7
8
কোই ফিস: মিষ্টি জল হোক বা নোনা জল কোই ফিস প্রায় ২৫ থেকে ৩৫ বছর পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারে। যেকোনও ধরণের খাবার খেতে এরা অভ্যস্ত বলে এরা দীর্ঘ বহু বছর ধরে নিজেদেরকে বাঁচিয়ে রাখতে পারে।
8
8
স্কুইড: জলের নিচে এরা নিজেদের মতো করে রাজত্ব করে থাকে। এদের প্রধান টার্গেট থাকে তিমি মাছ। যদি একটি তিমি মাছকে এরা কাবু করতে পারে তাহলে প্রায় ১ বছর ধরে সেটিতে খেতে শুরু করে। ফলে দীর্ঘসময় ধরে এরা নিজেদেরকে বাঁচিয়ে রাখে।