আজকাল ওয়েবডেস্ক: তৃতীয় টি-২০ ম্যাচ জিতে পাঁচ ম্যাচের সিরিজে এগিয়ে গেল ভারত। প্রথম ম্যাচে শুভমন গিলদের হারিয়ে চমক দেওয়ার পর বাকি দুই ম্যাচে আত্মসমর্পণ জিম্বাবোয়ের। বুধবার হারারে স্পোর্টস ক্লাবে ২৩ রানে জিতে সিরিজ ২-১ এ এগিয়ে গেলেন শুভমন গিলরা। ৬৬ রান করেন ভারত অধিনায়ক। বল হাতে ৩ উইকেট ওয়াশিংটন সুন্দরের। ম্যাচের সেরা ভারতের অলরাউন্ডার। একমাত্র ডিয়ন মেয়ার্স ছাড়া জিম্বাবোয়ের কোনও ব্যাটার রান পায়নি। ৬৫ রানে অপরাজিত থাকেন তিনি। প্রথমে ব্যাট করে ৪ উইকেট হারিয়ে ১৮২ রান করে ভারত। জবাবে ৬ উইকেট হারিয়ে ১৫৯ রানে শেষ হয় জিম্বাবোয়ের ইনিংস। 
প্রথম ম্যাচে জিম্বাবোয়েকে ব্যাট করতে পাঠিয়ে হারতে হয় ভারতকে। তাই পরের দুই ম্যাচে কোনও ঝুঁকি নেননি শুভমন। এদিন টসে জিতে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেন। প্রথম উইকেটে ৬৭ রান যোগ করে শুভমন গিল, যশস্বী জয়েসওয়াল জুটি। বিশ্বকাপের দলে থাকলেও খেলার সুযোগ হয়নি। প্রায় দেড় মাস পর বাইশ গজে ব্যাট হাতে নামেন। শুরুতে কয়েকটা বড় শটও হাঁকান। কিন্তু বড় ইনিংস খেলতে পারেননি যশস্বী। ২টি ছয়, ৪টি চারের সাহায্যে ২৭ বলে ৩৬ রান করেন।
 
রানে ফেরেন গিল। আরও একটি অর্ধশতরান তুলে নেন। ৩৬ বলে ৫০ রানে পৌঁছে যান। শেষপর্যন্ত ৪৯ বলে ৬৬ রান করে আউট হন শুভমন। ইনিংসে ছিল ৩টি ছয়, ৭টি চার। রান পাননি অভিষেক শর্মা। প্রথম দুই ম্যাচে ওপেন করলেও, যশস্বী দলে ফিরতেই ওয়ান ডাউনে জায়গা হয় তাঁর। কিন্তু ব্যর্থ। মাত্র ১০ রানে ফেরেন আগের ম্যাচের সেঞ্চুরিয়ান। মাত্র ১ রানের জন্য ব্যাক টু ব্যাক অর্ধশতরানের থেকে বঞ্চিত হন ঋতুরাজ গায়কোয়াড়। ৩টি ছয়, ৪টি চারের সাহায্যে ২৮ বলে ৪৯ রান করে আউট হন। ১২ রানে অপরাজিত থাকেন সঞ্জু। জোড়া উইকেট পান সিকান্দর রাজা এবং ব্লেসিং মুজারাবানি।
রান তাড়া করতে নেমে প্রথম থেকেই উইকেট হারাতে শুরু করে জিম্বাবোয়ে। মাত্র ৩৯ রানে ৫ উইকেট পড়ে যায়। আবেশ খান, খলিল আহমেদ টপ অর্ডারকে ফিরিয়ে দেন। বাকি কাজটা সারেন ওয়াশিংটন সুন্দর। তিন উইকেট তুলে নেন। ভারতীয় বোলারদের সামনে আত্মসমর্পণ জিম্বাবোয়ে টপ অর্ডারের। একমাত্র সফল ব্যাটার ডিয়ন মেয়ার্স। ৪৯ বলে ৬৫ রানে অপরাজিত থাকেন। ইনিংসে ছিল ১টি ছয়, ৭টি চার। তবে ভারতের শেষদিকের বোলিং চিন্তায় রাখবে। লোয়ার অর্ডারে গুরুত্বপূর্ণ ৩৭ রান যোগ করেন ক্লাইভ মাদান্ডে। কিন্তু দলের হার বাঁচাতে পারেননি।
প্রথম ম্যাচে জিম্বাবোয়েকে ব্যাট করতে পাঠিয়ে হারতে হয় ভারতকে। তাই পরের দুই ম্যাচে কোনও ঝুঁকি নেননি শুভমন। এদিন টসে জিতে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেন। প্রথম উইকেটে ৬৭ রান যোগ করে শুভমন গিল, যশস্বী জয়েসওয়াল জুটি। বিশ্বকাপের দলে থাকলেও খেলার সুযোগ হয়নি। প্রায় দেড় মাস পর বাইশ গজে ব্যাট হাতে নামেন। শুরুতে কয়েকটা বড় শটও হাঁকান। কিন্তু বড় ইনিংস খেলতে পারেননি যশস্বী। ২টি ছয়, ৪টি চারের সাহায্যে ২৭ বলে ৩৬ রান করেন।
রানে ফেরেন গিল। আরও একটি অর্ধশতরান তুলে নেন। ৩৬ বলে ৫০ রানে পৌঁছে যান। শেষপর্যন্ত ৪৯ বলে ৬৬ রান করে আউট হন শুভমন। ইনিংসে ছিল ৩টি ছয়, ৭টি চার। রান পাননি অভিষেক শর্মা। প্রথম দুই ম্যাচে ওপেন করলেও, যশস্বী দলে ফিরতেই ওয়ান ডাউনে জায়গা হয় তাঁর। কিন্তু ব্যর্থ। মাত্র ১০ রানে ফেরেন আগের ম্যাচের সেঞ্চুরিয়ান। মাত্র ১ রানের জন্য ব্যাক টু ব্যাক অর্ধশতরানের থেকে বঞ্চিত হন ঋতুরাজ গায়কোয়াড়। ৩টি ছয়, ৪টি চারের সাহায্যে ২৮ বলে ৪৯ রান করে আউট হন। ১২ রানে অপরাজিত থাকেন সঞ্জু। জোড়া উইকেট পান সিকান্দর রাজা এবং ব্লেসিং মুজারাবানি।
রান তাড়া করতে নেমে প্রথম থেকেই উইকেট হারাতে শুরু করে জিম্বাবোয়ে। মাত্র ৩৯ রানে ৫ উইকেট পড়ে যায়। আবেশ খান, খলিল আহমেদ টপ অর্ডারকে ফিরিয়ে দেন। বাকি কাজটা সারেন ওয়াশিংটন সুন্দর। তিন উইকেট তুলে নেন। ভারতীয় বোলারদের সামনে আত্মসমর্পণ জিম্বাবোয়ে টপ অর্ডারের। একমাত্র সফল ব্যাটার ডিয়ন মেয়ার্স। ৪৯ বলে ৬৫ রানে অপরাজিত থাকেন। ইনিংসে ছিল ১টি ছয়, ৭টি চার। তবে ভারতের শেষদিকের বোলিং চিন্তায় রাখবে। লোয়ার অর্ডারে গুরুত্বপূর্ণ ৩৭ রান যোগ করেন ক্লাইভ মাদান্ডে। কিন্তু দলের হার বাঁচাতে পারেননি।
