হইহই করে ৫০০ পর্ব পেরলো স্টার জলসার ধারাবাহিক ‘হরগৌরী পাইস হোটেল’। সেই উদযাপনে ফিরে এলেন মা। তবে পুরনো না! পুরনো পরিবারে ফিরলেন নতুন মা। মিঠু চক্রবর্তীর পরিবর্তে এবার থেকে ধারাবাহিকে মায়ের চরিত্রে তুলিকা বসু। হঠাৎ কেন পরিবর্তন?
দর্শকদের নিশ্চয়ই খেয়াল আছে, ধারাবাহিকে বহুদিন ধরেই মহেশ্বরী ঘোষ অর্থাৎ শঙ্করের মাকে দেখানো হয়নি। যখন ফিরলেন তখনই তিনি বদলে গেলেন। কেন? তুলিকা বসু এই মুহূর্তে কলকাতার বাইরে। তাই তিনি আজকাল ডট ইনের প্রশ্নের জবাব দিতে পারেননি। ধারাবাহিকের পরিচালক পাভেল ঘোষ জানালেন, মিঠু চক্রবর্তীর শরীরখারাপ হওয়ায় এক মাসের ছুটি নিয়েছিলেন। সেই সময় গল্পে দেখানো হয় মহেশ্বরী ঘোষ বাইরে গিয়েছেন। এরপর প্রবীণ অভিনেত্রীর স্বামী সব্যসাচী চক্রবর্তী গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন। তখন আরও দু’মাস ছুটি নিয়ে হয় ওঁকে। আর তিনি পুরোপুরি সুস্থ না হওয়া পর্যন্ত মিঠু কাজে যোগ দিতে পারবওনাকে। সে কথা জানিয়ে অভিনেত্রী এনওসি দেওয়ার পরেই প্রযোজক নীলাঞ্জনা সেনগুপ্তর সঙ্গে আলোচনা করে ঠিক হয়, অভিনেত্রী বদলাতে হবে। তখনই প্রথম মাথায় আসে তুলিকার কথা। কারণ, মায়ের চরিত্রে এই অভিনেত্রীও জনপ্রিয়। আর দীর্ঘদিন একটি চরিত্রকে না দেখিয়ে রাখা যায় না। চিত্রনাট্যের প্রয়োজনেই মহেশ্বরীকে দেখানো জরুরি হয়ে উঠেছিল।
অনুরাগীরা ইতিমধ্যেই মহেশ্বরী ঘোষকে ‘ভবানী ঘোষ’-এর সঙ্গে তুলনা করছে। অতীত জনপ্রিয়তার রেশ ছড়িয়ে নতুন চরিত্র প্রতিষ্ঠার কারণেই কি এই সিদ্ধান্ত? কারণ, এর আগে যিশু-নীলাঞ্জনার প্রযোজনায় ‘তোমায় আমায় মিলে’ ধারাবাহিকে ভবানী ঘোষ ওরফে তুলিকা যথেষ্ট জনপ্রিয় হয়েছিলেন। পাভেল বললেন, ‘‘কিছুটা তো বটেই। তবে কেন এখানে মা বদলে গেল এবং এতদিন কোথায় ছিলেন, সব কিছু বিশ্বাসযোগ্য করে তোলার জন্য সেই ভাবেই গল্প এগোচ্ছে। ভবানী ঘোষের সঙ্গে চরিত্রে মিল থাকলেও তুলিকা এখানে মহেশ্বরী ঘোষ।’’
দর্শকদের নিশ্চয়ই খেয়াল আছে, ধারাবাহিকে বহুদিন ধরেই মহেশ্বরী ঘোষ অর্থাৎ শঙ্করের মাকে দেখানো হয়নি। যখন ফিরলেন তখনই তিনি বদলে গেলেন। কেন? তুলিকা বসু এই মুহূর্তে কলকাতার বাইরে। তাই তিনি আজকাল ডট ইনের প্রশ্নের জবাব দিতে পারেননি। ধারাবাহিকের পরিচালক পাভেল ঘোষ জানালেন, মিঠু চক্রবর্তীর শরীরখারাপ হওয়ায় এক মাসের ছুটি নিয়েছিলেন। সেই সময় গল্পে দেখানো হয় মহেশ্বরী ঘোষ বাইরে গিয়েছেন। এরপর প্রবীণ অভিনেত্রীর স্বামী সব্যসাচী চক্রবর্তী গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন। তখন আরও দু’মাস ছুটি নিয়ে হয় ওঁকে। আর তিনি পুরোপুরি সুস্থ না হওয়া পর্যন্ত মিঠু কাজে যোগ দিতে পারবওনাকে। সে কথা জানিয়ে অভিনেত্রী এনওসি দেওয়ার পরেই প্রযোজক নীলাঞ্জনা সেনগুপ্তর সঙ্গে আলোচনা করে ঠিক হয়, অভিনেত্রী বদলাতে হবে। তখনই প্রথম মাথায় আসে তুলিকার কথা। কারণ, মায়ের চরিত্রে এই অভিনেত্রীও জনপ্রিয়। আর দীর্ঘদিন একটি চরিত্রকে না দেখিয়ে রাখা যায় না। চিত্রনাট্যের প্রয়োজনেই মহেশ্বরীকে দেখানো জরুরি হয়ে উঠেছিল।
অনুরাগীরা ইতিমধ্যেই মহেশ্বরী ঘোষকে ‘ভবানী ঘোষ’-এর সঙ্গে তুলনা করছে। অতীত জনপ্রিয়তার রেশ ছড়িয়ে নতুন চরিত্র প্রতিষ্ঠার কারণেই কি এই সিদ্ধান্ত? কারণ, এর আগে যিশু-নীলাঞ্জনার প্রযোজনায় ‘তোমায় আমায় মিলে’ ধারাবাহিকে ভবানী ঘোষ ওরফে তুলিকা যথেষ্ট জনপ্রিয় হয়েছিলেন। পাভেল বললেন, ‘‘কিছুটা তো বটেই। তবে কেন এখানে মা বদলে গেল এবং এতদিন কোথায় ছিলেন, সব কিছু বিশ্বাসযোগ্য করে তোলার জন্য সেই ভাবেই গল্প এগোচ্ছে। ভবানী ঘোষের সঙ্গে চরিত্রে মিল থাকলেও তুলিকা এখানে মহেশ্বরী ঘোষ।’’
