নিজস্ব সংবাদদাতা : অভিনেতা হওয়ার অদম্য জেদ নিয়ে জলপাইগুড়ি থেকে মুম্বাই হয়ে কলকাতায় আসা, বিউটি পার্লারে ও থাকতে হয়েছে কিছুদিন। তবে এবার নিজের টাকায় ১৬৫০ স্কোয়ার ফুটের ফ্ল্যাট কিনলেন ছোট পর্দার জনপ্রিয় অভিনেতা।
সুমনের কথায়, "শাহরুখ খানের মন্নত হলে এটাই আমার জান্নাত"| কলকাতা শহরটাকে প্রথমদিকে খুব ভয় পেতেন সুমন, একা একা স্টুডিওয় ঘুরে নিজের ছবি দেওয়া, নিজের বাড়ি ছেড়ে কষ্ট করে এক কামরার ঘরে থাকা - এই সব কিছুই একসময় করেছেন সুমন। তবে সেই সময় থেকেই তিনি ভাবেন এই কলকাতা শহরকে একদিন উপর থেকে দেখবেন তিনি। এই স্বপ্ন দেখতে দেখতেই মন দিয়ে অভিনয় করে গেছেন সুমন, একের পর এক সফল জনপ্রিয় ধারাবাহিক উপহার দিয়েছেন দর্শকদের, আর তারপর আজ এই বিলাসবহুল ফ্ল্যাটের রাজা তিনি। নিউ জলপাইগুড়িতে এক মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলে সুমন, সেখানে নিজের বাড়ি থাকলেও সুমনের কথায় সেটা বাবার বাড়ি। একসময় এক কামরার সেই ঘর দেখে সুমনের বাবার চোখে ছিল জল, তবে আজ সেইভাবে প্রকাশ না করলেও বাবা মা যে দারুণ খুশি, তা জানেন সুমন। যে শহরকে একদিন ভয় পেয়েছিলেন সেই শহরকে আজ বড্ড ভালবাসেন সুমন। কারণ সুমনের কথায়, এই শহর স্বপ্ন পূরণের সাক্ষী, অনেক ভালোবাসা নাম যশ খ্যাতি সবই দিয়েছে এই শহর। বিলাসবহুল ফ্ল্যাটটিকে নিজের মনের মতো করে সাজিয়েছেন সুমন, তিনটি বড় বেডরুম, বাথরুম, বিশালাকার এক ড্রয়িং রুম, দারুন সুন্দর একটি ব্যালকনি - যেখানে দাঁড়িয়ে পুরো শহরটাকে দেখেন তিনি। সত্যিই আজ উপর থেকে শহরটাকে দেখছেন সুমন। বর্তমানে জি বাংলার মিঠিঝোড়া ধারাবাহিকে গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে অভিনয় শুরু করেছেন সুমন। এরকমই যেন আরো অনেক কাজ করে যেতে পারেন, সেটাই এখন লক্ষ্য সুমনের।
সুমনের কথায়, "শাহরুখ খানের মন্নত হলে এটাই আমার জান্নাত"| কলকাতা শহরটাকে প্রথমদিকে খুব ভয় পেতেন সুমন, একা একা স্টুডিওয় ঘুরে নিজের ছবি দেওয়া, নিজের বাড়ি ছেড়ে কষ্ট করে এক কামরার ঘরে থাকা - এই সব কিছুই একসময় করেছেন সুমন। তবে সেই সময় থেকেই তিনি ভাবেন এই কলকাতা শহরকে একদিন উপর থেকে দেখবেন তিনি। এই স্বপ্ন দেখতে দেখতেই মন দিয়ে অভিনয় করে গেছেন সুমন, একের পর এক সফল জনপ্রিয় ধারাবাহিক উপহার দিয়েছেন দর্শকদের, আর তারপর আজ এই বিলাসবহুল ফ্ল্যাটের রাজা তিনি। নিউ জলপাইগুড়িতে এক মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলে সুমন, সেখানে নিজের বাড়ি থাকলেও সুমনের কথায় সেটা বাবার বাড়ি। একসময় এক কামরার সেই ঘর দেখে সুমনের বাবার চোখে ছিল জল, তবে আজ সেইভাবে প্রকাশ না করলেও বাবা মা যে দারুণ খুশি, তা জানেন সুমন। যে শহরকে একদিন ভয় পেয়েছিলেন সেই শহরকে আজ বড্ড ভালবাসেন সুমন। কারণ সুমনের কথায়, এই শহর স্বপ্ন পূরণের সাক্ষী, অনেক ভালোবাসা নাম যশ খ্যাতি সবই দিয়েছে এই শহর। বিলাসবহুল ফ্ল্যাটটিকে নিজের মনের মতো করে সাজিয়েছেন সুমন, তিনটি বড় বেডরুম, বাথরুম, বিশালাকার এক ড্রয়িং রুম, দারুন সুন্দর একটি ব্যালকনি - যেখানে দাঁড়িয়ে পুরো শহরটাকে দেখেন তিনি। সত্যিই আজ উপর থেকে শহরটাকে দেখছেন সুমন। বর্তমানে জি বাংলার মিঠিঝোড়া ধারাবাহিকে গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে অভিনয় শুরু করেছেন সুমন। এরকমই যেন আরো অনেক কাজ করে যেতে পারেন, সেটাই এখন লক্ষ্য সুমনের।
