আজকাল ওয়েবডেস্ক: বসন্তের আমেজ- চারপাশে নানা রঙের সমাহার। বসন্ত মানেই আবিরে রেঙে ওঠার পালা। কিন্তু বিপদ বাড়িয়ে দেয় রঙে থাকা রাসায়নিক। আজকাল আবিরে মেশানো হয় ভারী ধাতু, ভাঙা কাঁচের টুকরো এবং কীটনাশক। ত্বক ও চুলের ক্ষতি তো হয়ই, পাশাপাশি এগুলো বাড়িয়ে দেয় শ্বাসকষ্টও। এই ক্ষতিকারক পদার্থগুলি ফুসফুসে সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। সেক্ষেত্রে কোন ধরনের সতর্কতা অবলম্বন করবেন?
ফুল, ভেষজ, এবং পরিবেশ বান্ধব উপকরণ থেকে তৈরি প্রাকৃতিক এবং জৈব রং, আবির বেছে নিন। ক্ষতিকারক রাসায়নিক থাকে না বলে এগুলো ত্বকের জন্য মৃদু। শ্বাসযন্ত্রকে প্রভাবিত করে না। যাঁদের ইতিমধ্যেই ফুসফুসের সমস্যা, অ্যাজমা ও সিওপিডি রয়েছে, তাঁদের বাড়তি সচেতনতা অবলম্বন করতে হবে।
চেষ্টা করুন নাক ও মুখ মাস্ক, কিংবা স্কার্ফ দিয়ে ঢেকে রাখতে। বায়ুবাহিত দূষক এবং রঙের এক্সপোজার কমাতে হোলি উৎসবের সময়ে বাড়ির ভিতরে পর্যাপ্ত বায়ুচলাচল নিশ্চিত করুন। বাড়ির ভিতরের বাতাস পরিষ্কার করতে এবং শ্বাসযন্ত্রের জ্বালা কমাতে HEPA ফিল্টার দিয়ে সজ্জিত এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করতে পারেন।
হোলির আগে অনেকেই মেতে ওঠেন হোলিকা দহনে। এতে দূষণের মাত্রা বাড়ে। শ্বাস-প্রশ্বাসের সমস্যার ঝুঁকি কমাতে বাড়ির ভিতরে থাকুন বা আগুন থেকে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখুন। জানালা বন্ধ রাখুন।
উৎসব মানে খাওয়াদাওয়া তো থাকবেই। অতিরিক্ত মদ্যপান, বা কার্বোনেটেড পানীয়তে চুমুক দেবেন না। ধুমপান এড়িয়ে চলুন।
প্রাণায়াম অভ্যাস করুন রোজ। এতে ফুসফুসের স্বাস্থ্য ভাল থাকে। হাঁচি, কাশি, বুকে ব্যথা-- এই সব উপসর্গ দেখা দিলে সাবধান থাকুন। প্রয়োজনে ডাক্তারি পরামর্শ নিন।
ফুল, ভেষজ, এবং পরিবেশ বান্ধব উপকরণ থেকে তৈরি প্রাকৃতিক এবং জৈব রং, আবির বেছে নিন। ক্ষতিকারক রাসায়নিক থাকে না বলে এগুলো ত্বকের জন্য মৃদু। শ্বাসযন্ত্রকে প্রভাবিত করে না। যাঁদের ইতিমধ্যেই ফুসফুসের সমস্যা, অ্যাজমা ও সিওপিডি রয়েছে, তাঁদের বাড়তি সচেতনতা অবলম্বন করতে হবে।
চেষ্টা করুন নাক ও মুখ মাস্ক, কিংবা স্কার্ফ দিয়ে ঢেকে রাখতে। বায়ুবাহিত দূষক এবং রঙের এক্সপোজার কমাতে হোলি উৎসবের সময়ে বাড়ির ভিতরে পর্যাপ্ত বায়ুচলাচল নিশ্চিত করুন। বাড়ির ভিতরের বাতাস পরিষ্কার করতে এবং শ্বাসযন্ত্রের জ্বালা কমাতে HEPA ফিল্টার দিয়ে সজ্জিত এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করতে পারেন।
হোলির আগে অনেকেই মেতে ওঠেন হোলিকা দহনে। এতে দূষণের মাত্রা বাড়ে। শ্বাস-প্রশ্বাসের সমস্যার ঝুঁকি কমাতে বাড়ির ভিতরে থাকুন বা আগুন থেকে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখুন। জানালা বন্ধ রাখুন।
উৎসব মানে খাওয়াদাওয়া তো থাকবেই। অতিরিক্ত মদ্যপান, বা কার্বোনেটেড পানীয়তে চুমুক দেবেন না। ধুমপান এড়িয়ে চলুন।
প্রাণায়াম অভ্যাস করুন রোজ। এতে ফুসফুসের স্বাস্থ্য ভাল থাকে। হাঁচি, কাশি, বুকে ব্যথা-- এই সব উপসর্গ দেখা দিলে সাবধান থাকুন। প্রয়োজনে ডাক্তারি পরামর্শ নিন।
