আজকাল ওয়েবডেস্ক: আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে বহরমপুরে ইউসুফ পাঠানকে প্রার্থী করে বড় চমক দিয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস। রবিবার ব্রিগেডের সভা থেকে ইউসুফ পাঠানের নাম ঘোষণা করেন মমতা। আর দলের এই সিদ্ধান্তের পরেই সোমবার ক্ষোভ উগড়ে দিলেন মুর্শিদাবাদের ভরতপুরের তৃণমূল বিধায়ক হুমায়ুন কবীর। সূত্রের খবর, দলীয় নেতৃত্বের এই "অবজ্ঞা"র জবাব দিতে আগামী লোকসভা নির্বাচনে বহরমপুর কেন্দ্র থেকে নির্দল প্রার্থী হিসেবে লড়তে পারেন তিনি। আজকাল ডট ইনকে তিনি বলেন, ‘ইউসুফ পাঠানকে প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা করার আগে দল আমার সাথে কোনও আলোচনা করেনি। কি কারনে, কেন তাঁকে গুজরাট থেকে উড়িয়ে এনে মুর্শিদাবাদের বহরমপুর কেন্দ্রে প্রার্থী করা হলো সে বিষয়ে আমি কিছুই জানি না। দলের শীর্ষ নেতারা সম্পূর্ণ নিজেদের খেয়ালখুশি মতো আচরণ করেছেন। তাই আমিও সিদ্ধান্ত নিয়েছি নিজের খেয়ালখুশি মতো চলার’।
ভরতপুরের বিধায়ক পরিষ্কার জানিয়ে দিয়েছেন, ইউসুফ পাঠানের হয়ে তিনি প্রচারে নামবেন না। হুমায়ুন ঘনিষ্ঠ একাধিক ব্যাক্তি জানিয়েছেন, বহরমপুর কেন্দ্র থেকে নির্দল প্রার্থী হয়েই লড়তে পারেন ভরতপুরের বিধায়ক। ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন হুমায়ুন কবীর। বিধানসভা নির্বাচনের আগে ফের তৃণমূল ফিরে আসেন তিনি। হুমায়ুন জানিয়েছেন, নির্বাচন কমিশন লোকসভা নির্বাচনের গেজেট নোটিফিকেশন জারি করলেই তিনি পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেবেন। তবে তিনি স্পষ্ট জানিয়েছেন, নির্দল প্রার্থী হিসেবে লড়াই করলেও বিধায়ক পদ থেকে পদত্যাগ করবেন না তিনি। ‘ভরতপুরের মানুষ আমাকে ভালোবেসে। তাঁরা আমাকে বিধায়ক নির্বাচিত করেছে। তাই প্রার্থী হিসেবে আমাকে কে মানল বা মানল না সে বিষয়ে আমার চিন্তার কোনো কারণ নেই’।
ভরতপুরের বিধায়ক পরিষ্কার জানিয়ে দিয়েছেন, ইউসুফ পাঠানের হয়ে তিনি প্রচারে নামবেন না। হুমায়ুন ঘনিষ্ঠ একাধিক ব্যাক্তি জানিয়েছেন, বহরমপুর কেন্দ্র থেকে নির্দল প্রার্থী হয়েই লড়তে পারেন ভরতপুরের বিধায়ক। ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন হুমায়ুন কবীর। বিধানসভা নির্বাচনের আগে ফের তৃণমূল ফিরে আসেন তিনি। হুমায়ুন জানিয়েছেন, নির্বাচন কমিশন লোকসভা নির্বাচনের গেজেট নোটিফিকেশন জারি করলেই তিনি পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেবেন। তবে তিনি স্পষ্ট জানিয়েছেন, নির্দল প্রার্থী হিসেবে লড়াই করলেও বিধায়ক পদ থেকে পদত্যাগ করবেন না তিনি। ‘ভরতপুরের মানুষ আমাকে ভালোবেসে। তাঁরা আমাকে বিধায়ক নির্বাচিত করেছে। তাই প্রার্থী হিসেবে আমাকে কে মানল বা মানল না সে বিষয়ে আমার চিন্তার কোনো কারণ নেই’।
