আজকাল ওয়েবডেস্ক: ধোনি মন্ত্রেই অলিম্পিকের আসর থেকে ব্রোঞ্জ পদক নিয়ে এলেন শুটার স্বপ্নিল কুশালে। পুরুষদের ৫০ মিটার রাইফেল থ্রি পজিশনে ব্রোঞ্জ পেলেন তিনি। মাত্র ০.৪ পয়েন্টে রুপো হাতছাড়া করেন তিনি।
১৯৯৫ সালের ৬ আগস্ট মহারাষ্ট্রের কোলাপুরের কাছে কম্বলওয়াড়ি গ্রামে জন্ম তাঁর। বাবা শিক্ষক। মা গ্রাম প্রধান। ২৮ বছরের স্বপ্নিলের ছোট থেকেই ভাল নিশানা ছিল। বাবা তাঁকে ভর্তি করে দেন একটি শুটিং স্কুলে। সেই থেকে শুরু। একের পর এক প্রতিযোগিতা জিতেছেন স্বপ্নিল। ২০১৫ সালে এশিয়ান শুটিং চ্যাম্পিয়নশিপে ৫০ মিটার রাইফেল প্রোন ৩ প্রতিযোগিতায় সোনা জেতেন তিনি। জাতীয় শুটিং প্রতিযোগিতার দু’বারের চ্যাম্পিয়ন স্বপ্নিলকে নিয়ে অনেক আশা ছিল। তা তিনি পূরণ করলেন।
ছোট থেকেই তিনি ধোনির ভক্ত। ধোনিই তাঁর আদর্শ। জীবনের মিলও রয়েছে। ২০১৫ সাল থেকে মধ্য রেলে টিকিট কালেক্টরের চাকরি করেন স্বপ্নিল। আর ধোনি ছিলেন খড়গপুর স্টেশনের টিকিট কালেক্টর। তফাত এটাই, ধোনি চাকরি ছেড়ে ক্রিকেট খেলতে গিয়েছিলেন। আর স্বপ্নিল এখনও চাকরি করেন। এক ইন্টারভিউতে একসময় ধোনি বলেছিলেন, ‘শুটিং জগতের কেউ আমার আদর্শ নয়। আদর্শ ধোনি স্যর। কোনও দিন দেখা হয়নি তাঁর সঙ্গে। কিন্তু ধোনি ভাইকে দেখে অনেক কিছু শিখেছিল। উনি মাঠে শান্ত থাকতেন, শুটিং রেঞ্জে আমিও সেই চেষ্টাই করি। উনিও টিকিট কালেক্টর ছিলেন এক সময়। আমি এখনও সেই চাকরি করি।’
প্রসঙ্গত, এই প্রথম ৫০ মিটার রাইফেল থ্রি পজিশনসে ভারতের কোনও শুটার পদক জিতলেন। নিজের প্রথম অলিম্পিকেই পদক জিতলেন স্বপ্নিল। আর ২০০৭ সালে অধিনায়ক হয়েই টি২০ বিশ্বকাপ জিতেছিলেন ধোনি।
১৯৯৫ সালের ৬ আগস্ট মহারাষ্ট্রের কোলাপুরের কাছে কম্বলওয়াড়ি গ্রামে জন্ম তাঁর। বাবা শিক্ষক। মা গ্রাম প্রধান। ২৮ বছরের স্বপ্নিলের ছোট থেকেই ভাল নিশানা ছিল। বাবা তাঁকে ভর্তি করে দেন একটি শুটিং স্কুলে। সেই থেকে শুরু। একের পর এক প্রতিযোগিতা জিতেছেন স্বপ্নিল। ২০১৫ সালে এশিয়ান শুটিং চ্যাম্পিয়নশিপে ৫০ মিটার রাইফেল প্রোন ৩ প্রতিযোগিতায় সোনা জেতেন তিনি। জাতীয় শুটিং প্রতিযোগিতার দু’বারের চ্যাম্পিয়ন স্বপ্নিলকে নিয়ে অনেক আশা ছিল। তা তিনি পূরণ করলেন।
ছোট থেকেই তিনি ধোনির ভক্ত। ধোনিই তাঁর আদর্শ। জীবনের মিলও রয়েছে। ২০১৫ সাল থেকে মধ্য রেলে টিকিট কালেক্টরের চাকরি করেন স্বপ্নিল। আর ধোনি ছিলেন খড়গপুর স্টেশনের টিকিট কালেক্টর। তফাত এটাই, ধোনি চাকরি ছেড়ে ক্রিকেট খেলতে গিয়েছিলেন। আর স্বপ্নিল এখনও চাকরি করেন। এক ইন্টারভিউতে একসময় ধোনি বলেছিলেন, ‘শুটিং জগতের কেউ আমার আদর্শ নয়। আদর্শ ধোনি স্যর। কোনও দিন দেখা হয়নি তাঁর সঙ্গে। কিন্তু ধোনি ভাইকে দেখে অনেক কিছু শিখেছিল। উনি মাঠে শান্ত থাকতেন, শুটিং রেঞ্জে আমিও সেই চেষ্টাই করি। উনিও টিকিট কালেক্টর ছিলেন এক সময়। আমি এখনও সেই চাকরি করি।’
প্রসঙ্গত, এই প্রথম ৫০ মিটার রাইফেল থ্রি পজিশনসে ভারতের কোনও শুটার পদক জিতলেন। নিজের প্রথম অলিম্পিকেই পদক জিতলেন স্বপ্নিল। আর ২০০৭ সালে অধিনায়ক হয়েই টি২০ বিশ্বকাপ জিতেছিলেন ধোনি।
