আজকাল ওয়েবডেস্ক: উপনির্বাচনে সবুজ ঝড়। তৃণমূল ৪, বিজেপি শূন্য। ২০২১ সালে বিধানসভা নির্বাচনে রায়গঞ্জ, বাগদা ও রানাঘাট দক্ষিণে জিতেছিল বিজেপি। কিন্তু বিজেপি বিধায়করা তৃণমূলে যোগ দেওয়ায় উপনির্বাচন হয়। তাতে শাসক দলেরই জয়জয়কার। সবচেয়ে বড় কথা মতুয়া গড় হিসেবে পরিচিত বাগদা কেন্দ্রে উপনির্বাচনে প্রায় ৩৪ হাজার ভোটে জিতেছেন তৃণমূলের রাজ্যসভার সদস্য মমতাবালা ঠাকুরের মেয়ে মধুপর্ণা ঠাকুর। বনগাঁ লোকসভায় শান্তনু ঠাকুর জিতলেও মাত্র দু’মাসের ব্যবধানে হওয়া উপনির্বাচনে নিজের গড় রক্ষা করতে পারলেন না শান্তনু। সবচেয়ে তাৎপর্যের ২০১১ সালের পর বাগদায় ফের ফুটল ঘাসফুল। উপনির্বাচনে তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী মধুপর্ণা ঠাকুর পেয়েছেন ১০৭৫৭৭টি ভোট, বিজেপি প্রার্থী বিনয় বিশ্বাস পেয়েছেন ৭৪১০৯টি ভোট। ৩৩,৪৬৮ ভোটে জিতেছেন তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী মধুপর্ণা। মাত্র ২৫ বছরে বিধায়ক হয়ে কামাল করলেন তিনি।
রানাঘাট দক্ষিণেও জিতেছে তৃণমূল। বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলে আসা মুকুটমণি অধিকারী প্রায় ৩৮ হাজার ভোটে জিতে গেছেন। এই কেন্দ্রে বিজেপি প্রার্থী ছিলেন মনোজকুমার বিশ্বাস। আবার রায়গঞ্জে তৃণমূলের কৃষ্ণ কল্যাণী প্রায় ৫০ হাজার ভোটে জিতেছেন। এই কেন্দ্রে বিজেপির প্রার্থী ছিলেন মানসকুমার ঘোষ। প্রসঙ্গত, ২০২৪ লোকসভা ভোটে রায়গঞ্জে হেরে যান কৃষ্ণ কল্যাণী। তবু তাঁর উপরেই আস্থা রেখেছিলেন মমতা ব্যানার্জি। এবার তিনি মান রাখলেন। অবশ্য ২০২১ সালে বিধানসভা ভোটে বিজেপির টিকিটে রায়গঞ্জে জিতেছিলেন কল্যাণী। আর শাসকদল মানিকতলাতেও বিপুল ভোটে জিতে গেল। সুপ্তি পাণ্ডে বড় ব্যবধানে জিতেছেন। এই কেন্দ্রে দ্বিতীয় বিজেপির কল্যাণ চৌবে। উচ্ছ্বাসে মেতেছেন তৃণমূল কর্মী, সমর্থকরা।
জয়ের পর কৃষ্ণ কল্যাণী বলেছেন, ‘মানুষ উন্নয়নকে বেছে নিয়েছেন। কৃতজ্ঞ।’ মুকুটমণির কথায়, ‘বিজেপি সাধারণ মানুষের কথা ভাবে না। পিছিয়ে পড়া মানুষের কথা ভাবে না। তাই ওদের এই হাল।’ মধুপর্ণার কথায়, ‘প্রতিটি ঘরে ঘরে গেছি। মানুষ বুঝে গেছে, দিদি সবার পাশে রয়েছে। তিনিই উন্নয়নের কাণ্ডারি।’
রানাঘাট দক্ষিণেও জিতেছে তৃণমূল। বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলে আসা মুকুটমণি অধিকারী প্রায় ৩৮ হাজার ভোটে জিতে গেছেন। এই কেন্দ্রে বিজেপি প্রার্থী ছিলেন মনোজকুমার বিশ্বাস। আবার রায়গঞ্জে তৃণমূলের কৃষ্ণ কল্যাণী প্রায় ৫০ হাজার ভোটে জিতেছেন। এই কেন্দ্রে বিজেপির প্রার্থী ছিলেন মানসকুমার ঘোষ। প্রসঙ্গত, ২০২৪ লোকসভা ভোটে রায়গঞ্জে হেরে যান কৃষ্ণ কল্যাণী। তবু তাঁর উপরেই আস্থা রেখেছিলেন মমতা ব্যানার্জি। এবার তিনি মান রাখলেন। অবশ্য ২০২১ সালে বিধানসভা ভোটে বিজেপির টিকিটে রায়গঞ্জে জিতেছিলেন কল্যাণী। আর শাসকদল মানিকতলাতেও বিপুল ভোটে জিতে গেল। সুপ্তি পাণ্ডে বড় ব্যবধানে জিতেছেন। এই কেন্দ্রে দ্বিতীয় বিজেপির কল্যাণ চৌবে। উচ্ছ্বাসে মেতেছেন তৃণমূল কর্মী, সমর্থকরা।
জয়ের পর কৃষ্ণ কল্যাণী বলেছেন, ‘মানুষ উন্নয়নকে বেছে নিয়েছেন। কৃতজ্ঞ।’ মুকুটমণির কথায়, ‘বিজেপি সাধারণ মানুষের কথা ভাবে না। পিছিয়ে পড়া মানুষের কথা ভাবে না। তাই ওদের এই হাল।’ মধুপর্ণার কথায়, ‘প্রতিটি ঘরে ঘরে গেছি। মানুষ বুঝে গেছে, দিদি সবার পাশে রয়েছে। তিনিই উন্নয়নের কাণ্ডারি।’
