ঝিঙে— ঝিঙেতে প্রায়ই সূক্ষ্ম ফিতাকৃমি লুকিয়ে থাকে, যা চোখে না পড়লেও বিপজ্জনক। রান্নার আগে ভালোভাবে ধুয়ে কৃমিযুক্ত অংশ ফেলে দিন, নইলে সংক্রমণ মস্তিষ্ক পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে।
2
7
ফুলকপি — ফুলকপিতে ক্ষুদ্র কৃমি চোখে না পড়লেও শরীরে ঢুকে মারাত্মক সংক্রমণ ঘটাতে পারে। রান্নার আগে গরম জলে ফুলকপি ভাপিয়ে নিন, তবেই নিরাপদে খাওয়া যায়।
3
7
বাঁধাকপি — বাঁধাকপিতে ফিতাকৃমির ডিম লুকিয়ে থাকে, যা রান্নার সময় ঠিকমতো ধোয়া না হলে শরীরে প্রবেশ করে। কাঁচা বাঁধাকপি কখনও খাবেন না, বরং গরম জলে ধুয়ে রান্না করুন।
4
7
কচু পাতা — কচু পাতায় থাকা কৃমির ডিম শরীরে ঢুকলে পেটের সমস্যা ও সংক্রমণ বাড়ায়। রান্নার আগে পর্যাপ্ত জল দিয়ে ধুয়ে নিন এবং কখনও কাঁচা অবস্থায় খাবেন না।
5
7
পটল — পটলের বীজে ফিতাকৃমির ডিম থাকতে পারে, যা শরীরে গেলে পেটের অসুখের ঝুঁকি বাড়ায়। পটল ভালোভাবে ধুয়ে নিন এবং বীজ না খাওয়াই উত্তম।
6
7
ক্যাপসিকাম — ক্যাপসিকামের বীজ ও অভ্যন্তরে কৃমির ডিম লুকিয়ে থাকতে পারে। রান্নার আগে বীজ বার করে ভালোভাবে ধুয়ে নিন, কাঁচা না খেয়ে রান্না করেই খান।
7
7
বেগুন — বেগুনের মধ্যে ফিতাকৃমি থাকলে তা সম্পূর্ণ রান্নাতেও নষ্ট নাও হতে পারে। কাটার সময় পোকা দেখলে সঙ্গে সঙ্গে ফেলে দিন, নইলে মারাত্মক ক্ষতি হতে পারে।