আজকাল ওয়েবডেস্ক: পৃথিবীর সপ্তম আশ্চর্যের অন্যতম হল আগ্রার তাজমহল। দেশ বিদেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে পর্যটকরা ছুটে আসেন ভালবাসার এই শ্বেতশুভ্র নিদর্শনটিকে একবার চাক্ষুস করতে। তবে চিন্তার বিষয় তাজমহলের রং নাকি ক্রমশ সবুজ হয়ে যাচ্ছে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বর্ষায় কিংবা গরমে পাথরের গায়ে এই ধরনের সবুজ সংক্রমণ স্বাভাবিক হলেও শীতকালে এমনটা হওয়ার কথা নয়। ভারতীয় পুরাতত্ত্ব বিভাগ জানিয়েছে, সাদা মার্বেল পাথরের রং বদলে যাওয়ার নেপথ্য রয়েছে ‘গোল্ডিকিরনোমাস’ নামক বিশেষ এক ধরনের পোকা।
এই ধরনের কীট সাধারণত ঝাঁক বেঁধে থাকতেই পছন্দ করে। তাজমহলের গায়েই রয়েছে তাদের রাজত্ব। সেই ‘গোল্ডিকিরনোমাস’ কীটের মুখ থেকে নির্গত লালা, মল জমতে জমতেই সাদা পাথরের রং ক্রমশ সবুজ হয়ে যাচ্ছে বলে মত ভারতীয় পুরাতত্ত্ব বিভাগের। ২০১৫ সালে প্রথম এই কীটের আবির্ভাব ঘটে। যমুনা নদীর দূষিত জলই সেই পোকার আঁতুড়ঘর। মার্চ–এপ্রিল এবং সেপ্টেম্বর–অক্টোবর–বছরে দু’বার এই পোকাদের বংশবিস্তার করার সময়। তাই গরমকালেও যেমন এই পোকাদের বাড়বাড়ন্ত হয়, তেমন শীত আসার আগেও সংখ্যায় বাড়তে থাকে তারা।
প্রসঙ্গত, ২০১৫ থেকেই একটু একটু করে সাদা মার্বেলের রং বদলে সবুজ হতে শুরু করেছিল। অনেকেই এর জন্য দূষণকেই দায়ী করছিলেন। আবার করোনা অতিমারির সময় দূষণের মাত্রা একটু হলেও কমেছিল। কিন্তু তা সত্ত্বেও এই দাগে কোনও হেরফের হয়নি। গত বারের তুলনায় চলতি বছরে এই পোকারা আবার দ্বিগুণ গতিতে বংশবিস্তার করেছে। ফলে সমস্যা থেকেই যাচ্ছে। কিন্তু অনেকের মতে, জাঁকিয়ে ঠাণ্ডা পড়লে পোকাদের দাপট খানিকটা হলেও কমবে। তাজমহলের গা থেকে সবুজ দাগ মুছতে তৎপর ভারতীয় পুরাতত্ত্ব বিভাগ। ইতিমধ্যেই ‘ডিসটিল্ড ওয়াটার’ দিয়ে ধুয়ে ফেলা হয়েছে গোটা সৌধটি।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বর্ষায় কিংবা গরমে পাথরের গায়ে এই ধরনের সবুজ সংক্রমণ স্বাভাবিক হলেও শীতকালে এমনটা হওয়ার কথা নয়। ভারতীয় পুরাতত্ত্ব বিভাগ জানিয়েছে, সাদা মার্বেল পাথরের রং বদলে যাওয়ার নেপথ্য রয়েছে ‘গোল্ডিকিরনোমাস’ নামক বিশেষ এক ধরনের পোকা।
এই ধরনের কীট সাধারণত ঝাঁক বেঁধে থাকতেই পছন্দ করে। তাজমহলের গায়েই রয়েছে তাদের রাজত্ব। সেই ‘গোল্ডিকিরনোমাস’ কীটের মুখ থেকে নির্গত লালা, মল জমতে জমতেই সাদা পাথরের রং ক্রমশ সবুজ হয়ে যাচ্ছে বলে মত ভারতীয় পুরাতত্ত্ব বিভাগের। ২০১৫ সালে প্রথম এই কীটের আবির্ভাব ঘটে। যমুনা নদীর দূষিত জলই সেই পোকার আঁতুড়ঘর। মার্চ–এপ্রিল এবং সেপ্টেম্বর–অক্টোবর–বছরে দু’বার এই পোকাদের বংশবিস্তার করার সময়। তাই গরমকালেও যেমন এই পোকাদের বাড়বাড়ন্ত হয়, তেমন শীত আসার আগেও সংখ্যায় বাড়তে থাকে তারা।
প্রসঙ্গত, ২০১৫ থেকেই একটু একটু করে সাদা মার্বেলের রং বদলে সবুজ হতে শুরু করেছিল। অনেকেই এর জন্য দূষণকেই দায়ী করছিলেন। আবার করোনা অতিমারির সময় দূষণের মাত্রা একটু হলেও কমেছিল। কিন্তু তা সত্ত্বেও এই দাগে কোনও হেরফের হয়নি। গত বারের তুলনায় চলতি বছরে এই পোকারা আবার দ্বিগুণ গতিতে বংশবিস্তার করেছে। ফলে সমস্যা থেকেই যাচ্ছে। কিন্তু অনেকের মতে, জাঁকিয়ে ঠাণ্ডা পড়লে পোকাদের দাপট খানিকটা হলেও কমবে। তাজমহলের গা থেকে সবুজ দাগ মুছতে তৎপর ভারতীয় পুরাতত্ত্ব বিভাগ। ইতিমধ্যেই ‘ডিসটিল্ড ওয়াটার’ দিয়ে ধুয়ে ফেলা হয়েছে গোটা সৌধটি।
