আজকাল ওয়েবডেস্ক: মালদ্বীপে থাকা ভারতীয় সেনাকে প্রত্যাহারের দাবির ইস্যুতে ‘পারস্পরিক কার্যকর সমাধান’ খুঁজতে খোলাখুলি আলোচনা করছে ভারত ও মালদ্বীপ। ভারতের বিদেশ মন্ত্রক এই তথ্য জানিয়েছে।
দুই দেশের সম্পর্ক নিয়ে অস্বস্তির মধ্যে সেনাদের সরিয়ে নেওয়ার জন্য ভারতকে ১৫ মার্চের সময়সীমা বেঁধে দিয়েছিল মালদ্বীপ সরকার। এই বিষয়ে বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বলেন, ‘ভারত ও মালদ্বীপ উভয়পক্ষই পারস্পরিকভাবে কার্যকর সমাধান খুঁজে বের করার বিষয়ে আলোচনা করছে। মালদ্বীপে মোট ৮৮ জন ভারতীয় সেনা রয়েছে। স্থল, নৌ ও বিমানবাহিনীর এই সেনারা দেশটির ১ হাজারের বেশি দ্বীপে ভারতের বিমান ও হেলিকপ্টার পরিষেবার তদারকি করেন। প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের সময় উদ্ধারকাজ চালান এবং দুর্গম দ্বীপগুলোয় প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র সরবরাহ করে থাকেন।’ প্রসঙ্গত, ভারতপন্থী হিসেবে পরিচিত ইব্রাহিম মহম্মদ সলিহ মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর ওই বিমান ও হেলিকপ্টার দিয়েছিল ভারত। সে দেশের সমুদ্রসীমার মধ্যে সমুদ্র গবেষণার জন্য দ্বিপাক্ষিক চুক্তিও হয়েছিল দুই দেশের মধ্যে। চলতি বছরের জুনে সেই চুক্তি নবীকরণ হওয়ার কথা রয়েছে। তবে গত বছরের নভেম্বরে ‘আউট ইন্ডিয়া’ স্লোগান দিয়ে মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন মহম্মদ মুইজ্জু। নির্বাচিত হওয়ার পরই ভারতীয় সেনা অপসারণ ও চুক্তি নবীকরণ না করার সিদ্ধান্ত জানান চীনপন্থি হিসেবে পরিচিত মুইজ্জু। গত ১৪ জানুয়ারি প্রেসিডেন্ট মুইজ্জুর সচিবালয়ের শীর্ষকর্তা আবদুল্লাহ নাজিম ইব্রাহিম সরকারি ওই সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে দেন।
দুই দেশের সম্পর্ক নিয়ে অস্বস্তির মধ্যে সেনাদের সরিয়ে নেওয়ার জন্য ভারতকে ১৫ মার্চের সময়সীমা বেঁধে দিয়েছিল মালদ্বীপ সরকার। এই বিষয়ে বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বলেন, ‘ভারত ও মালদ্বীপ উভয়পক্ষই পারস্পরিকভাবে কার্যকর সমাধান খুঁজে বের করার বিষয়ে আলোচনা করছে। মালদ্বীপে মোট ৮৮ জন ভারতীয় সেনা রয়েছে। স্থল, নৌ ও বিমানবাহিনীর এই সেনারা দেশটির ১ হাজারের বেশি দ্বীপে ভারতের বিমান ও হেলিকপ্টার পরিষেবার তদারকি করেন। প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের সময় উদ্ধারকাজ চালান এবং দুর্গম দ্বীপগুলোয় প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র সরবরাহ করে থাকেন।’ প্রসঙ্গত, ভারতপন্থী হিসেবে পরিচিত ইব্রাহিম মহম্মদ সলিহ মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর ওই বিমান ও হেলিকপ্টার দিয়েছিল ভারত। সে দেশের সমুদ্রসীমার মধ্যে সমুদ্র গবেষণার জন্য দ্বিপাক্ষিক চুক্তিও হয়েছিল দুই দেশের মধ্যে। চলতি বছরের জুনে সেই চুক্তি নবীকরণ হওয়ার কথা রয়েছে। তবে গত বছরের নভেম্বরে ‘আউট ইন্ডিয়া’ স্লোগান দিয়ে মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন মহম্মদ মুইজ্জু। নির্বাচিত হওয়ার পরই ভারতীয় সেনা অপসারণ ও চুক্তি নবীকরণ না করার সিদ্ধান্ত জানান চীনপন্থি হিসেবে পরিচিত মুইজ্জু। গত ১৪ জানুয়ারি প্রেসিডেন্ট মুইজ্জুর সচিবালয়ের শীর্ষকর্তা আবদুল্লাহ নাজিম ইব্রাহিম সরকারি ওই সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে দেন।
