আজকাল ওয়েবডেস্ক: বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় ‘মিধিলি’র প্রভাবে বাংলাদেশের বরিশাল, খুলনা এবং চট্টগ্রাম পর্যন্ত উপকূলজুড়ে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ঝোড়ো বাতাস ও ভারী বৃষ্টিতে গাছ ও দেওয়াল চাপা পড়ে এখনও পর্যন্ত সাত জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। কক্সবাজারের টেকনাফে মাটির দেওয়াল চাপা পড়ে একই পরিবারের চার জন মারা গেছেন। এছাড়া চট্টগ্রাম ও টাঙ্গাইলে গাছের ডাল ভেঙে তিন জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে।
শুক্রবার সকালে কক্সবাজারের টেকনাফের হ্নীলা ইউনিয়নের মৌলভীবাজার ১ নম্বর ওয়ার্ড মরিচ্যাঘোনায় বাড়ির মাটির দেওয়াল চাপা পড়ে মা ও তিন সন্তান মারা যান। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হচ্ছিল। রাত ৮ টার পর থেকে কয়েক দফায় ভারী বৃষ্টি হয়। শুক্রবার দুপুরে টাঙ্গাইলের বাসাইল উপজেলা পরিষদের গেটের সামনে ঝোড়ো বাতাসে গাছের ডাল ভেঙে পড়ে রাজ্জাক মিয়া (৪০) নামের এক ব্যবসায়ীর মৃত্যু হয়। বাংলাদেশের উপকূল অতিক্রম করে শুক্রবার রাতে ঘূর্ণিঝড় ‘মিধিলি’ গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়ে পটুয়াখালী এলাকায় অবস্থান করছিল।
শুক্রবার সকালে কক্সবাজারের টেকনাফের হ্নীলা ইউনিয়নের মৌলভীবাজার ১ নম্বর ওয়ার্ড মরিচ্যাঘোনায় বাড়ির মাটির দেওয়াল চাপা পড়ে মা ও তিন সন্তান মারা যান। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হচ্ছিল। রাত ৮ টার পর থেকে কয়েক দফায় ভারী বৃষ্টি হয়। শুক্রবার দুপুরে টাঙ্গাইলের বাসাইল উপজেলা পরিষদের গেটের সামনে ঝোড়ো বাতাসে গাছের ডাল ভেঙে পড়ে রাজ্জাক মিয়া (৪০) নামের এক ব্যবসায়ীর মৃত্যু হয়। বাংলাদেশের উপকূল অতিক্রম করে শুক্রবার রাতে ঘূর্ণিঝড় ‘মিধিলি’ গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়ে পটুয়াখালী এলাকায় অবস্থান করছিল।
