আজকাল ওয়েবডেস্ক: ওড়িশার জাজপুরে বাস দুর্ঘটনায় মৃত পাঁচ জনের মধ্যে চার জনই পূর্ব মেদিনীপুরের বাসিন্দা। প্রশাসন সূত্রে এখবর জানা গেছে। ঘটনায় শোকপ্রকাশ করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি। মৃতদের পরিবারকে আর্থিক সাহায্যের পাশাপাশি আহতদেরও আর্থিক সাহায্য করা হবে বলে জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। তাঁর নির্দেশে ঘটনাস্থলে যাচ্ছেন রাজ্যের দমকলমন্ত্রী সুজিত বসু। প্রসঙ্গত সোমবার রাতে ওড়িশার জাজপুরে দুর্ঘটনার মুখে পড়ে পুরী থেকে বাংলামুখী একটি যাত্রীবোঝাই বাস। বারবাটি সেতু থেকে নীচে পড়ে যায় বাসটি। বাসটিতে প্রায় ৫০ জন যাত্রী ছিলেন। দুর্ঘটনায় অন্তত পাঁচ জন মারা যান। আহত অন্তত ৩০। প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, চালক নিয়ন্ত্রণ হারাতেই এই দুর্ঘটনা। এদিকে, মমতা জানিয়েছেন রাজ্য সরকার ঘটনাস্থলে আধিকারিক, জিনিসপত্র, অ্যাম্বুল্যান্স পাঠাচ্ছে। আটকে পড়া যাত্রীদের ফিরিয়ে আনতে বাসও পাঠানো হয়েছে বলে জানান মমতা। মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে আহতদের জন্য বেড রিজার্ভ করে রাখা হয়েছে। প্রয়োজনে সেখানে আহত যাত্রীদের ভর্তি করানো হবে। রাজ্য প্রশাসনের পাশাপাশি ত্রাণ এবং উদ্ধারকাজে
নেমেছেন পূর্ব এবং পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার সরকারি আধিকারিকরাও। মুখ্যমন্ত্রী জানান, পরিস্থিতি সামাল দিতে ওড়িশার জাজপুরে দুর্ঘটনাস্থলে যাচ্ছেন সুজিত বসু। তিনি রাজ্য সরকারের তরফ থেকে দুর্ঘটনাস্থলে দাঁড়িয়ে উদ্ধারকাজ সামলাবেন।
এদিকে, আহতদের মধ্যে ৩২ জনই বাংলার বাসিন্দা বলে জানিয়েছেন পশ্চিম মেদিনীপুরের জেলাশাসক। তার মধ্যে ২০ জনের সামান্য আঘাত লেগেছে। আর মৃতদের মধ্যে আছেন ভূপতিনগর থানার উড়উড়ি গ্রামের বাসিন্দা উত্তম মাইতি, এগরা থানার দুবদা এলাকার বাসিন্দা অচিন্ত্য মাইতি, চণ্ডীপুরের বাসিন্দা মলয় ঘোষ এবং নন্দীগ্রামের বাসিন্দা বর্ণালি দাস বেরা। দেহ নিয়ে আসার জন্য ইতিমধ্যে জেলা প্রশাসনের তরফে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
নেমেছেন পূর্ব এবং পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার সরকারি আধিকারিকরাও। মুখ্যমন্ত্রী জানান, পরিস্থিতি সামাল দিতে ওড়িশার জাজপুরে দুর্ঘটনাস্থলে যাচ্ছেন সুজিত বসু। তিনি রাজ্য সরকারের তরফ থেকে দুর্ঘটনাস্থলে দাঁড়িয়ে উদ্ধারকাজ সামলাবেন।
এদিকে, আহতদের মধ্যে ৩২ জনই বাংলার বাসিন্দা বলে জানিয়েছেন পশ্চিম মেদিনীপুরের জেলাশাসক। তার মধ্যে ২০ জনের সামান্য আঘাত লেগেছে। আর মৃতদের মধ্যে আছেন ভূপতিনগর থানার উড়উড়ি গ্রামের বাসিন্দা উত্তম মাইতি, এগরা থানার দুবদা এলাকার বাসিন্দা অচিন্ত্য মাইতি, চণ্ডীপুরের বাসিন্দা মলয় ঘোষ এবং নন্দীগ্রামের বাসিন্দা বর্ণালি দাস বেরা। দেহ নিয়ে আসার জন্য ইতিমধ্যে জেলা প্রশাসনের তরফে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
