আজকাল ওয়েবডেস্ক: তরুণীদের মধ্যে বাড়ছে ফুসফুস ও ব্রেস্ট ক্যান্সারের ঝুঁকি। কীভাবে? কী বলছে নতুন সমীক্ষা?
ভারতীয় নারীদের মধ্যে বাড়ছে ধূমপানের অভ্যেস। গত বছরের তুলনায় দ্বিগুণ হারে বেড়েছে। এর অন্যতম কারণ হতে পারে সোশ্যাল মিডিয়া, এবং বিজ্ঞাপন। সেই চমকেই মেতেছে তরুণীরা। ফলে বাড়ছে ঝুঁকি। বিশেষ করে হার্ট ও কার্ডিওভাসকুলার সমস্যা দেখা দিচ্ছে। শরীরে বিভিন্ন ধরনের ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ছে। মূলত ফুসফুস ও ব্রেস্ট ক্যান্সারের সংখ্যা সবথেকে বেশি।
বিশেষজ্ঞদের দাবি, সোশ্যাল মিডিয়াতে যেভাবে ধূমপান বিষয়টিকে দেখানো হচ্ছে তাতে তরুণীদের মনে হচ্ছে সেটা খুব গ্ল্যামারাস। এককথায় 'কুল'! তার ফলেই সুখটানে মাতছেন তাঁরা। সহজেই দলে মিশছে, ভাল মন্দ না ভেবেই। তাছাড়া বাজারে বিপুল হারে বিকোচ্ছে সিগারেট। তাই সেটি হাতে পেতে কোনও অসুবিধাই হচ্ছে না কারও। ভারতে সিগারেট কেনার ক্ষেত্রে বয়সের মাপকাঠিকে অগ্রাহ্য করছে অনেকেই। তাতে বাড়ছে বিপদ।
চিকিৎসকের মতে, ছোট বয়স থেকে ধূমপানের অভ্যেস একাধিক রোগের সম্ভাবনা যেমন বাড়াচ্ছে, তেমন এই অভ্যেস থেকে বেরিয়ে আসাও মুশকিল করে তুলছে। সরকার ও বিভিন্ন স্বেচ্ছা সেবী সংস্থার পক্ষ থেকে এই বিষয়ে বিভিন্ন ক্যাম্পেইন করার পরিকল্পনা করা হচ্ছে। টোব্যাকো কন্ট্রোল আইন আরও মজবুত করার পরিকল্পনা করা হচ্ছে। সচেতনতা বাড়ানোর উদ্দেশ্যেই এগুলো করা হবে। কিন্ত এই ভাবনা কার্যকরী হবে তখনই, যখন নতুন প্রজন্মকে এর হাত থেকে দূরে রাখা সম্ভব হবে।
ভারতীয় নারীদের মধ্যে বাড়ছে ধূমপানের অভ্যেস। গত বছরের তুলনায় দ্বিগুণ হারে বেড়েছে। এর অন্যতম কারণ হতে পারে সোশ্যাল মিডিয়া, এবং বিজ্ঞাপন। সেই চমকেই মেতেছে তরুণীরা। ফলে বাড়ছে ঝুঁকি। বিশেষ করে হার্ট ও কার্ডিওভাসকুলার সমস্যা দেখা দিচ্ছে। শরীরে বিভিন্ন ধরনের ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ছে। মূলত ফুসফুস ও ব্রেস্ট ক্যান্সারের সংখ্যা সবথেকে বেশি।
বিশেষজ্ঞদের দাবি, সোশ্যাল মিডিয়াতে যেভাবে ধূমপান বিষয়টিকে দেখানো হচ্ছে তাতে তরুণীদের মনে হচ্ছে সেটা খুব গ্ল্যামারাস। এককথায় 'কুল'! তার ফলেই সুখটানে মাতছেন তাঁরা। সহজেই দলে মিশছে, ভাল মন্দ না ভেবেই। তাছাড়া বাজারে বিপুল হারে বিকোচ্ছে সিগারেট। তাই সেটি হাতে পেতে কোনও অসুবিধাই হচ্ছে না কারও। ভারতে সিগারেট কেনার ক্ষেত্রে বয়সের মাপকাঠিকে অগ্রাহ্য করছে অনেকেই। তাতে বাড়ছে বিপদ।
চিকিৎসকের মতে, ছোট বয়স থেকে ধূমপানের অভ্যেস একাধিক রোগের সম্ভাবনা যেমন বাড়াচ্ছে, তেমন এই অভ্যেস থেকে বেরিয়ে আসাও মুশকিল করে তুলছে। সরকার ও বিভিন্ন স্বেচ্ছা সেবী সংস্থার পক্ষ থেকে এই বিষয়ে বিভিন্ন ক্যাম্পেইন করার পরিকল্পনা করা হচ্ছে। টোব্যাকো কন্ট্রোল আইন আরও মজবুত করার পরিকল্পনা করা হচ্ছে। সচেতনতা বাড়ানোর উদ্দেশ্যেই এগুলো করা হবে। কিন্ত এই ভাবনা কার্যকরী হবে তখনই, যখন নতুন প্রজন্মকে এর হাত থেকে দূরে রাখা সম্ভব হবে।
