আজকাল ওয়েবডেস্ক: শীতের মরশুম এমনিতেই অলস। এই আবহাওয়ায় নিজেকে নিরাপদ রাখাও সমান প্রয়োজন। আবহাওয়ায় তাপমাত্রা কমে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে শরীরের তাপমাত্রা এক ডিগ্রী কমে যায়। এই সময় বিপাকের হার কমে যায়। এই কারণে শীতকালে ক্লান্তি লাগে এবং বেশি ঘুম পায় । পুষ্টিবিদের মতে, বেশ কিছু খাবার আছে যা এই পরিবর্তিত আবহাওয়ায় আপনাকে আরামদায়ক অনুভূতি দিতে পারে। বিপাক নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে আপনাকে সারাদিন সক্রিয় রাখতে পারে। সেগুলো কী?
শীতকালে, মূল যুক্ত শাকসবজি যেমন শালগম, মূলো , মিষ্টি আলু রাখুন ডায়েটে। এতে উপকারী থার্মোজেনিক থাকে । খাদ্য বিপাকের ফলে শরীরের তাপ উৎপাদনের প্রাকৃতিক প্রক্রিয়াকে "থার্মোজেনেসিস" বলা হয়। এই সব খাবার আপনার শরীরের তাপমাত্রা বাড়াতে সাহায্য করতে পারে।
ডিম খান। এতে আছে গুড ফ্যাট। যা শরীর সক্রিয় রাখতে সাহায্য করে।
অলস শীতের দিনে আপনাকে শক্তি জোগাতে বাজরা বিখ্যাত। আটা ও ময়দার বিকল্প হিসেবে ভুট্টা, রাগি, জোয়ার এবং বাজরা ব্যবহার করতে পারেন । বাজরাতে প্রচুর স্টার্চ থাকে, যা হজম হতে কিছুটা সময় নেয় এবং সময়ের সঙ্গে শক্তি সরবরাহ করে।
শীতকালে খিদের হার বাড়ে। এই সময় প্রচুর মরশুমি ফল ও ড্ৰাই ফ্রুটস খেতে পারেন। বিশেষ করে সন্ধের স্ন্যাক্স হিসেবে বাদাম খুব উপকারী।
শীতকালে, মূল যুক্ত শাকসবজি যেমন শালগম, মূলো , মিষ্টি আলু রাখুন ডায়েটে। এতে উপকারী থার্মোজেনিক থাকে । খাদ্য বিপাকের ফলে শরীরের তাপ উৎপাদনের প্রাকৃতিক প্রক্রিয়াকে "থার্মোজেনেসিস" বলা হয়। এই সব খাবার আপনার শরীরের তাপমাত্রা বাড়াতে সাহায্য করতে পারে।
ডিম খান। এতে আছে গুড ফ্যাট। যা শরীর সক্রিয় রাখতে সাহায্য করে।
অলস শীতের দিনে আপনাকে শক্তি জোগাতে বাজরা বিখ্যাত। আটা ও ময়দার বিকল্প হিসেবে ভুট্টা, রাগি, জোয়ার এবং বাজরা ব্যবহার করতে পারেন । বাজরাতে প্রচুর স্টার্চ থাকে, যা হজম হতে কিছুটা সময় নেয় এবং সময়ের সঙ্গে শক্তি সরবরাহ করে।
শীতকালে খিদের হার বাড়ে। এই সময় প্রচুর মরশুমি ফল ও ড্ৰাই ফ্রুটস খেতে পারেন। বিশেষ করে সন্ধের স্ন্যাক্স হিসেবে বাদাম খুব উপকারী।
