আজকাল ওয়েবডেস্ক: ঠাকুর দেখতে গিয়ে ক্লান্ত হলে ঢুঁ দিন শহরের এই সব জায়গায়। কোথায় কী? রইল হদিশ। ফুচকা: কলকাতার ফুচকা বলতেই জিভে জল আসার উপক্রম। পাপড়ি চাট, দম আলু ফুচকা , দই ফুচকাগুলি এগুলো অন্যতম। সাউদার্ন অ্যাভিনিউ-কেটে মহারাজা চাট সেন্টার, বিবেকানন্দ পার্ক, ভবানীপুর এগুলো মন ভাল করা ফুচকার পীঠস্থান। চটপটে মশলা, তেতুল জল, আলু এবং ভাঙ্গা পাপড়ির সঙ্গে তৈরি চুরমুর স্বর্গীয় অনুভূতি দেবে। রোল: আপনি কী জানেন বিখ্যাত 'কাঠি রোলস' প্রথম কলকাতায় আবিষ্কৃত হয়েছিল? পাতলা রুটিতে মোড়ানো সুস্বাদু স্টাফিংয়ের কৃতিত্ব দেখিয়েছিল 'জাইকা। ' যা এখন প্রতিটি শহরে পাওয়া যায়। এছাড়াও নিউ মার্কেটের নিজাম, বাদশা এবং পার্ক স্ট্রিটে কুসুম হট কাঠি রোল -এর জন্য বিখ্যাত। তবে পুজো উপলক্ষে অনেক দোকান বসে শহরের রাস্তায়। ঠাকুর দেখতে দেখতে চেখে দেখতেই পারেন। মোগলাই: ভাঙা কাটলেট, পেঁয়াজ এবং ডিম দিয়ে ভরা মোগলাই পরোটা এগুলোই আনাদি কেবিনের বিশেষত্ব। যদিও আপনি কলকাতার অন্যান্য জায়গায় একই সংস্করণ খুঁজে পাবেন। তবে অনাদি কেবিন সেরা এবং সস্তা। দেশী চাইনিজ: রাত জেগে ঠাকুর দেখতে গিয়ে ভোর হয়ে এলে গন্তব্য হোক টেরিটি বাজার। এখানে ভোর বেলা গেলেই মিলবে হরেক রকমের চাইনিজ পদ। তাও আবার মন ভাল করা দামে। এখানকার চাইনিজ ব্রেকফাস্টে পর্ক মোমো, মিট বল স্যুপ থেকে শুরু করে পাওয়া যায় সব কিছুই। সিঙাড়া: ঠাকুর দেখতে দেখতে ক্লান্ত খোলে আপনি যদি কফির, চা, সিঙাড়া পছন্দ করেন তবে গন্তব্য হোক তিওয়ারি ব্রাদার্স। এই মানানসই কম্বো এককথায় সুস্বাদু। মোমো রবীন্দ্র সদন মেট্রো এক্সিট-এ গরম স্যুপ সঙ্গতে মোমো একেবারে নিখুঁত কম্বিনেশন। সারাবছর অফিসগামী প্রচুর মানুষ এখানে ভীড় করেন। আপনারাও পুজোতে চেখে দেখতে পারেন। তেলেভাজা: বেগুনি থেকে শুরু করে ভাজা মাছ, ডিমের চপ থেকে মাটন চপ - কয়েক ঘন্টায় সাবাড় ! গড়িয়াহাট -এর এই দোকান বাঙালীর প্রিয়। নাম কালিকা .