আজকাল ওয়েবডেস্ক: ট্রেনপথে ভ্রমণ মানেই একরাশ নস্টালজিয়া। অফিসের ট্যুর হোক বা ফ্যামিলি ট্রিপ- ট্রেনপথে ভ্রমণ মানেই একটুকরো ছোটবেলা ফিরে দেখা। জানলার ধারে বসে, শুধু দৃশ্যের পট পরিবর্তন। কত গল্প- গান- আড্ডা - খাওয়া দাওয়া, ট্রেনের গতি-ছন্দ সব মিলিয়ে ট্রেনে ভ্রমণ মানেই এক অসাধারণ অভিজ্ঞতা। ফ্লাইট বা গাড়ির তুলনায় ট্রেনে ভ্রমণ অনেকটাই সহজ ও সুন্দর। তবে এর কিছু সমস্যাও আছে। সেগুলো কী কী ?
লাগেজ
ফ্লাইটের মত বিধি নিষেধ থাকে না বলে ট্রেনে ভ্রমণের সময় সাধারণত অনেক বেশি লাগেজ নিয়ে ভ্রমণ করেন যাত্রীরা। এর ফলে ট্রেনের অন্য যাত্রীদের যেমন সমস্যা হয়, ওই নির্দিষ্ট ব্যক্তি ঘুরতে গিয়েও ওই অতিরিক্ত লাগেজ নিয়ে পড়েন মুশকিলে।
খাবার
ফ্লাইটে খাবার নিয়ে খুব একটা মুশকিলে পড়তে হয় না যাত্রীদের। গাড়ি নিয়ে বেরোলেও যেখানে খুশি দাঁড়িয়ে খাবার খাওয়া যায়। ট্রেনে ভরসা করতে হয় প্যান্ট্রির কিংবা হকারদের ওপরে। বিষয়টা খুবই অনিশ্চিত। যদিও এখন অনেক সংস্থা ট্রেনে খাবার পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা করেছে অনলাইনে। তবু বিশেষজ্ঞের মতে, যাত্রার সময়েই পর্যাপ্ত খাবার সঙ্গে রাখা উচিত। বিশেষত যদি বাচ্চারা থাকে সঙ্গে। রান্না করা খাবারের পরিবর্তে ড্ৰাই ফুড রাখুন কাছে। খুব তীব্র গন্ধযুক্ত খাবার সঙ্গে না নেওয়াই ভাল।
সিট
ট্রেনে সিটিং অ্যারেঞ্জমেন্ট অনেক বেশি ফ্লেক্সেবল। সেটা অধিকাংশ মানুষই বোঝেন না। সহযাত্রীদের সঙ্গে কথা বলে সহজেই অদলবদল করা যায় সিট। সারারাতের জার্নির জন্য সিটিং চেয়ারের টিকিট যদি আপনি বুকিং করেন তবে তা অতি সহজেই "বেড" টিকিটে আপগ্রেড করা যায়।
এছাড়াও, জানলার ধারে বসা নিয়ে অনেক সময় সমস্যা তৈরি হয় সহযাত্রীদের মধ্যে। সহজেই কথা বলে তা মিটিয়ে নিতে পারলে যাত্রা আনন্দের হবে। ট্রেনের কর্মচারীদের সঙ্গেও ভাল ব্যবহার করা উচিত যাঁরা আপনাকে নিরাপদের যাত্রা করার জন্য সার্ভিস দেবেন।
লাগেজ
ফ্লাইটের মত বিধি নিষেধ থাকে না বলে ট্রেনে ভ্রমণের সময় সাধারণত অনেক বেশি লাগেজ নিয়ে ভ্রমণ করেন যাত্রীরা। এর ফলে ট্রেনের অন্য যাত্রীদের যেমন সমস্যা হয়, ওই নির্দিষ্ট ব্যক্তি ঘুরতে গিয়েও ওই অতিরিক্ত লাগেজ নিয়ে পড়েন মুশকিলে।
খাবার
ফ্লাইটে খাবার নিয়ে খুব একটা মুশকিলে পড়তে হয় না যাত্রীদের। গাড়ি নিয়ে বেরোলেও যেখানে খুশি দাঁড়িয়ে খাবার খাওয়া যায়। ট্রেনে ভরসা করতে হয় প্যান্ট্রির কিংবা হকারদের ওপরে। বিষয়টা খুবই অনিশ্চিত। যদিও এখন অনেক সংস্থা ট্রেনে খাবার পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা করেছে অনলাইনে। তবু বিশেষজ্ঞের মতে, যাত্রার সময়েই পর্যাপ্ত খাবার সঙ্গে রাখা উচিত। বিশেষত যদি বাচ্চারা থাকে সঙ্গে। রান্না করা খাবারের পরিবর্তে ড্ৰাই ফুড রাখুন কাছে। খুব তীব্র গন্ধযুক্ত খাবার সঙ্গে না নেওয়াই ভাল।
সিট
ট্রেনে সিটিং অ্যারেঞ্জমেন্ট অনেক বেশি ফ্লেক্সেবল। সেটা অধিকাংশ মানুষই বোঝেন না। সহযাত্রীদের সঙ্গে কথা বলে সহজেই অদলবদল করা যায় সিট। সারারাতের জার্নির জন্য সিটিং চেয়ারের টিকিট যদি আপনি বুকিং করেন তবে তা অতি সহজেই "বেড" টিকিটে আপগ্রেড করা যায়।
এছাড়াও, জানলার ধারে বসা নিয়ে অনেক সময় সমস্যা তৈরি হয় সহযাত্রীদের মধ্যে। সহজেই কথা বলে তা মিটিয়ে নিতে পারলে যাত্রা আনন্দের হবে। ট্রেনের কর্মচারীদের সঙ্গেও ভাল ব্যবহার করা উচিত যাঁরা আপনাকে নিরাপদের যাত্রা করার জন্য সার্ভিস দেবেন।
