আজকাল ওয়েবডেস্ক: ফ্যাটি লিভার- এই শারীরিক অবস্থা নিয়ে কম বেশি সচেতন সকলেই। লিভারের উপরে ফ্যাটের আস্তরণ জমে এই সমস্যা তৈরি হয়। মূলত, খাদ্যাভ্যাস এই সমস্যার মূলে। সেক্ষেত্রে, সারাদিনে কী খাচ্ছেন সেই বিষয়ে সচেতন হওয়া খুব গুরুত্বপূর্ণ। চিকিৎসকের মতে, বিশেষ কিছু খাবার বাড়িয়ে দিতে পারে এই রোগের ঝুঁকি।
আমরা সকলেই জানি, লাগামহীন মদ্যপান এই রোগের অন্যতম কারণ। পাশাপাশি বেশ কিছু পানীয় রয়েছে যা এই সমস্যার জন্য দায়ী। সেগুলো কী?
১. সপ্তাহান্তে বা যেকোনও সময়ে, মুড রিফ্রেশ করতে মদ্যপানের পরিবর্তে অনেকেই বেছে নেন সোডা। অধিকাংশ মানুষ মনে করে যে অ্যালকোহলের চেয়ে সোডা বেছে নেওয়া একটি 'স্বাস্থ্যকর' পছন্দ। তবে এই চিনিযুক্ত পানীয়গুলির নিয়মিত খেলে আপনার লিভারের জন্য ক্ষতিকারক হতে পারে। চিকিৎসকের মতে, সোডাগুলি অতিরিক্ত শর্করা দিয়ে তৈরি করা হয় যা ইনসুলিন প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে পারে। ক্লিনিক্যাল গ্যাস্ট্রোএন্টেরোলজি এবং হেপাটোলজি জার্নালে প্রকাশিত ২০২১ সালের একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, পাঁচ থেকে সাত বছর ধরে প্রতিদিন চিনিযুক্ত পানীয় বা সোডা খেলে ফ্যাটি লিভারের ঝুঁকি বেড়ে যায় বহুগুণে।
২. অ্যালকোহল থেকে হয় লিভার সিরোসিস ও অ্যালকোহল-সম্পর্কিত লিভার ডিজিজ (ARLD)। জাতীয় স্বাস্থ্য পরিষেবার মতে ( এনএইচএস) ইউকে-এর মতে, সাধারণত লিভারের মারাত্মক ক্ষতি না হওয়া পর্যন্ত এআরএলডি-র কোনও লক্ষণ দেখায় না। হঠাৎ করে ওজন ও খিদে কমে যাওয়া, জন্ডিস, গোড়ালি এবং পেট ফুলে যাওয়া, বমিভাব, মলের সঙ্গে রক্তপাত এই সব লক্ষণ দেখা দিলেই সমস্যা জটিল।
৩. স্পোর্টস এবং এনার্জি ড্রিংকগুলিতেও চিনির পরিমাণ বেশি থাকে যা ফ্যাটি লিভারের সমস্যা বাড়িয়ে দিতে পারে। চিকিৎসকের মতে, অনেক অল্পবয়সীরা আজকাল সংশ্লিষ্ট ঝুঁকি সম্পর্কে সচেতন না হয়েই শরীরচর্চার পাশাপাশি এই ধরনের এনার্জি ড্রিংকগুলি গ্রহণ করছেন।
আমরা সকলেই জানি, লাগামহীন মদ্যপান এই রোগের অন্যতম কারণ। পাশাপাশি বেশ কিছু পানীয় রয়েছে যা এই সমস্যার জন্য দায়ী। সেগুলো কী?
১. সপ্তাহান্তে বা যেকোনও সময়ে, মুড রিফ্রেশ করতে মদ্যপানের পরিবর্তে অনেকেই বেছে নেন সোডা। অধিকাংশ মানুষ মনে করে যে অ্যালকোহলের চেয়ে সোডা বেছে নেওয়া একটি 'স্বাস্থ্যকর' পছন্দ। তবে এই চিনিযুক্ত পানীয়গুলির নিয়মিত খেলে আপনার লিভারের জন্য ক্ষতিকারক হতে পারে। চিকিৎসকের মতে, সোডাগুলি অতিরিক্ত শর্করা দিয়ে তৈরি করা হয় যা ইনসুলিন প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে পারে। ক্লিনিক্যাল গ্যাস্ট্রোএন্টেরোলজি এবং হেপাটোলজি জার্নালে প্রকাশিত ২০২১ সালের একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, পাঁচ থেকে সাত বছর ধরে প্রতিদিন চিনিযুক্ত পানীয় বা সোডা খেলে ফ্যাটি লিভারের ঝুঁকি বেড়ে যায় বহুগুণে।
২. অ্যালকোহল থেকে হয় লিভার সিরোসিস ও অ্যালকোহল-সম্পর্কিত লিভার ডিজিজ (ARLD)। জাতীয় স্বাস্থ্য পরিষেবার মতে ( এনএইচএস) ইউকে-এর মতে, সাধারণত লিভারের মারাত্মক ক্ষতি না হওয়া পর্যন্ত এআরএলডি-র কোনও লক্ষণ দেখায় না। হঠাৎ করে ওজন ও খিদে কমে যাওয়া, জন্ডিস, গোড়ালি এবং পেট ফুলে যাওয়া, বমিভাব, মলের সঙ্গে রক্তপাত এই সব লক্ষণ দেখা দিলেই সমস্যা জটিল।
৩. স্পোর্টস এবং এনার্জি ড্রিংকগুলিতেও চিনির পরিমাণ বেশি থাকে যা ফ্যাটি লিভারের সমস্যা বাড়িয়ে দিতে পারে। চিকিৎসকের মতে, অনেক অল্পবয়সীরা আজকাল সংশ্লিষ্ট ঝুঁকি সম্পর্কে সচেতন না হয়েই শরীরচর্চার পাশাপাশি এই ধরনের এনার্জি ড্রিংকগুলি গ্রহণ করছেন।
