আজকাল ওয়েবডেস্ক: বর্ষাকাল মানে বৃষ্টি তো হবেই, তা বলে কি শাড়ি পরব না? সাবেকি অনুষ্ঠান হোক বা হালফিল–এর পার্টি, শাড়িতেই হয়ে উঠুন শো-স্টপার
 কখনও রোদ ঝলমলে আকাশ, কখনও ঝমঝমে বৃষ্টি। বর্ষাকাল মানেই তো মেঘে-রোদে লুকোচুরি। সন্ধেবেলা বন্ধুর বিয়েতে যেতে হবে, সাধের বেনারসিটা অনেকদিন পরা হয় নি। ভেবেছেন বেনারসিতে আজ বাজিমাত করবেন। সেজেগুজে বেরোতে গিয়েই হঠাৎ ঝমঝমিয়ে বৃষ্টি। জল থইথই রাস্তা। পরিবারে বিয়ের অনুষ্ঠান। সেখানে তো আরও সমস্যা। মেহেন্দি, সঙ্গীত, গায়ে হলুদের আলাদা সাজ। কাতান বা জর্জেটে সাজবেন ভেবেছেন। এদিকে আকাশের মুখ গোমড়া। তাই বলে সাধের শাড়ি বাদ দেবেন, তা তো হয় না! বন্ধুরা মিলে ঠিক করেছেন রাতের পার্টি জমাবেন ব্ল্যাক শিফনে। বৃষ্টিতে ভিজে গেলেও ক্ষতি নেই। জল শুকিয়ে যাবে এক নিমেষেই। মোদ্দা কথা, বিয়েবাড়ি হোক বা সন্ধেবেলার পার্টি নারী শাড়িতে এখনও ‘দি বস’। তাই যে কোনও মরশুমে এখনও শাড়িরই পাল্লা ভারী। বাঙালি, অবাঙালি সব কন্যেদেরই রূপ খোলে বারোহাতের ছোঁয়ায়। তার সঙ্গে যদি থাকে মানানসই গয়না অনুষ্ঠানে আপনিই শো-স্টপার। শ্যামৌপ্তি, ঋতব্রতা, শ্রাবণী, ইন্দ্রাক্ষী এমনই সাজে নজর কেড়েছেন আজকাল ফ্যাশনের পাতায়।
১ শ্যামৌপ্তি পরেছেন কুন্দনের বর্ডার দেওয়া ব্ল্যাক শিমার শিফন, সঙ্গে সবুজ-সাদা কুন্দনের গয়না। 
২ শ্রাবণীর লাল সিল্কের শাড়িতে এমব্রয়ডারির কাজ। সঙ্গে কপার-গোল্ডেন ব্লাউজ। গলায় মুক্তোর ভারী নেকলেস।
৩ ঋতব্রতা সেজেছেন লাল সাবেকি বেনারসিতে। সঙ্গে এমব্রয়ডারি করা ঘন সবুজ ব্লাউজ। ভারী সোনার গয়নায় পারফেক্ট বিয়েবাড়ির সাজ।
৪ ইন্দ্রাক্ষী ভরসা রেখেছেন পার্পল কাতান বেনারসি, একই রঙা ব্লাউজ ও কুন্দনের গয়নায়।