আজকাল ওয়েবডেস্ক: বর্ষা মন ভাল করছে নিঃসন্দেহে। তবে সমস্যা বাড়িয়ে দেয় চুল ও ত্বকের। আপনিও কী ভুগছেন ইচি স্ক্যাল্প ও চুল পড়ে যাওয়ার সমস্যায়? পার্লারে গিয়ে ট্রিটমেন্ট করিয়ে প্রচুর টাকা ব্যয় করার আগে বাড়িতেই করে দেখুন এইসব ঘরোয়া প্রতিকার।
নারকেল তেল ম্যাসাজ করেন স্ক্যাল্পে। বর্ষাকালে স্ক্যাল্প অনেক সময় ড্ৰাই হয়ে যায়। নারকেল তেল স্ক্যাল্পে ময়েশ্চার ধরে রাখতে সাহায্য করে। অনেক সময় বর্ষাকালে স্ক্যাল্প থেকে ফ্লেক্স উঠে আসে। এই তেল ব্যবহার করলে সেই সমস্যাও মিটবে অনেকটাই।
ব্যবহার করুন অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার। এতে আছে অ্যান্টিফাঙ্গাল, অ্যান্টিমাইক্রোবায়াল ও অ্যান্টিইনফ্লেমেটরি গুণ। এটি নিয়ম করে ব্যবহার করলে স্ক্যাল্পের চুলকানি ভাব কমে অনেকটাই। তবে অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার সরাসরি স্ক্যাল্পে ব্যবহার করবেন না। ৫০ মিলি জলে ১ চামচ অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার মিশিয়ে আলতো করে চুলের গোড়ায় ম্যাসাজ করে নিন। ১৫ মিনিট রেখে মৃদু শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে নিন।
টি ট্রি অয়েল দিয়ে স্ক্যাল্প ম্যাসাজ করলেও রেহাই পাবেন ইচি স্ক্যাল্পের সমস্যা থেকে। এর অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল গুণ স্ক্যাল্পের যে কোনও ইরিটেশন কম করতে সাহায্য করে।
বর্ষাকাল এমনিতেই স্যাঁতস্যাঁতে। তাই শ্যাম্পু করার পরের বা স্নানের পরে চুল ভাল করে শুকোতে ভুলবেন না। বিশেষ করে ভিজে চুল বাঁধবেন না। এতে খুশকির সমস্যা বেড়ে যেতে পারে। হতে পারে ইরিটেশনও। চুল পড়ে যাওয়াও অস্বাভাবিক নয়।
অতি অবশ্যই সালফেট বিহীন শ্যাম্পু ব্যবহার করুন। এই উপাদান আপনার স্ক্যাল্প পিউরিফাই করতে সাহায্য করবে। নির্জীব চুলকে দেবে পুষ্টি। প্রাণহীন চুলে ফিরিয়ে আনবে জেল্লা।
নারকেল তেল ম্যাসাজ করেন স্ক্যাল্পে। বর্ষাকালে স্ক্যাল্প অনেক সময় ড্ৰাই হয়ে যায়। নারকেল তেল স্ক্যাল্পে ময়েশ্চার ধরে রাখতে সাহায্য করে। অনেক সময় বর্ষাকালে স্ক্যাল্প থেকে ফ্লেক্স উঠে আসে। এই তেল ব্যবহার করলে সেই সমস্যাও মিটবে অনেকটাই।
ব্যবহার করুন অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার। এতে আছে অ্যান্টিফাঙ্গাল, অ্যান্টিমাইক্রোবায়াল ও অ্যান্টিইনফ্লেমেটরি গুণ। এটি নিয়ম করে ব্যবহার করলে স্ক্যাল্পের চুলকানি ভাব কমে অনেকটাই। তবে অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার সরাসরি স্ক্যাল্পে ব্যবহার করবেন না। ৫০ মিলি জলে ১ চামচ অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার মিশিয়ে আলতো করে চুলের গোড়ায় ম্যাসাজ করে নিন। ১৫ মিনিট রেখে মৃদু শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে নিন।
টি ট্রি অয়েল দিয়ে স্ক্যাল্প ম্যাসাজ করলেও রেহাই পাবেন ইচি স্ক্যাল্পের সমস্যা থেকে। এর অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল গুণ স্ক্যাল্পের যে কোনও ইরিটেশন কম করতে সাহায্য করে।
বর্ষাকাল এমনিতেই স্যাঁতস্যাঁতে। তাই শ্যাম্পু করার পরের বা স্নানের পরে চুল ভাল করে শুকোতে ভুলবেন না। বিশেষ করে ভিজে চুল বাঁধবেন না। এতে খুশকির সমস্যা বেড়ে যেতে পারে। হতে পারে ইরিটেশনও। চুল পড়ে যাওয়াও অস্বাভাবিক নয়।
অতি অবশ্যই সালফেট বিহীন শ্যাম্পু ব্যবহার করুন। এই উপাদান আপনার স্ক্যাল্প পিউরিফাই করতে সাহায্য করবে। নির্জীব চুলকে দেবে পুষ্টি। প্রাণহীন চুলে ফিরিয়ে আনবে জেল্লা।
