আজকাল ওয়েব ডেস্ক: আমাদের শরীরের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গগুলির মধ্যে একটি হল কিডনি। মূত্র থেকে শুরু করে শরীরে হরমোনের ভারসাম্য, ব্লাড প্রেশার নিয়ন্ত্রণ সহ একাধিক জরুরি কাজ একা হাতে সামলায় এই অঙ্গ। তাই সুস্থ থাকতে বৃক্কের হাল যে ফেরাতেই হবে। নইলে ক্রনিক কিডনি ডিজিজ থেকে শুরু করে নানাবিধ জটিল রোগের ফাঁদে পড়ার আশঙ্কা বাড়বে বৈকি!
কিডনির হাল ফেরানোর কাজে খুবই কার্যকরী ভূমিকা পালন করে কিছু পরিচিত পানীয়। যেগুলি বৃক্কের হাল ফেরানোর জন্য মহৌষধির মতো কাজ করে। তাই আর সময় নষ্ট না করে ঝটপট জেনে নেওয়া যাক সেই সমস্ত পানীয়র বিষয়।
ক্র্যানবেরি জুসে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট। এই জুস ইউরিনারি ট্র্যাক ইনফেকশন (ইউটিআই) হওয়ার সম্ভাবনা কমায়। অনেক সময় ইউটিআই কিডনিতে প্রভাব ফেলে।তাই পরোক্ষভাবে কিডনি ভালো রাখতে ক্র্যানবেরি জুস খেতে পারেন। সেক্ষেত্রে মিষ্টি ছাড়া অথবা কম মিষ্টির ক্র্যানবেরি জুস খাওয়াই সবচেয়ে ভাল। বেশি মিষ্টি ব্লাড সুগার এবং ব্লাড প্রেসার বাড়িয়ে দিতে পারে। তাই কিডনি ভালো রখতে দুটিই নিয়ন্ত্রণে রাখা জরুরি। কিডনিতে পাথর হওয়ার ঝুঁকিও কমায় ক্র্যানবেরি জুস।
গবেষণায় ধরা পড়েছে, দিনে ২ গ্লাস গাজরের রস পান করলে কিডনি ভাল থাকে। আবার বিটের জুসে এতটাই অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট রয়েছে যা সার্বিকভাবে স্বাস্থ্যের জন্য উপকারি। বিট ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে রাখতেও সাহায্য করে। যেহেতু উচ্চ রক্তচাপ কিডনিতে প্রভাব ফেলে। তাই কিডনি ভালো রাখতে বিট যে উপকারি তা বলাই বাহুল্য।
বেশ কয়েকটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে, যে কোনও ধরনের গ্রিন টি, ব্ল্যাক টি অথবা ওলং চা এমনকী দুধ চাও কিডনিকে রক্ষা করে। যদিও অন্য একটি গবেষণা বলছে, চিনি ছাড়া শুধু গ্রিন টি অথবা ব্ল্যাক টি কিডনিকে সুস্থ রাখে। কিডনি ভাল রাখতে আপেলের জুস খেতে পারেন। টানা ৫ দিন ২ থেকে ৪ কাপ আপেলের জুস খাওয়ার পর নয়জন মহিলার উপর পরীক্ষা করে দেখা গেছে, তাঁদের কিডনি স্টোন হওয়ার সম্ভাবনা কম রয়েছে।
আপেলের জুসের মতো রোজ ৩ কাপ অরেঞ্জ জুস খেলে ক্যালসিয়াম অক্সালেট থেকে কিডনি পাথর হওয়ার সম্ভাবনা কম হয়। লেবুতে বেশি মাত্রায় সাইট্রেট থাকে। তাই কিডনি সুস্থ রাখতে নিয়মিত খান লেবুর রস। কফিপ্রেমীরা কিডনি ভাল রাখতে দিনে একবার কফি খেতেই পারেন।
কিডনির হাল ফেরানোর কাজে খুবই কার্যকরী ভূমিকা পালন করে কিছু পরিচিত পানীয়। যেগুলি বৃক্কের হাল ফেরানোর জন্য মহৌষধির মতো কাজ করে। তাই আর সময় নষ্ট না করে ঝটপট জেনে নেওয়া যাক সেই সমস্ত পানীয়র বিষয়।
ক্র্যানবেরি জুসে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট। এই জুস ইউরিনারি ট্র্যাক ইনফেকশন (ইউটিআই) হওয়ার সম্ভাবনা কমায়। অনেক সময় ইউটিআই কিডনিতে প্রভাব ফেলে।তাই পরোক্ষভাবে কিডনি ভালো রাখতে ক্র্যানবেরি জুস খেতে পারেন। সেক্ষেত্রে মিষ্টি ছাড়া অথবা কম মিষ্টির ক্র্যানবেরি জুস খাওয়াই সবচেয়ে ভাল। বেশি মিষ্টি ব্লাড সুগার এবং ব্লাড প্রেসার বাড়িয়ে দিতে পারে। তাই কিডনি ভালো রখতে দুটিই নিয়ন্ত্রণে রাখা জরুরি। কিডনিতে পাথর হওয়ার ঝুঁকিও কমায় ক্র্যানবেরি জুস।
গবেষণায় ধরা পড়েছে, দিনে ২ গ্লাস গাজরের রস পান করলে কিডনি ভাল থাকে। আবার বিটের জুসে এতটাই অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট রয়েছে যা সার্বিকভাবে স্বাস্থ্যের জন্য উপকারি। বিট ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে রাখতেও সাহায্য করে। যেহেতু উচ্চ রক্তচাপ কিডনিতে প্রভাব ফেলে। তাই কিডনি ভালো রাখতে বিট যে উপকারি তা বলাই বাহুল্য।
বেশ কয়েকটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে, যে কোনও ধরনের গ্রিন টি, ব্ল্যাক টি অথবা ওলং চা এমনকী দুধ চাও কিডনিকে রক্ষা করে। যদিও অন্য একটি গবেষণা বলছে, চিনি ছাড়া শুধু গ্রিন টি অথবা ব্ল্যাক টি কিডনিকে সুস্থ রাখে। কিডনি ভাল রাখতে আপেলের জুস খেতে পারেন। টানা ৫ দিন ২ থেকে ৪ কাপ আপেলের জুস খাওয়ার পর নয়জন মহিলার উপর পরীক্ষা করে দেখা গেছে, তাঁদের কিডনি স্টোন হওয়ার সম্ভাবনা কম রয়েছে।
আপেলের জুসের মতো রোজ ৩ কাপ অরেঞ্জ জুস খেলে ক্যালসিয়াম অক্সালেট থেকে কিডনি পাথর হওয়ার সম্ভাবনা কম হয়। লেবুতে বেশি মাত্রায় সাইট্রেট থাকে। তাই কিডনি সুস্থ রাখতে নিয়মিত খান লেবুর রস। কফিপ্রেমীরা কিডনি ভাল রাখতে দিনে একবার কফি খেতেই পারেন।
