বীরেন ভট্টাচার্য , দিল্লি: ৫ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনে ব্যাপক ফলাফলের পরদিনই শীতকালীন অধিবেশন। সোমবার অধিবেশনের প্রথম দিন ফুরফুরে ছিল ট্রেজারি বেঞ্চ। এদিন সংসদের উভয়কক্ষে সমস্ত সাংসদকে মিষ্টিমুখ করানো হয়। তবে বিরোধী শিবিরের সাংসদরা শারীরিক সমস্যার কারণ দেখিয়ে এড়িয়ে যান। কক্ষের মধ্যে এবং গেটের বাইরে দাঁড়িয়ে মিষ্টি মুখ করাতে দেখা যায় বিজেপি সাংসদদের। এদিন সংসদে ওঠে জয় শ্রীরাম এবং ভারত মাতা কি জয় স্লোগান।
সভা শুরুর আগে প্রথামাফিক কয়েকটি সংবাদমাধ্যমে বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি জানান, নেতিবাচক মানসিকতাকে প্রত্যাখান করেছেন দেশের মানুষ। কংগ্রেসের উদ্দেশে তাঁর বক্তব্য, পরাজয়ের হতাশা সংসদে প্রকাশ যেন না করা হয়। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘সমস্ত সাংসদকে প্রস্তুতি নিয়ে সংসদে আসার অনুরোধ করছি। নির্বাচনের ফলাফলের নিরিখে, আমি বলব, এটা বিরোধীদের কাছে একটা সুবর্ণ সুযোগ। গত ৯ বছর ধরে তারা যে নেতিবাচক মানসিকতা বয়ে নিয়ে বেড়াচ্ছে, তা পরিত্যাগ করে ইতিবাচক মানসিকতা তুলে ধরার সময় এটা। সংসদে পরাজয়ের হতাশা প্রকাশ করবেন না।’ তিনি বলেছেন, ‘এটা আপনাদের সুবিধার জন্য। গণতন্ত্রে বিরোধীদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। অনুগ্রহ করে এটা বুঝুন। দেশের মানুষ চান না, উন্নয়নের কাজ মাঝপথে থমকে যাক।’ বিরোধীদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী মোদি আরও বলেন, ‘যদি আপনারা নেতিবাচক মানসিকতা ত্যাগ করে এগিয়ে ইতিবাচক মানসিকতার দিকে এগিয়ে যান, তাহলে দেশও রায় বদল করবে, আপনাদের জন্য নতুন দরজা খুলবে।’
সভা শুরুর আগে প্রথামাফিক কয়েকটি সংবাদমাধ্যমে বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি জানান, নেতিবাচক মানসিকতাকে প্রত্যাখান করেছেন দেশের মানুষ। কংগ্রেসের উদ্দেশে তাঁর বক্তব্য, পরাজয়ের হতাশা সংসদে প্রকাশ যেন না করা হয়। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘সমস্ত সাংসদকে প্রস্তুতি নিয়ে সংসদে আসার অনুরোধ করছি। নির্বাচনের ফলাফলের নিরিখে, আমি বলব, এটা বিরোধীদের কাছে একটা সুবর্ণ সুযোগ। গত ৯ বছর ধরে তারা যে নেতিবাচক মানসিকতা বয়ে নিয়ে বেড়াচ্ছে, তা পরিত্যাগ করে ইতিবাচক মানসিকতা তুলে ধরার সময় এটা। সংসদে পরাজয়ের হতাশা প্রকাশ করবেন না।’ তিনি বলেছেন, ‘এটা আপনাদের সুবিধার জন্য। গণতন্ত্রে বিরোধীদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। অনুগ্রহ করে এটা বুঝুন। দেশের মানুষ চান না, উন্নয়নের কাজ মাঝপথে থমকে যাক।’ বিরোধীদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী মোদি আরও বলেন, ‘যদি আপনারা নেতিবাচক মানসিকতা ত্যাগ করে এগিয়ে ইতিবাচক মানসিকতার দিকে এগিয়ে যান, তাহলে দেশও রায় বদল করবে, আপনাদের জন্য নতুন দরজা খুলবে।’
