আজকাল ওয়েবডেস্ক: সময় যত এগোচ্ছে, ততোই ছড়িয়ে যাচ্ছে আন্দোলনের স্ফুলিঙ্গ। ক্রমেই অশান্ত হচ্ছে বাংলাদেশ। মঙ্গল এবং বুধবারের পর বৃহস্পতিবার দিনভর দফায় দফায় উত্তপ্ত হল মিত্ররাষ্ট্র। বেলায় বেলায় বাড়ল মৃতের সংখ্যা। প্রাণ গেল কিশোরের, প্রাণ গেল সাংবাদিকের। শেষ পাওয়া খবর অনুযায়ী, বাংলাদেশে সংঘর্ষে এখনও পর্যন্ত প্রাণ হারিয়েছেন ১৯ জন। আহত কয়েকশ মানুষ। হতাহতের সংখ্যা বাড়ার আশঙ্কা প্রবল।
কোটা বিরোধী আন্দোলনে অগ্নিগর্ভ বাংলাদেশে বৃহস্পতিবার বারবার আঘাত এল সংবাদ মাধ্যমের উপর। এমনিতেই দেশে মোবাইল নেটওয়ার্ক বন্ধ, সে দেশের মোবাইল নেটওয়ার্ক অপারেটর গ্রামীণফোনের কার্যালয়ের সামনেও বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন আন্দোলনকারীরা। কোথাও কোথাও বন্ধ করা হচ্ছে টিভির সম্প্রচার। বৃহস্পতিবার যাত্রাবাড়ীতে সংঘর্ষকালে গুলিবিদ্ধ হয়ে মৃত্যু হয়েছে সাংবাদিক হাসান মেহেদীর। সূত্রের খবর, ঢাকা টাইমস-এর সাংবাদিক ছিলেন তিনি। বৃহস্পতিবার সন্ধেয় গুলিবিদ্ধ অবস্থায় থাকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজে নিয়ে যাওয়া হলে, মৃত বলে ঘোষণা করা হয়। ৭ মাসের এক শিশুকন্যা রয়েছে মেহেদীর।
বৃহস্পতিবার ঢাকার রামপুরায় বিটিভি অর্থাৎ বাংলাদেশ টেলিভিশন ভবনে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়। দুপুর ৩টা নাগাদ এই হামলা চলে। ওই ভবনে ভাঙচুর, হামলা চালায় আন্দোলনকারীরা। উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে ভবন ছেড়ে যান কর্মীরা। বন্ধ রয়েছে সেখানকার সম্প্রচার।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, সরকার আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের দাবির সঙ্গে একমত। তাদের সঙ্গে যে কোন সময় আলোচনায় বসতে রাজি সরকার। কিন্তু সরকারের এই আহ্বান প্রত্যাখ্যান করে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার কথা জানিয়েছেন।
কোটা বিরোধী আন্দোলনে অগ্নিগর্ভ বাংলাদেশে বৃহস্পতিবার বারবার আঘাত এল সংবাদ মাধ্যমের উপর। এমনিতেই দেশে মোবাইল নেটওয়ার্ক বন্ধ, সে দেশের মোবাইল নেটওয়ার্ক অপারেটর গ্রামীণফোনের কার্যালয়ের সামনেও বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন আন্দোলনকারীরা। কোথাও কোথাও বন্ধ করা হচ্ছে টিভির সম্প্রচার। বৃহস্পতিবার যাত্রাবাড়ীতে সংঘর্ষকালে গুলিবিদ্ধ হয়ে মৃত্যু হয়েছে সাংবাদিক হাসান মেহেদীর। সূত্রের খবর, ঢাকা টাইমস-এর সাংবাদিক ছিলেন তিনি। বৃহস্পতিবার সন্ধেয় গুলিবিদ্ধ অবস্থায় থাকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজে নিয়ে যাওয়া হলে, মৃত বলে ঘোষণা করা হয়। ৭ মাসের এক শিশুকন্যা রয়েছে মেহেদীর।
বৃহস্পতিবার ঢাকার রামপুরায় বিটিভি অর্থাৎ বাংলাদেশ টেলিভিশন ভবনে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়। দুপুর ৩টা নাগাদ এই হামলা চলে। ওই ভবনে ভাঙচুর, হামলা চালায় আন্দোলনকারীরা। উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে ভবন ছেড়ে যান কর্মীরা। বন্ধ রয়েছে সেখানকার সম্প্রচার।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, সরকার আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের দাবির সঙ্গে একমত। তাদের সঙ্গে যে কোন সময় আলোচনায় বসতে রাজি সরকার। কিন্তু সরকারের এই আহ্বান প্রত্যাখ্যান করে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার কথা জানিয়েছেন।
