আজকাল ওয়েবডেস্ক:‌ একাধিক সামাজিক মাধ্যম বন্ধ করা হল বাংলাদেশে। ২ আগস্ট থেকে এই সিদ্ধান্ত কার্যকর করেছে শেখ হাসিনা সরকার। শুক্রবার থেকে ইনস্টাগ্রাম, টিকটক, হোয়াটসঅ্যাপ, টেলিগ্রাম ও ইউটিউবে অ্যাক্সেস সীমাবদ্ধ রাখা হয়েছে।  



প্রসঙ্গত, সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে ছাত্র আন্দোলনে উত্তাল হয়ে উঠেছিল বাংলাদেশ। ঝরেছে শতাধিক প্রাণ। এই হিংসাত্মক আন্দোলনের জেরে এর আগে একবার বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ, টিকটক, ইউটিউব–সহ অন্যান্য সোশাল মিডিয়া। প্রায় ১৫ দিন বন্ধ থাকার পর গত ২৮ জুলাই ফের সচল হয় সোশ্যাল মিডিয়া মাধ্যমগুলি। কিন্তু পাঁচ দিন যেতে না যেতেই ফের বন্ধ করে দেওয়া হল। 
এর আগে গত ১৭ জুলাই রাতে বাংলাদেশে মোবাইল ইন্টারনেট এবং ১৮ জুলাই ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। পরে বিভিন্ন সোশাল মিডিয়া বন্ধ করে দেওয়া হয়। অবশেষে ২৮ জুলাই রবিবার বিকেল তিনটে থেকে সারা দেশে ফোরজি ইন্টারনেট পরিষেবা চালু করা হয়। তারপরই চালু হয় ফেসবুক–হোয়াটসঅ্যাপ–সহ নানা সমাজ মাধ্যম। সাধারণ মানুষ পেয়েছিলেন স্বস্তি। কিন্তু ফের তা বন্ধ করে দেওয়া হল।