আজকাল ওয়েবডেস্ক: দশেরার উৎসবের মাঝেই ভয়াবহ ঘটনা। মহারাষ্ট্রের প্রাক্তন মন্ত্রী, পরপর গুলিতে লুটিয়ে পড়েন তিনি। তড়িঘড়ি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলেও, শেষ রক্ষা হয়নি। বাবা সিদ্দিকির মৃত্যুতে উত্তাল মহারাষ্ট্রের রাজনীতি। এনসিপি নেতার মৃত্যুতে সুর চড়াচ্ছে বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলি।
সিদ্দিকির মৃত্যুতে প্রশ্ন উঠছিল, এই ঘটনাতেও কি জড়িত লরেন্স বিষ্ণোই গ্যাং। ইতিমধ্যে বাবা সিদ্দিকির মৃত্যুর ঘটনায় আটক করা হয়েছে গুরমিল বলজিত সিং(২৩) এবং ধরমরাজ রাজেশ কাশ্যপ (১৯) কে। দুজনেই হরিয়ানা এবং উত্তরপ্রদেশের বাসিন্দা। মুম্বই পুলিশ জানিয়েছে, তারা তৃতীয় অপরাধীর খোঁজ চালাচ্ছে।
সর্বভারতীয় সংবাদ সংস্থা জানিয়েছে, মুম্বই পুলিশ প্রাথমিক তদন্তে জানতে পেরেছে, অভিযুক্তরা বেশ কয়েকমাস ধরে লাগাতার বাবা সিদ্দিকির বাড়ি, অফিসে রেইকি করেছে। এই খুন, হত্যার পিছনে প্রাথমিকভাবে বেশ কয়েকটি কারণ সামনে রাখছেন তদন্তকারীরা। বস্তি পুনর্বাসন প্রকল্প কিংবা ব্যবসায়িক কারণকে এগিয়ে রাখছে পুলিশ।
শনিবার সন্ধ্যায় নিজের অফিস থেকে বেরিয়ে গাড়িতে ওঠার আগেই পরপর তিনটে গুলি এসে লাগে তাঁর শরীরে। সঙ্গে ছিলেন ছেলে। কে বা কারা গুলি চালাল তা এখনও স্পষ্ট নয়। ঘটনার আকস্মিকতা কাটিয়ে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার কিছু পরেই চিকিৎসকরা মৃত বলে ঘোষণা করেন বাবা সিদ্দিকিকে।
