আজকাল ওয়েবডেস্ক:‌ লালকেল্লায় ঘটেছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ। সেখানে যাচ্ছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। তিনি জানালেন, তদন্তে যা উঠে আসবে, তা প্রকাশ করা হবে জনসমক্ষে। অকুস্থলে যাওয়ার আগে হাসপাতালে যান শাহ। ঘটনায় যাঁরা জখম হয়েছেন, তাঁদের দেখতেই হাসপাতালে গিয়েছেন তিনি।


সংবাদ সংস্থা এএনআই–কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে শাহ জানান, সন্ধে ৭টা নাগাদ ঘটনাটি ঘটেছে। লালকেল্লার কাছে সুভাষ মার্গ সিগন্যালে একটি চারচাকা গাড়িতে বিস্ফোরণ হয়। বিস্ফোরণে পথচলতি কয়েক জন জখম হয়েছেন। কয়েকটি গাড়িও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কয়েক জনের মৃত্যুও হয়েছে বলে জানা গিয়েছে প্রাথমিক তদন্তে। খবর পাওয়ার ১০ মিনিটের মধ্যেই দিল্লি পুলিশ ক্রাইম ব্রাঞ্চ এবং স্পেশ্যাল ব্রাঞ্চ ঘটনাস্থলে পৌঁছোয়। এনএসজি এবং এনআইএ তদন্ত শুরু করেছে। তাতে যোগ দিয়েছে ফরেন্সিক দলও। এলাকার সমস্ত সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।


শাহ বলেন, ‘‌দিল্লির সিপি এবং স্পেশ্যাল ব্রাঞ্চের প্রধানের সঙ্গে কথা বলেছি। সব দিক খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তদন্তে যা উঠে আসবে, সব প্রকাশ করা হবে জনসমক্ষে।’


দিল্লির লালকেল্লার সামনে গাড়িতে বিস্ফোরণের ঘটনায় এনআইএ তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। তদন্তভার হাতে পাওয়ার পরেই জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা (এনআইএ) দল ঘটনাস্থলে পৌঁছোয়। শুধু তা–ই নয়, এনএসজি এবং ফরেন্সিক দলও রয়েছে ঘটনাস্থলে। বিস্ফোরণের ঘটনায় অন্তত আট জনের মৃত্যু ঘটেছে। বিস্ফোরণের পরেই শাহের সঙ্গে কথা বলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। 


বিস্ফোরণের খবর পাওয়ার পরই ঘটনাস্থলে পৌঁছোয় দমকলের কমপক্ষে ২০টি ইঞ্জিন। দ্রুত আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন দমকলকর্মীরা। বিস্ফোরণের ঘটনাটি ঘটে সন্ধে ৬টা ৫২ মিনিটে। প্রত্যক্ষদর্শীদের মতে, আচমকা বিস্ফোরণের শব্দে কেঁপে ওঠে এলাকা। বিস্ফোরণের পর পরই রাস্তায় দেহাংশ ছড়িয়ে পড়তে দেখেন অনেকেই। বিস্ফোরণের নেপথ্যে কি নাশকতা? বিষয়টি উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না। 


এটা ঘটনা, বিস্ফোরণের পরই দিল্লি জুড়ে কড়া সতর্কতা (হাই অ্যালার্ট) জারি করা হয়। শুধু দিল্লিতে নয়, মহারাষ্ট্র, উত্তরপ্রদেশেও একই সতকর্তা জারি করা হয়েছে। দিল্লি পুলিশের আধিকারিকদের সঙ্গে কথা বলেন শাহ। গোটা পরিস্থিতির উপর নজর রাখছেন তিনি। সূত্রের খবর, ঘটনার পর পরই মোদির সঙ্গে কথা বলেন শাহ। তাঁকে পুরো পরিস্থিতি জানিয়েছেন বলে খবর।


বিস্ফোরণের খবর পাওয়ার পরই ঘটনাস্থলে পৌঁছোয় দমকলের কমপক্ষে ২০টি ইঞ্জিন। দ্রুত আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন দমকলকর্মীরা। বিস্ফোরণের ঘটনাটি ঘটে সন্ধে ৬টা ৫২ মিনিটে। প্রত্যক্ষদর্শীদের মতে, আচমকা বিস্ফোরণের শব্দে কেঁপে ওঠে এলাকা। বিস্ফোরণের পর পরই রাস্তায় দেহাংশ ছড়িয়ে পড়তে দেখেন অনেকেই। বিস্ফোরণের নেপথ্যে কি নাশকতা? বিষয়টি এখনও স্পষ্ট না–হলেও সম্ভাবনা উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না।