মঙ্গলবারের মনখারাপের বিকেল পেরিয়ে বুধবারের বিষণ্ণ সকাল। নির্দিষ্ট সময়ে রবীন্দ্রসদনে গানস্যালুট দিয়ে উস্তাদ রাশিদ খানকে শেষযাত্রায় রওনা করিয়ে দিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। উপস্থিত অরূপ বিশ্বাস, ইন্দ্রনীল সেন, দেবাশিস কুমার, রাজ চক্রবর্তী প্রমুখ। আগে ঠিক ছিল, টালিগঞ্জের সমাধিস্থলে সমাধিস্থ করা হবে শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের দিকপাল রাশিদ খানকে। বুধবারের ঘোষণা, উত্তরপ্রদেশের ভূমিপুত্রকে জন্মভিটেয় সমাধিস্থ করা হবে। এদিন রাতের বিমানে দিল্লি নিয়ে যাওয়া হবে তাঁর দেহ। ওখান থেকে বদাউনে পৌঁছে যাবে শিল্পীর নশ্বর দেহ।
পিস ওয়র্ল্ডের পরিবর্তে বাঙুরে নিজের বাড়িতেই মঙ্গলবার নিয়ে যাওয়া হয়েছিল শিল্পীর দেহ। সেখান থেকে সকাল ৯টায় তাঁকে নিয়ে রবীন্দ্রসদনের উদ্দেশে রওনা দেন তাঁর পরিবার। সকাল থেকে তাঁর বাড়ির সামনে ছিল অগুন্তি অনুরাগীর ভিড়। সেই ভিড় ক্রমশ পৌঁছে যায় রবীন্দ্রসদনে। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভিড় বাড়তে থাকে সেখানেও। সদন সাজানো তাঁর ছবিতে, ফুলে। নেপথ্যে বেজেছে শিল্পীর গাওয়া শাস্ত্রীয় সঙ্গীত। পুষ্পস্তবকে, চোখের জলে তাঁকে সম্মান জানান সবাই। একপাশে নিশ্চুপ দাঁড়িয়ে শোকস্তব্ধ মুখ্যমন্ত্রী। যাঁকে সদ্যপ্রয়াত শিল্পী ‘মা’ সম্বোধন করতেন। তাঁর নির্দেশে তদারকিতে মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস, ইন্দ্রনীল সেন, বিধায়ক প্রমুখ। সাদা বেদি সাদা পু্ষ্পস্তবকে সাজানো। বুকে, পায়ের কাছে রক্ত লাল গোলাপের তোড়া। গায়ে জড়ানো কাশ্মীরী শাল। এভাবেই অনন্তশয্যায় শায়িত শিল্পী। রাশিদ খানের স্ত্রী, দুই মেয়ে, ছেলে অঝোরে কাঁদছেন।
নির্দিষ্ট সময়ে শুরু গানস্যালুট। নির্দিষ্ট সময় মেনে শেষবিদায় পর্ব অনুষ্ঠিত হয়। শিল্পীর দেহ শীতের মিঠেকড়া রোদ গায়ে মেখে খোলা আকাশের নীচে শায়িত। সেই পর্ব মিটতেই শিল্পীর দেহ নয়ে শবযান রওনা দেয় তাঁর নাকতলার বাড়িতে। সেখানেও নীরবে অপেক্ষমান উস্তাদজির অসংখ্য ভক্ত। তাঁদের থেকে বিদায় নিয়ে রাতে রাজধানীর পথে রওনা হবেন শিল্পীর পরিবার।
পিস ওয়র্ল্ডের পরিবর্তে বাঙুরে নিজের বাড়িতেই মঙ্গলবার নিয়ে যাওয়া হয়েছিল শিল্পীর দেহ। সেখান থেকে সকাল ৯টায় তাঁকে নিয়ে রবীন্দ্রসদনের উদ্দেশে রওনা দেন তাঁর পরিবার। সকাল থেকে তাঁর বাড়ির সামনে ছিল অগুন্তি অনুরাগীর ভিড়। সেই ভিড় ক্রমশ পৌঁছে যায় রবীন্দ্রসদনে। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভিড় বাড়তে থাকে সেখানেও। সদন সাজানো তাঁর ছবিতে, ফুলে। নেপথ্যে বেজেছে শিল্পীর গাওয়া শাস্ত্রীয় সঙ্গীত। পুষ্পস্তবকে, চোখের জলে তাঁকে সম্মান জানান সবাই। একপাশে নিশ্চুপ দাঁড়িয়ে শোকস্তব্ধ মুখ্যমন্ত্রী। যাঁকে সদ্যপ্রয়াত শিল্পী ‘মা’ সম্বোধন করতেন। তাঁর নির্দেশে তদারকিতে মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস, ইন্দ্রনীল সেন, বিধায়ক প্রমুখ। সাদা বেদি সাদা পু্ষ্পস্তবকে সাজানো। বুকে, পায়ের কাছে রক্ত লাল গোলাপের তোড়া। গায়ে জড়ানো কাশ্মীরী শাল। এভাবেই অনন্তশয্যায় শায়িত শিল্পী। রাশিদ খানের স্ত্রী, দুই মেয়ে, ছেলে অঝোরে কাঁদছেন।
নির্দিষ্ট সময়ে শুরু গানস্যালুট। নির্দিষ্ট সময় মেনে শেষবিদায় পর্ব অনুষ্ঠিত হয়। শিল্পীর দেহ শীতের মিঠেকড়া রোদ গায়ে মেখে খোলা আকাশের নীচে শায়িত। সেই পর্ব মিটতেই শিল্পীর দেহ নয়ে শবযান রওনা দেয় তাঁর নাকতলার বাড়িতে। সেখানেও নীরবে অপেক্ষমান উস্তাদজির অসংখ্য ভক্ত। তাঁদের থেকে বিদায় নিয়ে রাতে রাজধানীর পথে রওনা হবেন শিল্পীর পরিবার।
