ঘরোয়া ভাবে দুই পরিবারকে নিয়ে সম্পন্ন হল রূপাঞ্জনা মৈত্র এবং রাতুল মুখোপাধ্যায়ের বৌভাত অনুষ্ঠান। সকলকে খাবার বেড়ে খাওয়ালেন নববিবাহিতা রূপাঞ্জনা।
ছ’বছরের বন্ধুত্ব এবং প্রেম পর্ব - বলা ভাল একে অপরকে আরও বেশি করে চেনা জানার পর অবশেষে জীবনের নতুন অধ্যায় শুরু করলেন রাতুল এবং রূপাঞ্জনা। সব নিয়ম মেনে বিয়ে করেছিলেন রাতুল-রূপাঞ্জনা। বৌভাতেও দেখা গেল সেই একই ছবি। তবে ভাত-কাপড়ের দায়িত্বের অনুষ্ঠান সম্ভবত হয়নি। বর্তমান সময়ে সেভাবে এই অনুষ্ঠান একটু কমই দেখা যায়। ভাত কাপড়ের অনুষ্ঠানের পরিবর্তে একে অপরের পাশে থাকার একে অপরকে ভালো রাখার দায়িত্ব নিলেন রাতুল রুপাঞ্জনা, এবং অবশ্যই দু’জনে মিলে ছেলে রিয়ানকে সুন্দর একটি জীবন দেওয়ার প্রতিজ্ঞা করলেন। বিয়ের দিন সাবেকি সাজেই দেখা গেছিল রুপাঞ্জনা মৈত্রকে। এদিন বৌভাতেও সবুজ রং এর একটি জামদানি শাড়ি এবং সোনার গয়নায় খুব হালকা সাজেই দেখা গেল অভিনেত্রীকে, পাঞ্জাবি পায়জামায় হাসিমুখে দেখা গেল রাতুলকেও।
মা এবং চ্যাম্পসের সঙ্গে সব সময় খুশি রিয়ান, লাল পাঞ্জাবিতে এদিন আরো মিষ্টি দেখাচ্ছিল তাকে। খাবার টেবিলে হাসিমুখে পরিবেশন করতে দেখা গেল রূপাঞ্জনাকে। রাতুল ও রূপাঞ্জনার বিয়ে নিয়ে বহু মানুষ নানান মন্তব্য করেছেন, বয়সের পার্থক্য থাকায় কুমন্তব্য করতেও ছাড়েননি তাঁরা। কিন্তু কথায় কখনোই পাত্তা দেননি এই অভিনেত্রী। জীবনে ভাল থাকাটাই আসল, এবং সেটা নিজেদেরকেই করতে হবে, অন্য কেউ করে দেবে না। অন্যদের খারাপ কথায় কান না দিয়ে বরং দুই পরিবারকে নিয়ে ভালবাসার সংসার শুরু করেছেন রাতুল ও রূপাঞ্জনা।
ছ’বছরের বন্ধুত্ব এবং প্রেম পর্ব - বলা ভাল একে অপরকে আরও বেশি করে চেনা জানার পর অবশেষে জীবনের নতুন অধ্যায় শুরু করলেন রাতুল এবং রূপাঞ্জনা। সব নিয়ম মেনে বিয়ে করেছিলেন রাতুল-রূপাঞ্জনা। বৌভাতেও দেখা গেল সেই একই ছবি। তবে ভাত-কাপড়ের দায়িত্বের অনুষ্ঠান সম্ভবত হয়নি। বর্তমান সময়ে সেভাবে এই অনুষ্ঠান একটু কমই দেখা যায়। ভাত কাপড়ের অনুষ্ঠানের পরিবর্তে একে অপরের পাশে থাকার একে অপরকে ভালো রাখার দায়িত্ব নিলেন রাতুল রুপাঞ্জনা, এবং অবশ্যই দু’জনে মিলে ছেলে রিয়ানকে সুন্দর একটি জীবন দেওয়ার প্রতিজ্ঞা করলেন। বিয়ের দিন সাবেকি সাজেই দেখা গেছিল রুপাঞ্জনা মৈত্রকে। এদিন বৌভাতেও সবুজ রং এর একটি জামদানি শাড়ি এবং সোনার গয়নায় খুব হালকা সাজেই দেখা গেল অভিনেত্রীকে, পাঞ্জাবি পায়জামায় হাসিমুখে দেখা গেল রাতুলকেও।
মা এবং চ্যাম্পসের সঙ্গে সব সময় খুশি রিয়ান, লাল পাঞ্জাবিতে এদিন আরো মিষ্টি দেখাচ্ছিল তাকে। খাবার টেবিলে হাসিমুখে পরিবেশন করতে দেখা গেল রূপাঞ্জনাকে। রাতুল ও রূপাঞ্জনার বিয়ে নিয়ে বহু মানুষ নানান মন্তব্য করেছেন, বয়সের পার্থক্য থাকায় কুমন্তব্য করতেও ছাড়েননি তাঁরা। কিন্তু কথায় কখনোই পাত্তা দেননি এই অভিনেত্রী। জীবনে ভাল থাকাটাই আসল, এবং সেটা নিজেদেরকেই করতে হবে, অন্য কেউ করে দেবে না। অন্যদের খারাপ কথায় কান না দিয়ে বরং দুই পরিবারকে নিয়ে ভালবাসার সংসার শুরু করেছেন রাতুল ও রূপাঞ্জনা।
