নিজস্ব সংবাদদাতা: কিশোর বয়সে একসঙ্গে রেওয়াজ। তখন সোনাপুরে তেজেন্দ্র নারায়ণ মজুমদারের বাড়িতে প্রায়শই যাতায়াত লেগে থাকতো বিক্রম ঘোষের। না, তখনও কারও নামের আগে 'পন্ডিত' অলংকারের সংযোজন হয়নি। সেই সময় বিক্রম ঘোষের শ্রদ্ধেয় পিতা, উদীয়মান শিল্পীদের মস্ত বড় অনুপ্রেরণা ছিলেন। বন্ধুত্ব সেই সময় থেকেই। কেটে গিয়েছে প্রায় ৪০ বছর। এবার সেই বন্ধুত্বের উদযাপন আরও রঙিন হয়ে উঠবে আগামী ১৮ আগস্ট, জি ডি বিড়লা সভাঘরে। আয়োজিত হবে ৪০'এ 'দ্য আল্টিমেট ডুয়ো', শহরবাসী চাক্ষুস করবেন পন্ডিত বিক্রম ঘোষ ও পন্ডিত তেজেন্দ্র নারায়ণ মজুমদারের এক অনন্য যুগলবন্দি।
সেই প্রসঙ্গে আজকাল ডট ইন এর পক্ষ থেকে যোগাযোগ করা হয় দুই গুণী শিল্পীর সঙ্গেই। অনুষ্ঠান নিয়ে আবেগপ্রবণ দুজনেই।
বিক্রম এবং তেজেন্দ্র নারায়ণ দুজনেই বহুদিন ধরে শাস্ত্রীয় মিউজিক নিয়ে কাজ করে আসছেন। বিক্রমের কথায়, ''আমরা যদি নতুন কিছু দিতে না পারতাম, তবে বিনোদন জগতে এতদিন টিকে থাকতে পারতাম না।'' ১৮ আগস্টের সন্ধেয় অনুরাগীদের জন্য নতুন কী পরিবেশন করতে চলেছেন এই মিউজিক্যাল জুটি? বিক্রমের কথায়, ''অবশ্যই নতুন কিছু। সঙ্গে থাকবে কিছু কথা।''
১৯৮৪ সালে কলেজে পড়ার সময়ে পারফর্ম করেছিলেন দু'জনে। এর পর কেটেছে এতগুলো বছর। দেশে-বিদেশে পারফর্ম করেছেন দু'জনে। একজন তবলা, অন্যজন সরোদ। দুই শিল্পীরই অসংখ্য অনুরাগী। দুজনেই শাস্ত্রীয় সঙ্গীতকে নিজেদের সৃজন গুণে পৌঁছে নিয়ে গিয়েছেন অন্য মাত্রায়। এইসবের পাশাপাশি, দু'জনেই বেশ ভোজন রসিক। এই নিয়ে রয়েছে অনেক স্মৃতিই। পারিবারিক বন্ধুত্বের আড্ডায় সঙ্গ দেন তাঁদের গৃহিণীরাও। রেওয়াজের সময় আবার মতের অমিলও হয়েছে অনেক বার। এভাবেই অনুরাগীদের মনে রাজত্ব করছেন জুটিতে। তেজেন্দ্র নারায়ণের কথায়, ''মনের ভাব প্রকাশে বিক্রম অনেক বেশি সাবলীল।'' ভারতীয় বিদ্যা ভবন এগিয়ে এসেছে দুই বন্ধুত্বের উদযাপনকে সর্বজনীন করে তোলার উদ্দেশ্যে। তবে আগামী দিনে নানা শহরে উদযাপনের টুকরো ছবি ছড়িয়ে পড়ুক, তেমনটাই আশা তেজেন্দ্র নারায়ণের। তাঁর কথায়, ''যখন আমাদের নাম টাম হয়নি তখন আমরা যতটা সিরিয়াস ছিলাম, এখনও আমরা ততটাই সিরিয়াস গানবাজনা নিয়ে। আমাদের গুরু ও ঈশ্বরের আশীর্বাদ এখনও সেই সিরিয়াসনেসটা আছে। কারণ আমার মনে হয় যে, শুধুমাত্র দর্শক শ্রোতাদের দোষারোপ করলে হবে না। সকলে যাতে ক্লাসিক্যাল মিউজিক শোনেন, সেক্ষেত্রে আমাদেরও অনেক দায় দায়িত্ব আছে। ''
সেই প্রসঙ্গে আজকাল ডট ইন এর পক্ষ থেকে যোগাযোগ করা হয় দুই গুণী শিল্পীর সঙ্গেই। অনুষ্ঠান নিয়ে আবেগপ্রবণ দুজনেই।
বিক্রম এবং তেজেন্দ্র নারায়ণ দুজনেই বহুদিন ধরে শাস্ত্রীয় মিউজিক নিয়ে কাজ করে আসছেন। বিক্রমের কথায়, ''আমরা যদি নতুন কিছু দিতে না পারতাম, তবে বিনোদন জগতে এতদিন টিকে থাকতে পারতাম না।'' ১৮ আগস্টের সন্ধেয় অনুরাগীদের জন্য নতুন কী পরিবেশন করতে চলেছেন এই মিউজিক্যাল জুটি? বিক্রমের কথায়, ''অবশ্যই নতুন কিছু। সঙ্গে থাকবে কিছু কথা।''
১৯৮৪ সালে কলেজে পড়ার সময়ে পারফর্ম করেছিলেন দু'জনে। এর পর কেটেছে এতগুলো বছর। দেশে-বিদেশে পারফর্ম করেছেন দু'জনে। একজন তবলা, অন্যজন সরোদ। দুই শিল্পীরই অসংখ্য অনুরাগী। দুজনেই শাস্ত্রীয় সঙ্গীতকে নিজেদের সৃজন গুণে পৌঁছে নিয়ে গিয়েছেন অন্য মাত্রায়। এইসবের পাশাপাশি, দু'জনেই বেশ ভোজন রসিক। এই নিয়ে রয়েছে অনেক স্মৃতিই। পারিবারিক বন্ধুত্বের আড্ডায় সঙ্গ দেন তাঁদের গৃহিণীরাও। রেওয়াজের সময় আবার মতের অমিলও হয়েছে অনেক বার। এভাবেই অনুরাগীদের মনে রাজত্ব করছেন জুটিতে। তেজেন্দ্র নারায়ণের কথায়, ''মনের ভাব প্রকাশে বিক্রম অনেক বেশি সাবলীল।'' ভারতীয় বিদ্যা ভবন এগিয়ে এসেছে দুই বন্ধুত্বের উদযাপনকে সর্বজনীন করে তোলার উদ্দেশ্যে। তবে আগামী দিনে নানা শহরে উদযাপনের টুকরো ছবি ছড়িয়ে পড়ুক, তেমনটাই আশা তেজেন্দ্র নারায়ণের। তাঁর কথায়, ''যখন আমাদের নাম টাম হয়নি তখন আমরা যতটা সিরিয়াস ছিলাম, এখনও আমরা ততটাই সিরিয়াস গানবাজনা নিয়ে। আমাদের গুরু ও ঈশ্বরের আশীর্বাদ এখনও সেই সিরিয়াসনেসটা আছে। কারণ আমার মনে হয় যে, শুধুমাত্র দর্শক শ্রোতাদের দোষারোপ করলে হবে না। সকলে যাতে ক্লাসিক্যাল মিউজিক শোনেন, সেক্ষেত্রে আমাদেরও অনেক দায় দায়িত্ব আছে। ''
