আজকাল ওয়েবডেস্ক : একটি জনপ্রিয় সমাজমাধ্যমে 'ধর্ষণের' একটি ঘটনাকে পোস্ট করাকে কেন্দ্র করে বচসা।আর তারই জেরে তৃণমূল এবং বিজেপি সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষের জেরে শনিবার রাতে উত্তপ্ত হয়ে উঠল বহরমপুর থানার অন্তর্গত নিয়াল্লিশপাড়া গ্রাম । অভিযোগ শনিবার রাতে নিয়াল্লিশপাড়ার পার্শ্ববর্তী এলাকা থেকে কিছু বিজেপি সমর্থক এসে তৃণমূলের দখলে থাকা একটি ক্লাবে ভাঙচুর চালায়। কিছু তৃণমূল সমর্থক ভাঙচুরে বাধা দিতে গেলে তাদের মারধর করা হয় বলে অভিযোগ।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে প্রায় ১৫দিন আগে নিয়াল্লিশপাড়ার একটি মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগ ওঠে এক বিজেপি সমর্থকের বিরুদ্ধে। পরে অভিযুক্ত ওই ব্যক্তিকে বহরমপুর থানার পুলিশ গ্রেফতারও করে। এরপর নিয়াল্লিশপাড়ার এক তৃণমূল সমর্থক নিজের ফেসবুক পেজে এই ঘটনা নিয়ে সোচ্চার হয়ে একটি পোস্ট করেন। আর এই পোস্ট করাকে কেন্দ্র করে শুরু হয় উত্তেজনা ।
সৌম্যদ্বীপ ভট্টাচার্য নামে স্থানীয় এক তৃণমূল সমর্থক জানান, তৃণমূল দলের পক্ষ থেকে নিগৃহীতা ওই মহিলাকে ন্যায় বিচার পেতে সাহায্য করা হয়েছিল। সেই আক্রোশ থেকে বিজেপির সমর্থকরা স্থানীয় তৃণমূল পঞ্চায়েত সদস্য জয়ন্ত দে-কে সমাজমাধ্যমে ব্যক্তিগত আক্রমণ করা শুরু করেন। শনিবার গভীর রাতে রিফিউজি ঘাট এলাকার কিছু বিজেপি সমর্থক এসে আমাদের গ্রামে বোমাবাজি করে এবং বেশ কিছু জায়গায় ভাঙচুর চালায়। আমরা শুনেছি ঘটনাস্থলে পুলিশ এলে তাদেরও ধাক্কাধাক্কি করা হয়েছে।
স্থানীয় বিজেপি নেতা সৌমেন দাস যদিও বলেন, "এই এলাকার বিভিন্ন বুথে এবারের লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি লিড দিয়েছে। সেই আক্রোশ থেকে মাঝেমধ্যে আমাদের গ্রামে বোমাবাজি করছে তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা। গতকাল রাতেও তৃণমূলের কিছু দুষ্কৃতী জলকালী মোড়ের কাছে বোমাবাজি করে। যদিও পুলিশ তৃণমূলের দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা নেয়নি। "
বহরমপুর থানার এক আধিকারিক জানান, বোমাবাজির ঘটনায় যুক্ত থাকার অভিযোগে কয়েকজনকে আটক করা হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে প্রায় ১৫দিন আগে নিয়াল্লিশপাড়ার একটি মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগ ওঠে এক বিজেপি সমর্থকের বিরুদ্ধে। পরে অভিযুক্ত ওই ব্যক্তিকে বহরমপুর থানার পুলিশ গ্রেফতারও করে। এরপর নিয়াল্লিশপাড়ার এক তৃণমূল সমর্থক নিজের ফেসবুক পেজে এই ঘটনা নিয়ে সোচ্চার হয়ে একটি পোস্ট করেন। আর এই পোস্ট করাকে কেন্দ্র করে শুরু হয় উত্তেজনা ।
সৌম্যদ্বীপ ভট্টাচার্য নামে স্থানীয় এক তৃণমূল সমর্থক জানান, তৃণমূল দলের পক্ষ থেকে নিগৃহীতা ওই মহিলাকে ন্যায় বিচার পেতে সাহায্য করা হয়েছিল। সেই আক্রোশ থেকে বিজেপির সমর্থকরা স্থানীয় তৃণমূল পঞ্চায়েত সদস্য জয়ন্ত দে-কে সমাজমাধ্যমে ব্যক্তিগত আক্রমণ করা শুরু করেন। শনিবার গভীর রাতে রিফিউজি ঘাট এলাকার কিছু বিজেপি সমর্থক এসে আমাদের গ্রামে বোমাবাজি করে এবং বেশ কিছু জায়গায় ভাঙচুর চালায়। আমরা শুনেছি ঘটনাস্থলে পুলিশ এলে তাদেরও ধাক্কাধাক্কি করা হয়েছে।
স্থানীয় বিজেপি নেতা সৌমেন দাস যদিও বলেন, "এই এলাকার বিভিন্ন বুথে এবারের লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি লিড দিয়েছে। সেই আক্রোশ থেকে মাঝেমধ্যে আমাদের গ্রামে বোমাবাজি করছে তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা। গতকাল রাতেও তৃণমূলের কিছু দুষ্কৃতী জলকালী মোড়ের কাছে বোমাবাজি করে। যদিও পুলিশ তৃণমূলের দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা নেয়নি। "
বহরমপুর থানার এক আধিকারিক জানান, বোমাবাজির ঘটনায় যুক্ত থাকার অভিযোগে কয়েকজনকে আটক করা হয়েছে।
