আজকাল ওয়েবডেস্ক: যাকে বলে মাছের তেলে মাছ ভাজা। বৃষ্টির জল ব্যবহার করেই চলছে রেলের স্টেশন ও ট্রেন ধোয়ামোছার কাজ। এর জন্য এই জল সঞ্চয় করছে রেল। ফলে বেঁচে যাচ্ছে ভুগর্ভস্থ এক বিরাট পরিমাণ জল।
পূর্ব রেলের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক কৌশিক মিত্র এই বিষয়ে বলেন, 'রেইন ওয়াটার হারভেস্টিংয়ের মাধ্যমে আমরা হাওড়া স্টেশনে প্রতি বছর ৯৭,৫২৪.৫৪ কিউবিক মিটার জল ধরে রাখছি। সেই জলই ব্যবহার করা হচ্ছে স্টেশন ও ট্রেন ধোয়ার কাজে। এর ফলে এক বিরাট পরিমাণ জল সাশ্রয় করা যাচ্ছে।'
পূর্ব রেলের অন্যতম ব্যস্ত হাওড়া স্টেশনের যে 'রুফ এরিয়া' রয়েছে তার পরিমাণ ৭৮৮৩১.৬০ বর্গ মিটার। এর ৯০ শতাংশই শেড দিয়ে ঢাকা। এর ওপর যে বৃষ্টির জল পড়ছে সেই জল 'রিচার্জ' করা হচ্ছে একটি পিভিসি ট্যাঙ্কে। এই ট্যাঙ্কটি একটি পরিত্যাক্ত ট্যাঙ্ক। যা এই কাজেই ব্যবহার করছে রেল। কৌশিক মিত্র জানিয়েছেন, 'বৃষ্টির জলের এই পুনঃব্যবহার করার ফলে মাটির নিচের জলও আমরা বাঁচাতে পারছি।'
পূর্ব রেলের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক কৌশিক মিত্র এই বিষয়ে বলেন, 'রেইন ওয়াটার হারভেস্টিংয়ের মাধ্যমে আমরা হাওড়া স্টেশনে প্রতি বছর ৯৭,৫২৪.৫৪ কিউবিক মিটার জল ধরে রাখছি। সেই জলই ব্যবহার করা হচ্ছে স্টেশন ও ট্রেন ধোয়ার কাজে। এর ফলে এক বিরাট পরিমাণ জল সাশ্রয় করা যাচ্ছে।'
পূর্ব রেলের অন্যতম ব্যস্ত হাওড়া স্টেশনের যে 'রুফ এরিয়া' রয়েছে তার পরিমাণ ৭৮৮৩১.৬০ বর্গ মিটার। এর ৯০ শতাংশই শেড দিয়ে ঢাকা। এর ওপর যে বৃষ্টির জল পড়ছে সেই জল 'রিচার্জ' করা হচ্ছে একটি পিভিসি ট্যাঙ্কে। এই ট্যাঙ্কটি একটি পরিত্যাক্ত ট্যাঙ্ক। যা এই কাজেই ব্যবহার করছে রেল। কৌশিক মিত্র জানিয়েছেন, 'বৃষ্টির জলের এই পুনঃব্যবহার করার ফলে মাটির নিচের জলও আমরা বাঁচাতে পারছি।'
