আজকাল ওয়েবডেস্ক: ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের নেতারা হামাসের বিরুদ্ধে ইজরায়েলের যুদ্ধে ‘মানবিক করিডোর এবং যুদ্ধবিরতি’ দাবি করে অবরুদ্ধ গাজায় আটকে থাকা সাধারণ লোকদের জন্য ত্রাণ-সামগ্রী প্রবেশের আহ্বান জানিয়েছেন। রাষ্ট্রসংঘ বলেছে গাজার ‘কোথাও নিরাপদ নয়’।
সংঘাত থেকে আঞ্চলিক ফলাফল নিয়ে উদ্বেগ বাড়ছে। ওয়াশিংটন সিরিয়ায় ইরানের বিপ্লবী গার্ড বাহিনী এবং অন্যদের ব্যবহার করে স্থাপনায় হামলা চালানোর পর সংঘাত না বাড়ানোর জন্য ইরানকে সতর্ক করেছে।
হামাস পরিচালিত স্বাস্থ্য মন্ত্রনালয় জানায়, ইজরায়েলি হামলায় ৭,০৫০ এরও বেশি লোক নিহত হয়েছেন। যাঁদের বেশিরভাগই সাধারণ লোক। অব্যাহত ইজরায়েলি বিমান হামলায় বিধ্বস্ত গাজায় অবরুদ্ধ সাধারণ নিরাপরাধ লোকদের সুরক্ষার জন্য বিশ্বব্যাপী ক্রমশ চাপ বাড়ছে।
বৃহস্পতিবার দিনের শেষের দিকে ইইউ নেতারা মানবিক প্রয়োজনের জন্য মানবিক করিডোর এবং সাময়িক যুদ্ধবিরতিসহ সমস্ত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থার মাধ্যমে লোকদের কাছে অবিরত, দ্রুত, নিরাপদ সুবিধা এবং সহায়তা পৌঁছনোর আহ্বান জানিয়েছেন।
সংঘাত শুরু হওয়ার পর থেকে গাজার ২৪ লাখ লোকের জন্য মাত্র ৭৪ ট্রাক খাদ্য, জল এবং ওষুধ গাজায় প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এসব সাহায্যকে গোষ্ঠী গুলো অত্যন্ত অপর্যাপ্ত বলে বর্ণনা করেছে।
সংঘাতের আগে রাষ্ট্রসঙ্ঘের মতে প্রতিদিন প্রায় ৫০০ ট্রাক প্রবেশ করত।
ইজরায়েল গাজায় খাদ্য, জল ও বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করে দিয়েছে এবং জোর দিয়ে বলেছে, হামাস ব্যবহার করতে পারে বলে কোনও জ্বালানি আমদানি করা যাবে না।
এ কারণে গাজার ৩৫টি হাসপাতালের মধ্যে ১২টি বন্ধ করতে বাধ্য করেছে এবং প্যালেস্টাইনি উদ্বাস্তুদের জন্য রাষ্ট্রসঙ্ঘের সংস্থা ইউএনআরডব্লিউএ ‘উল্লেখযোগ্যভাবে কার্যক্রম কমাতে’ শুরু করেছে।
সংঘাত থেকে আঞ্চলিক ফলাফল নিয়ে উদ্বেগ বাড়ছে। ওয়াশিংটন সিরিয়ায় ইরানের বিপ্লবী গার্ড বাহিনী এবং অন্যদের ব্যবহার করে স্থাপনায় হামলা চালানোর পর সংঘাত না বাড়ানোর জন্য ইরানকে সতর্ক করেছে।
হামাস পরিচালিত স্বাস্থ্য মন্ত্রনালয় জানায়, ইজরায়েলি হামলায় ৭,০৫০ এরও বেশি লোক নিহত হয়েছেন। যাঁদের বেশিরভাগই সাধারণ লোক। অব্যাহত ইজরায়েলি বিমান হামলায় বিধ্বস্ত গাজায় অবরুদ্ধ সাধারণ নিরাপরাধ লোকদের সুরক্ষার জন্য বিশ্বব্যাপী ক্রমশ চাপ বাড়ছে।
বৃহস্পতিবার দিনের শেষের দিকে ইইউ নেতারা মানবিক প্রয়োজনের জন্য মানবিক করিডোর এবং সাময়িক যুদ্ধবিরতিসহ সমস্ত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থার মাধ্যমে লোকদের কাছে অবিরত, দ্রুত, নিরাপদ সুবিধা এবং সহায়তা পৌঁছনোর আহ্বান জানিয়েছেন।
সংঘাত শুরু হওয়ার পর থেকে গাজার ২৪ লাখ লোকের জন্য মাত্র ৭৪ ট্রাক খাদ্য, জল এবং ওষুধ গাজায় প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এসব সাহায্যকে গোষ্ঠী গুলো অত্যন্ত অপর্যাপ্ত বলে বর্ণনা করেছে।
সংঘাতের আগে রাষ্ট্রসঙ্ঘের মতে প্রতিদিন প্রায় ৫০০ ট্রাক প্রবেশ করত।
ইজরায়েল গাজায় খাদ্য, জল ও বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করে দিয়েছে এবং জোর দিয়ে বলেছে, হামাস ব্যবহার করতে পারে বলে কোনও জ্বালানি আমদানি করা যাবে না।
এ কারণে গাজার ৩৫টি হাসপাতালের মধ্যে ১২টি বন্ধ করতে বাধ্য করেছে এবং প্যালেস্টাইনি উদ্বাস্তুদের জন্য রাষ্ট্রসঙ্ঘের সংস্থা ইউএনআরডব্লিউএ ‘উল্লেখযোগ্যভাবে কার্যক্রম কমাতে’ শুরু করেছে।
