শনিবার ১১ অক্টোবর ২০২৫
সম্পূর্ণ খবর

সৌরভ গোস্বামী | ১১ অক্টোবর ২০২৫ ১৩ : ৪৪Sourav Goswami
আজকাল ওয়েবডেস্ক: ২০২৫ সালের নোবেল শান্তি পুরস্কারপ্রাপ্ত ভেনেজুয়েলার বিরোধী নেত্রী মারিয়া কোরিনা মাচাদোকে ঘিরে বিতর্ক ক্রমেই বাড়ছে। ঘোষণার পর থেকেই আন্তর্জাতিক মহলের একাংশ প্রশ্ন তুলছে, একজন এমন রাজনীতিককে কীভাবে শান্তির প্রতীক হিসেবে পুরস্কৃত করা যায়, যিনি দীর্ঘদিন ধরে ইজরায়েলের ঘনিষ্ঠ মিত্র এবং গাজা উপত্যকার নিরস্ত্র প্যালেস্তাইনের জনগণের ওপর বোমা হামলার ঘটনায় প্রকাশ্যে সমর্থন না দিলেও, সেই রাষ্ট্রনীতির ঘোর সমর্থক হিসেবে পরিচিত। মাচাদো নিজে সরাসরি প্যালেস্তাইনের গণহত্যার পক্ষে মন্তব্য না করলেও, তাঁর রাজনৈতিক অবস্থান এবং অতীত কর্মকাণ্ড তাঁকে ইজরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর ঘনিষ্ঠ সহযোগী করে তুলেছে বলেই আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমগুলো জানাচ্ছে।
হামাসের ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবরের আকস্মিক আক্রমণের পর মাচাদো প্রকাশ্যে ইজরায়েলের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন। তিনি হামাসের ওপর তীব্র আক্রমণ করে বলেছিলেন, এটি “সন্ত্রাসবাদ” এবং “যে কোনো রূপে সন্ত্রাসবাদকে পরাস্ত করা দরকার।” সেই সময় তিনি বিরোধী প্রার্থীদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন এবং তাঁর এই মন্তব্য স্পষ্টভাবে মার্কিন–ইজরায়েলি অবস্থানের সঙ্গে সাযুজ্যপূর্ণ ছিল। ফলে, শান্তি ও মানবাধিকারের পক্ষে তাঁর অবস্থান নিয়ে প্রশ্ন আরও গভীর হয়েছে।
মাচাদোর রাজনৈতিক দল ভেন্তে ভেনেজুয়েলা ২০২০ সালে ইজরায়েলের ডানপন্থী দল লিকুদ-এর সঙ্গে একটি আনুষ্ঠানিক সহযোগিতা চুক্তি স্বাক্ষর করে। এই চুক্তির উদ্দেশ্য ছিল “রাজনৈতিক, মতাদর্শগত ও সামাজিক ইস্যু, কৌশল, ভূরাজনীতি ও নিরাপত্তা নিয়ে সহযোগিতা।” উল্লেখ্য, লিকুদ দলটির নেতৃত্বে রয়েছেন বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু, যিনি বর্তমানে গাজা উপত্যকায় চলমান গণহত্যার কেন্দ্রীয় নীতিনির্ধারক হিসেবে আন্তর্জাতিকভাবে নিন্দিত। মাচাদো ২০১৯ সালে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লিখেছিলেন, “ভেনেজুয়েলার সংগ্রামই ইজরায়েলের সংগ্রাম।” এই বক্তব্য থেকেই বোঝা যায়, তাঁর আন্তর্জাতিক অবস্থান যুক্তরাষ্ট্র ও ইজরায়েল–সমর্থিত শক্তির সঙ্গেই সামঞ্জস্যপূর্ণ।
এই পুরস্কারের ঘোষণার সময়টিই তাৎপর্যপূর্ণ। যুক্তরাষ্ট্র ইতিমধ্যেই ক্যারিবিয়ানে যুদ্ধজাহাজ ও প্রায় চার হাজার সেনা মোতায়েন করেছে, ভেনেজুয়েলার উপকূলে বিমান হামলা চালিয়েছে এবং প্রেসিডেন্ট নিকোলাস মাদুরোর মাথার ওপর “বাউন্টি” ঘোষণা করেছে।
অর্থাৎ একদিকে সামরিক আগ্রাসন, অন্যদিকে “শান্তি পুরস্কার”—এই দ্বৈত কৌশল মার্কিন পররাষ্ট্রনীতির পুরনো রীতি: আগ্রাসনকে নৈতিকতায় আচ্ছাদিত করা। মাচাদো প্রকাশ্যে এই মার্কিন হামলার সমর্থন করেছেন, বলেছেন “স্বাধীনতা পুনরুদ্ধারে” এটি প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ। ফলে তাঁর নোবেল পাওয়া অনেকের কাছে “পুরস্কার নয়, পুরস্কৃত আনুগত্যের প্রতিদান।”
আরও পড়ুন: পাত্তা পেল না ট্রাম্পের কাকুতি-মিনতি, শান্তির জন্য নোবেল পুরস্কার পেলেন ভেনেজুয়েলার বিরোধী দলনেত্রী
মারিয়া কোরিনা মাচাদো হলেন সেই রাজনৈতিক শ্রেণির প্রতিনিধি, যারা ভেনেজুয়েলার বলিভারীয় সমাজতান্ত্রিক প্রকল্পকে ধ্বংস করতে দীর্ঘদিন ধরে মার্কিন অনুদান ও কূটনৈতিক সহায়তা পেয়েছেন। তিনি ২০০২ সালে হুগো শাভেজ সরকারের বিরুদ্ধে ব্যর্থ সামরিক অভ্যুত্থানের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন বলে একাধিক সূত্রে অভিযোগ রয়েছে। তাঁর সংস্থা ‘সুমাতে’ (Súmate) মার্কিন সংস্থা National Endowment for Democracy (NED)-এর আর্থিক সহায়তা পেয়েছিল, যা প্রায়শই CIA-র পরোক্ষ হাতিয়ার হিসেবে অভিযুক্ত।
বলিভারীয় বিপ্লবের পর থেকে ভেনেজুয়েলা মার্কিন নিষেধাজ্ঞা ও অর্থনৈতিক অবরোধে জর্জরিত। দেশের তেল রপ্তানি বন্ধ হয়ে গেছে, মুদ্রাস্ফীতি আকাশছোঁয়া। প্রায় আট মিলিয়ন মানুষ বাধ্য হয়ে দেশ ছেড়েছেন। এই মানবিক সংকটের জন্মভূমি হচ্ছে মার্কিন অর্থনৈতিক অবরোধ ও পুঁজিবাদী বিশ্ববাজারের চাপে তৈরি কাঠামোগত শোষণ। অথচ এই প্রেক্ষাপট উপেক্ষা করেই নোবেল কমিটি ভেনেজুয়েলার বর্তমান সরকারকে “স্বৈরতান্ত্রিক” আখ্যা দিয়ে বিরোধী নেতৃত্বকে পুরস্কৃত করছে।
২০১৮ সালে মাচাদো নাকি নেতানিয়াহুকে একটি চিঠি পাঠিয়েছিলেন, যেখানে তিনি ভেনেজুয়েলার তৎকালীন সমাজতান্ত্রিক সরকারকে দুর্বল করতে “শক্তি প্রয়োগের” প্রয়োজনীয়তার কথা উল্লেখ করেছিলেন বলে কিছু সংবাদমাধ্যম দাবি করেছে। চিঠিতে তিনি অভিযোগ করেন, ভেনেজুয়েলার সরকার ইরান ও কিছু “চরমপন্থী গোষ্ঠীর” সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখছে। যদিও পরে তাঁর ঘনিষ্ঠ মহল থেকে বলা হয়, সেই চিঠির প্রসঙ্গ দেশীয় রাজনীতির সঙ্গে সম্পর্কিত ছিল এবং সেটি ইজরায়েলের সামরিক পদক্ষেপকে সমর্থন করার উদ্দেশ্যে লেখা হয়নি। কিন্তু বাস্তবে এই ঘটনাগুলি একত্রে প্রমাণ করে যে মাচাদোর পররাষ্ট্র–দৃষ্টিভঙ্গি শান্তি বা গণতন্ত্রের আদর্শের চেয়ে বেশি প্রভাবিত মার্কিন–ইজরায়েলি ভূরাজনৈতিক স্বার্থ দ্বারা।
এই বছরের নোবেলকে ঘিরে ছিল এক ধরনের রাজনৈতিক নাটক। ট্রাম্প বারবার ঘোষণা করেছিলেন যে তিনি “সাতটি যুদ্ধ বন্ধ করেছেন” এবং তাই শান্তি নোবেলের যোগ্য। বিশ্লেষকদের মতে, নোবেল কমিটি সরাসরি তাঁকে না দিয়ে বরং এমন এক প্রার্থী বেছে নিয়েছে যিনি মার্কিন আগ্রাসী নীতির প্রতীক, ফলে কার্যত ট্রাম্পের ভূরাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গিকেই পুরস্কৃত করা হলো।
বিশ্লেষকদের মতে, একজন এমন রাজনীতিককে শান্তি নোবেল দেওয়া কেবল একটি নৈতিক বিতর্ক নয়, বরং এটি বর্তমান বিশ্বে “শান্তি” ধারণাটির রাজনৈতিক অপব্যবহারের উদাহরণ। লাতিন আমেরিকায় সমাজতান্ত্রিক আন্দোলনকে দুর্বল করার জন্য দীর্ঘদিন ধরেই যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্ররা তথাকথিত “গণতন্ত্র রক্ষাকারী” বিরোধীদের আর্থিক ও কূটনৈতিকভাবে সমর্থন দিয়ে আসছে। সেই ধারাবাহিকতাতেই মাচাদো এখন এক আন্তর্জাতিক প্রতীকে পরিণত হয়েছেন। তাঁর ইজরায়েলপন্থী অবস্থানও সেই বৃহত্তর সাম্রাজ্যবাদী জোটের সঙ্গে তাঁর রাজনৈতিক অভিন্নতা স্পষ্ট করে।
মাচাদোর এই পুরস্কারকে অনেকেই দেখছেন একধরনের “রাজনৈতিক বিনিয়োগ” হিসেবে—যেখানে নোবেল কমিটি প্রকৃত শান্তির পরিবর্তে যুক্তরাষ্ট্রের বৈদেশিক নীতির আদর্শগত সম্প্রসারণকেই পুরস্কৃত করেছে। যেভাবে অতীতে ওবামাকে ইরাক ও আফগানিস্তান যুদ্ধ চলাকালেই শান্তি নোবেল দেওয়া হয়েছিল, সেভাবেই এবারও পুরস্কারটি বাস্তব শান্তির নয়, বরং ক্ষমতার নৈতিক ছদ্মবেশে পরিচালিত এক সাম্রাজ্যবাদী রণকৌশলের অংশ।
বর্তমান গাজা পরিস্থিতি, ভেনেজুয়েলার ওপর মার্কিন অবরোধ, এবং লাতিন আমেরিকায় বামপন্থী শক্তির ওপর চলমান দমননীতির প্রেক্ষিতে মারিয়া কোরিনা মাচাদোর নোবেল জয় বিশ্ব রাজনীতির এক অস্বস্তিকর সত্যকে সামনে নিয়ে এসেছে—“শান্তি” এখন আর নিপীড়িতদের রক্ষার ভাষা নয়, বরং আধিপত্যের শুদ্ধিকরণ প্রকল্পের অংশ। এই পুরস্কার দেখিয়ে দেয়, নোবেল কমিটির নৈতিক ভাষা যতই মানবিক হোক, তার বাস্তব প্রয়োগ এখন পুঁজিবাদী ভূরাজনীতির অনুবর্তী হয়ে পড়েছে।
নানান খবর

‘মিথ্যে কথা বলল কেন?’, রাগের বশে মালয়েশিয়ায় প্রেমিকের যৌনাঙ্গ কেটে ফেললেন বাংলাদেশি মহিলা

ভাড়া করা সৈন্য নিয়েই নিরাপদ, বিশ্বের কোন কোন দেশ রয়েছে এই তালিকায়

'মসজিদ চাই না স্কুল, হাসপাতাল বানিয়ে দিন', সৌদির প্রস্তাবে "না" আফ্রিকার সাম্রাজ্যবাদ এবং নব্য-উপনিবেশবাদ বিরোধী নেতা ক্যাপ্টেন ইব্রাহিম ত্রাওরের

নোবেল শান্তি পুরস্কার জিতলেও সমালোচনায় বিদ্ধ মারিয়া করিনা মাচাদো! কেন?

মাতৃগর্ভের মধ্যেই নিজের যৌনাঙ্গ ধরল ভ্রূণ! এ কেমন শিশু? চমকে উঠলেন চিকিৎসাবিজ্ঞানীরা

'প্রথম দেখাতেই অন্তঃসত্ত্বা'! প্রেমের টানে হাজার হাজার মাইল পাড়ি দিয়ে এ কী ঘটালেন যুবতী? নেটপাড়ায় কটাক্ষ পিছু ছাড়ছেনা

১৩৬ বছরের ঐতিহ্য, বিশ্বের অন্যতম স্থাপত্য, আচমকাই আইফেল টাওয়ার কেন বন্ধ হয়ে গেল জানেন?

ইউরোপ সফর করতে গিয়ে পথদুর্ঘটনায় মর্মান্তিক মৃত্যু ভারতীয় দম্পতি জাভেদ আখতার এবং তাঁর স্ত্রী'র!

শান্তিতে নোবেল না পেয়েই অশান্তি করবেন ট্রাম্প! চড়া শুল্ক আরোপ করতে চলেছেন নরওয়ের উপর? চিন্তা বাড়ছে সে দেশে

পাকিস্তানকে বিশাল চিন্তায় ফেলল আফগানিস্তান, ভারতে এসেই তালিবান সরকারের বিদেশমন্ত্রী যা বলে বসলেন, ঘুম উড়ল শরিফের

চারিদিকে উত্তাল সমুদ্র, খাড়াই পাহাড়ের উপর টিম টিম করে জ্বলছে আলো, পৃথিবীর সবচেয়ে বিপজ্জনক স্থান এটিই

কাতার এয়ারওয়েসে নিরামিষাশীকে আমিষ পরিবেশন! মৃত্যু প্রবীণ যাত্রীর, লক্ষ ডলারেরও বেশি ক্ষতিপূরণের মামলা দায়ের

৫ মিনিটের ইন্টারভিউতেই কলেজ ছাত্রীকে চাকরিতে নিলেন সিইও! কী এমন জাদু? ফাঁস হতেই চাঞ্চল্য

জঙ্গিগোষ্ঠীর মহিলা শাখা! মাসুদ আজহারের বোনের নেতৃত্বে নয়া সংগঠনের নাম ঘোষণা করল জইশ¬-ই-মহম্মদ

ছাত্রের প্রেমে হাবুডুবু শিক্ষিকা, ৪০ বছরের ছোট শিক্ষার্থীকে কাছে টেনে এ কী শেখালেন মহিলা! হুলুস্থুল নেটপাড়া

যশস্বী-শুভমনের জোড়া শতরান, ওয়েস্ট ইন্ডিজ লড়াই করলেও চালকের আসনে ভারত

ঘোলা প্রস্রাব দেখে ভয় পাচ্ছেন! কোন ইঙ্গিত দিচ্ছে শরীর, দেরি হয়ে যাওয়ার আগে সাবধান

বিকিনি পরলে পেট্রোল ফ্রি! বিনামূল্যে জ্বালানি নিতে পাম্পে পুরুষ-মহিলাদের ভিড়, এমন অফার আগে শুনেছেন?

শরীরী খেলায় সুখের সাগরে ডুব! সঙ্গমের ১০ মিনিটের মধ্যেই কী করবেন মহিলারা, একবার জানলেই আরও মজা
স্টার জলসায় ফিরলেন সৈরিতি বন্দ্যোপাধ্যায়, নতুন চরিত্রে কোন ধারাবাহিকে দেখা যাবে অভিনেত্রীকে?

এবার চ্যাটজিপিটির মাধ্যমেই করা যাবে ইউপিআই পেমেন্ট! কেনাকাটায় আরও সুবিধা

ঘুমের মধ্যেই বালিশ ভিজে যায় লালায়? পজিশন বদলেও মিলছে না রেহাই? কোনও বিপদ কড়া নাড়ছে না তো?

এই কারণেই হর্ষিত রানা ভারতীয় দলে জায়গা পেয়ে যান, এতদিন পরে রহস্য ফাঁস করলেন অশ্বিন

বিয়ের খরচ জোগাড় করতে গিয়ে চরম সাহসী পদক্ষেপ, শেষমেষ ছাদনাতলার বদলে যুবক ঢুকলেন শ্রীঘরে!

২০২৭ বিশ্বকাপে কি খেলবেন রোহিত? সৌরভকে ন্যাটওয়েস্ট এনে দেওয়া ক্রিকেটার বললেন...

বয়সে ৩২ বছরের ছোট! অমিতাভকে মনেপ্রাণে বিয়ে করতে চেয়েছিলেন এই অভিনেত্রী
বিজয়ের পর বাগদানের আংটি দেখা গেল রশ্মিকার অনামিকায়, জানেন জুটির বিয়ের তারিখ?

৬৪ বছরে এই প্রথম, ক্যারিবিয়ানদের বিরুদ্ধে ব্যাটিংয়ে নয়া নজির ভারতের

এ কী করলেন রোহিত! এতবড় ক্ষতি করলেন নিজের, জানুন হিটম্যানের কীর্তি

ক্রেডিট কার্ড থেকে কীভাবে লাভ করে ব্যাঙ্কগুলি? নজরে রাখুন এই তিনটি চার্জ

ভারতে হবে ‘ডিজিটাল পেমেন্ট ইকোসিস্টেম’, কীভাবে কাজ করবে জানিয়ে দিল এনপিসিআই

আচমকাই বন্ধ হয়ে গেল কলকাতা থেকে দিঘা যাওয়ার মূল রাস্তা, সারে সারে দাঁড়িয়ে গাড়ি, কোন পথে যাওয়া যাবে?

ভেনিজুয়েলার বিরুদ্ধে জিতল আর্জেন্টিনা, কিন্তু মেসি কেন খেললেন না? রহস্য ফাঁস করলেন স্কালোনি

কোচিং কেরিয়ারের কালো স্মৃতি, গম্ভীরের সবচেয়ে বড় সেটব্যাক কী?

কাবুলের পররাষ্ট্র মন্ত্রীর প্রেস কনফারেন্সে নারী সাংবাদিকদের বাদ দেওয়ায় রাহুল গান্ধীর তীব্র সমালোচনা

দীপাবলির খরচ মেটাতে পার্সোনাল লোনের কথা ভাবছেন? এই নিয়মগুলি না মানলেই সর্বনাশ

বন্ধুত্ব ‘বিষাক্ত’ হয়ে উঠেছে? কোন লক্ষণ দেখলেই ছদ্মবেশী বন্ধুর থেকে দূরে সরে আসবেন?

একটি সিদ্ধান্তেই সর্বনাশ! তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ল জনপ্রিয় বিয়ার বিরা ৯১-এর সাম্রাজ্য