আজকাল ওয়েবডেস্ক: স্বেচ্ছানির্বাসন থেকে দেশে ফেরার পর পাকিস্তানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফকে নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছিল আবারও নির্বাচনে লড়বেন তিনি। সেই আলোচনাকেই সত্যি করে বুধবার তাঁর দল পাকিস্তান মুসলিম লিগ (নওয়াজ) জানিয়ে দিল, আসন্ন নির্বাচনে দলের সর্বসম্মতিক্রমে নওয়াজকেই প্রার্থী হিসেবে নির্বাচিত করেছেন তাঁরা।
নওয়াজ শরিফের নির্বাচনে অংশ নেওয়ার পেছনে সবচেয়ে বড় বাধা ছিল আইনি নিষেধাজ্ঞা। ২০১৭ সালে পানামা পেপারসহ একাধিক দুর্নীতিতে নওয়াজকে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে সরিয়ে দেওয়ার নির্দেশ দেয় পাকিস্তানের শীর্ষ আদালত। ২০১৮ সালে আদালতেরই নির্দেশে দু’দফায় দশ বছর ও সাত বছরের জেল হয় তাঁর। সেই সময় প্রাথমিকভাবে হৃদরোগের চিকিৎসা করাতে ছয় সপ্তাহের জামিন নিয়ে লন্ডনে গিয়েছিলেন তিনি। জামিনের মেয়াদ শেষ হলেও দেশে না ফেরায় আদালত তাঁকে ফেরারি আসামির হিসেবে চিহ্নিত করে।
অক্টোবরে দেশে ফিরে শাস্তির বিরুদ্ধে আপিল করেন শরিফ। গত ১২ ডিসেম্বর ইসলামাবাদ হাইকোর্ট তাঁকে নির্দোষ সাব্যস্ত করে। তারপরেই নওয়াজ শরিফের নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার ইঙ্গিত জোরাল হয় । পিএমএল-এনের এক শীর্ষ নেতা রানা সানাউল্লা খানের কথায়, এই নির্বাচনে শরিফ ছাড়া আর কাউকে প্রার্থী হিসেবে ভাবতেই পারছেন না তাঁরা।
নওয়াজ শরিফের নির্বাচনে অংশ নেওয়ার পেছনে সবচেয়ে বড় বাধা ছিল আইনি নিষেধাজ্ঞা। ২০১৭ সালে পানামা পেপারসহ একাধিক দুর্নীতিতে নওয়াজকে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে সরিয়ে দেওয়ার নির্দেশ দেয় পাকিস্তানের শীর্ষ আদালত। ২০১৮ সালে আদালতেরই নির্দেশে দু’দফায় দশ বছর ও সাত বছরের জেল হয় তাঁর। সেই সময় প্রাথমিকভাবে হৃদরোগের চিকিৎসা করাতে ছয় সপ্তাহের জামিন নিয়ে লন্ডনে গিয়েছিলেন তিনি। জামিনের মেয়াদ শেষ হলেও দেশে না ফেরায় আদালত তাঁকে ফেরারি আসামির হিসেবে চিহ্নিত করে।
অক্টোবরে দেশে ফিরে শাস্তির বিরুদ্ধে আপিল করেন শরিফ। গত ১২ ডিসেম্বর ইসলামাবাদ হাইকোর্ট তাঁকে নির্দোষ সাব্যস্ত করে। তারপরেই নওয়াজ শরিফের নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার ইঙ্গিত জোরাল হয় । পিএমএল-এনের এক শীর্ষ নেতা রানা সানাউল্লা খানের কথায়, এই নির্বাচনে শরিফ ছাড়া আর কাউকে প্রার্থী হিসেবে ভাবতেই পারছেন না তাঁরা।
